Advertisement

West Bengal Lightning Alert: সক্রিয় নিম্নচাপ অক্ষরেখা, টানা ৫ দিন বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়-বৃষ্টি, হাওয়া অফিসের স্পেশাল বুলেটিন

আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, মধ্য বিহার থেকে ঝাড়খণ্ড হয়ে উত্তর ওড়িশা উপকূল পর্যন্ত একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা সক্রিয় রয়েছে। বঙ্গোপসাগর থেকে প্রবল আর্দ্রতা ঢোকার কারণে আগামী বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত উত্তর–দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি ও ঝড়ের সম্ভাবনা রয়েছে। ইতিমধ্যে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 14 Apr 2025,
  • अपडेटेड 4:21 PM IST
  • আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, মধ্য বিহার থেকে ঝাড়খণ্ড হয়ে উত্তর ওড়িশা উপকূল পর্যন্ত একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা সক্রিয় রয়েছে।
  • বঙ্গোপসাগর থেকে প্রবল আর্দ্রতা ঢোকার কারণে আগামী বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত উত্তর–দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি ও ঝড়ের সম্ভাবনা রয়েছে।

আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, মধ্য বিহার থেকে ঝাড়খণ্ড হয়ে উত্তর ওড়িশা উপকূল পর্যন্ত একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা সক্রিয় রয়েছে। বঙ্গোপসাগর থেকে প্রবল আর্দ্রতা ঢোকার কারণে আগামী বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত উত্তর–দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি ও ঝড়ের সম্ভাবনা রয়েছে। ইতিমধ্যে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

বজ্রপাতের সময় জনসাধারণকে সতর্ক থাকার প্রধান নির্দেশিকা:

খোলা মাঠ ও জলাশয় এড়িয়ে চলুন
বজ্রপাত শুরু হলে দ্রুত পাকা, শক্তপোক্ত ঘরে আশ্রয় নিন। খোলা মাঠ, জলাশয় বা গাছের নীচে থাকা বিপজ্জনক।

বিদ্যুৎচালিত যন্ত্রপাতি বন্ধ রাখুন
বজ্রপাত চলাকালীন সময় ফোন, টেলিভিশন, মাইক্রোওয়েভ ইত্যাদি থেকে বিরত থাকুন।

কৃষকদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মাঠে কাজরত কৃষকরা ঝড়–বৃষ্টির আভাস পেলে কাজ বন্ধ করে নিকটস্থ ঘরে ফিরে আসুন।

ধাতব বস্ত্র ও ছাতা এড়িয়ে চলুন
বজ্রবিদ্যুৎ আকৃষ্ট করতে পারে; ধাতু কিংবা ছাতা খোলা নিরাপদ নয়।

গাড়ি ও ইমারতের নিচে অপেক্ষা
যাত্রা করতে হলে গাড়ির ভিতরে বসে অপেক্ষা করুন, ট্রাফিক লাইট বা স্ট্যান্ড–এর নিচে দাঁড়াবেন না।

পোষা প্রাণী ও শিশুদের নিরাপদে রাখুন
শিশু–পশুকে পুকুর বা মাঠের পাশ থেকে সরিয়ে ঘরে নিয়ে আসুন।

সার্বিক জনসচেতনতা
প্রতিবেশী–শহরবাসীকে সতর্ক করুন, জরুরি অবস্থায় ১০৮ নম্বরে যোগাযোগ করুন।

আবহাওয়া দফতর মনে করিয়ে দিচ্ছে, মার্চ–মে মাসকে বজ্রপাতের মরশুম বলা হয়। এ সময় পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলোতে বজ্রগর্ভ মেঘ, বজ্রবিদ্যুৎ ও ঝড়বৃষ্টি স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি হয়। প্রতিকূল আবহাওয়ার আগাম সতর্কতা ও জনসচেতনাই বজ্রাঘাতে প্রাণহানি রোধের প্রধান হাতিয়ার।


 

Read more!
Advertisement
Advertisement