Advertisement

School Dog Feeding: 'স্কুলে কুকুরদের খাওয়াতে হবে, তদারকি করবেন টিচাররা', রাজ্যের নির্দেশিকায় চিন্তায় শিক্ষক মহল

পথকুকুরদের একবেলা খাওয়াতে হবে। নতুন দায়িত্ব পড়ল রাজ্যের স্কুলগুলির উপর। পশ্চিমবঙ্গ সমগ্র শিক্ষা মিশন প্রকল্পের অধীনে এই নির্দেশিকা জারি হয়েছে।

স্কুলে স্কুলে পথকুকুরদের খাওয়ানোর নির্দেশ, রাজ্যের নতুন উদ্যোগে চিন্তায় শিক্ষক মহলস্কুলে স্কুলে পথকুকুরদের খাওয়ানোর নির্দেশ, রাজ্যের নতুন উদ্যোগে চিন্তায় শিক্ষক মহল
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 22 Jun 2025,
  • अपडेटेड 1:12 PM IST
  • পথকুকুরদের একবেলা খাওয়াতে হবে।
  • নতুন দায়িত্ব পড়ল রাজ্যের স্কুলগুলির উপর।
  • পশ্চিমবঙ্গ সমগ্র শিক্ষা মিশন প্রকল্পের অধীনে এই নির্দেশিকা জারি হয়েছে।

পথকুকুরদের একবেলা খাওয়াতে হবে। নতুন দায়িত্ব পড়ল রাজ্যের স্কুলগুলির উপর। পশ্চিমবঙ্গ সমগ্র শিক্ষা মিশন প্রকল্পের অধীনে এই নির্দেশিকা জারি হয়েছে। একাধিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, নির্দেশিকায় স্কুল চত্বরের বাইরে পথকুকুরদের খাওয়াতে বলা হয়েছে। মিড ডে মিল কর্মীরাই সেই দায়িত্ব পালন করবেন। সঙ্গে হাত মেলাতে পারে পড়ুয়ারাও। মনোবিদরা বলছেন, এই অভ্যাসের ফলে ছোটদের মধ্যে পশুদের প্রতি সহমর্মিতা বাড়বে। এটি সামগ্রিক চারিত্রিক বিকাশে সাহায্য করবে।

তবে শুধু খাওয়ানোই নয়। কুকুরদের টিকাকরণ ও নির্বীজকরণের ব্যবস্থাও করতে হবে স্কুলগুলিকে। গোটা প্রক্রিয়ার তদারকি করবেন প্রধান শিক্ষক। নির্দেশে বলা হয়েছে, শিশুদের পশুপ্রেম শেখানোই এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য। 

উঠছে নানা প্রশ্নও
পশুপ্রেমীরা রাজ্য সরকারের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। তবে একইসঙ্গে এই নির্দেশিকা ঘিরে উঠছে নানা প্রশ্নও। শিক্ষক সংগঠনগুলির একাংশের প্রশ্ন, খাবার জোগাবে কে? মিড ডে মিলের বরাদ্দ থেকেই কি এই অতিরিক্ত খাবার রান্না হবে? না কি সরকার আলাদা করে তহবিল দেবে? বিষয়টি মানবিক হলেও এর পিছনে খরচ ও সময় বরাদ্দ নিয়ে সন্দিহান শিক্ষকমহলের একাংশ।

অন্যদিকে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের একাংশের দাবি, মিড ডে মিলের বরাদ্দ এমনিতেই কম। কুকুরদের জন্য আলাদা ফান্ড না হলে কীভাবে খাবার জোগান হবে, সেই প্রশ্ন তুলছেন তাঁরা।

একইসঙ্গে কর্মী সঙ্কটের কথাও বলছেন অনেকে। অনেক স্কুলেই মিড ডে মিল রান্নার লোক জোগাড় করতে হিমসিম খেতে হয়। অন্য়দিকে পড়ানোর পাশাপাশি মিডডে মিলের কাজ দেখতে গিয়ে শিক্ষকদের উপরও চাপ বাড়ে। অনেক প্রাথমিক স্কুলে হাতেগোনা কয়েকজন শিক্ষক রয়েছেন। এমতাবস্থায় এই অতিরিক্ত দায়িত্ব কে সামলাবেন? প্রশ্ন তুলছেন তাঁরা।

Read more!
Advertisement
Advertisement