Advertisement

TMC Slogan Contro: 'তৃণমূল সরকার, আর নেই দরকার,' ভাঙড়ে TMC-র মিছিলে স্লোগান VIRAL

এ যেন ঠিক উলট পুরাণ, তৃণমূলের মিছিল থেকেই শোনা গেল ‘তৃণমূল সরকার,আর নেই দরকার। ’ এমন কাণ্ডই ঘটেছে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার ভাঙড়ে। ঘটনা গত রবিবারের। সেদিন বিকেলে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে ভাঙড়ের কাশিপুর থেকে শোনপুর বাজার পর্যন্ত মিছিল করেন ভাঙড়ের তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব। সেই মিছিলে হাঁটতে হাঁটতে স্লোগান ওঠে, ‘তৃণমূল সরকার,আর নেই দরকার। ’

Aajtak Bangla
  • ভাঙড়,
  • 18 Oct 2022,
  • अपडेटेड 11:45 AM IST
  • তৃণমূলের মিছিল থেকেই শোনা গেল ‘তৃণমূল সরকার,আর নেই দরকার’
  • এমন কাণ্ডই ঘটেছে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার ভাঙড়ে
  • ঘটনা গত রবিবারের

এ যেন ঠিক উলট পুরাণ, তৃণমূলের মিছিল থেকেই শোনা গেল ‘তৃণমূল সরকার,আর নেই দরকার’। এমন কাণ্ডই ঘটেছে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার ভাঙড়ে।  ঘটনা গত রবিবারের। সেদিন বিকেলে  দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে ভাঙড়ের কাশিপুর থেকে শোনপুর বাজার পর্যন্ত মিছিল করেন ভাঙড়ের তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব। সেই মিছিলে হাঁটতে হাঁটতে স্লোগান ওঠে, ‘তৃণমূল সরকার,আর নেই দরকার। ’ এই ঘটনা ঘিরেই এখন সরগরম রাজ্য রাজনীতি।  দলের অন্দরেই তৈরি হয়েছে চাপানউতোর।

ভিডিওতে স্লোগান দিতে দেখা যায় ভাঙড় ২ তৃণমূল কংগ্রেসের কনভেনার ফিরোজ সাঁপুইকে। ইতিমধ্যে সেই স্লোগান ভাইরাল রয়েছে সোস্যাল মিডিয়াতে। যদিও এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আজতক বাংলা।  যদিও পলকে ভুল বুঝতে পেরে ভুল  শুধরেও নেনয়া হয়।  তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় সে ভিডিয়ো ভাইরাল হতে মোটেই সময় লাগেনি।

 দিনকয়েক আগে আরাবুল ইসলামের নেতৃত্বে শোনপুর বাজার থেকে কাশীপুর বাজার পর্যন্ত মিছিল হয়েছিল। এলাকায় আরাবুলের বিরুদ্ধ গোষ্ঠী হিসেবেই পরিচিত আব্দুর রহিম ও তাঁর অনুগামীরা। ফলে এ দিনের মিছিল আরাবুল ইসলামের মিছিলের পাল্টা হিসেবেই আয়োজন করা হয়েছিল বলে মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশ।

আরও পড়ুন

স্লোগান বিতর্কের পাশাপাশি সেদিন  মিছিলে উদ্দাম নৃত্য পরিবেশন করতে দেখা যায় ভাঙড় ২ মাইনারিটি সেলের সভাপতি মহাসিন গাজিকে। হিন্দি গানের তালে নৃত্য পরিবেশন করতে দেখা যায় মিছিলে উপস্থিত কর্মীদেরও। যা ইতিমধ্যে ভাইরাল। উল্লেখ্য ভাঙড় ২ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি হওয়ার দৌঁড়ে এই মহাসিন গাজির নাম আছে বলে ভাঙড়ের রাজনৈতিক মহলে চর্চা চলছে। তার এমন নৃত্য প্রদর্শন মোটেই সাধারণ মানুষ ভালো চোখে নেবেনা বলে মনে করছে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

Read more!
Advertisement
Advertisement