Advertisement

Voter List Mapping: ভোটার লিস্টে 'ম্যাপিং'য়ে গরমিলে নাম বাদ যেতে পারে, এই বিষয়টি কী?

আজ থেকে পশ্চিমবঙ্গে শুরু SIR। পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও তামিলনাড়ু, কেরালা, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, ছত্তীসগঢ়, গোয়া, গুজরাত, মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাক্ষাদ্বীপ, পুদুচেরি, আন্দামান ও নিকোবরে SIR লাগু হয়েছে। ৯ ডিসেম্বর খসড়া তালিকা প্রকাশ হবে। ৭ ফেব্রুয়ারি চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ পাবে। তবে খসড়া তালিকায় নাম উঠলেও যাঁদের নামে ম্যাপিং নেই তারা চূড়ান্ত তালিকায় ঠাঁই পাবেন না। 

ম্যাপিং কী?ম্যাপিং কী?
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 28 Oct 2025,
  • अपडेटेड 11:31 AM IST

আজ থেকে পশ্চিমবঙ্গে শুরু SIR। পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও তামিলনাড়ু, কেরালা, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, ছত্তীসগঢ়, গোয়া, গুজরাত, মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাক্ষাদ্বীপ, পুদুচেরি, আন্দামান ও নিকোবরে SIR লাগু হয়েছে। ৯ ডিসেম্বর খসড়া তালিকা প্রকাশ হবে। ৭ ফেব্রুয়ারি চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ পাবে। তবে খসড়া তালিকায় নাম উঠলেও যাঁদের নামে ম্যাপিং নেই তারা চূড়ান্ত তালিকায় ঠাঁই পাবেন না। 

কী এই 'ম্যাপিং'?
ভোটার তালিকায় ‘ম্যাপিং’-এর অর্থ হল এ বছর প্রকাশিত সর্বশেষ ভোটার তালিকার সঙ্গে ২০০২ সালে শেষ SIR-তালিকা মিলিয়ে নেওয়া। দুই তালিকায় কত জনের নাম আলাদা রয়েছে তা দেখা। এছাড়া যা দেখা হবে, তা হল এখনকার ভোটার তালিকায় থাকা কোনও ভোটারের বাবা-মায়ের নাম গত SIR-র তালিকায় রয়েছে কি না। দু'টি মিল গেলে সংশ্লিষ্ট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা পেতে কোনও অসুবিধা হবে না। এমনিতেই চিহ্নিত হয়ে যাবেন। 

নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ২০০২ সালে যাদের নাম রয়েছে সর্বশেষ ভোটার তালিকাতেও যদি তাঁদের নাম থাকে তাহলে আলাদা করে কোনও নথি জমা করতে হবে না। শুধুমাত্র কমিশনের দেওয়া এনুমারেশন ফর্ম ফিল আপ করলেই হবে। তবে যাঁদের ২০০২ সালের সঙ্গে নামের মিল পাওয়া যাবে না, তাঁদের ক্ষেত্রে নথিপত্র যাচাই করা হবে।

'ম্যাপিং'-এ নাম না থাকলে কী হবে?
খসড়া ভোটার তালিকায় নাম উঠলেও যাঁদের ‘ম্যাপিং’-এ নাম নেই, তাঁরা সবাই চূড়ান্ত তালিকায় ঠাঁই নাও পেতে পারেন। যাঁদের ‘ম্যাপিং’-এ নাম নেই কিন্তু ১২টি নথির (আধার সহ) কোনও একটি বা একাধিক তথ্য রয়েছে, তাঁদের প্রত্যেকের ক্ষেত্রে শুনানি হবে। তারপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে। 

SIR-র জন্য ১২টি নথি কী কী লাগবে?

  • কেন্দ্রীয় অথবা রাজ্য সরকারের কর্মী হিসাবে কাজ করছেন অথবা পেনশন পান এমন পরিচয়পত্র।
  • ১৯৮৭ সালের ১ জুলাইয়ের আগে ব্যাঙ্ক, এলআইসি, পোস্ট অফিস বা স্থানীয় প্রশাসনের দেওয়া যে কোনও নথি।
  • জন্ম শংসাপত্র।
  • পাসপোর্ট।
  • মাধ্যমিক বা তার ওপরে কোনও শিক্ষাগত যোগ্যতার শংসাপত্র।
  • রাজ্য সরকারের দেওয়া বাসস্থানের শংসাপত্র।
  • ফরেস্ট রাইট সার্টিফিকেট।
  • জাতিগত শংসাপত্র।
  • জাতীয় নাগরিক রেজিস্টার।
  • স্থানীয় প্রশাসনের দেওয়া পারিবারিক রেজিস্টার।
  • জমি অথবা বাড়ির দলিল।
  • এছাড়া, আধার কার্ড দেখানো যাবে তবে নাগরিকত্বের দাবি করা যাবে না।
     

Read more!
Advertisement
Advertisement