Advertisement

Humayun Kabir Quran recitation: লক্ষ কণ্ঠে কোরান পাঠ কবে? কী প্ল্যান? bangla.aajtak.in-কে জানালেন হুমায়ুন

৬ তারিখ বাবরি মসজিদের শিলান্যাস করেছেন মুর্শিদাবাদের তৃণমূলের সাসপেন্ডেড বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। এরই মাঝে তিনি লক্ষ কণ্ঠে কোরান পাঠের টার্গেট নিয়েছেন। কিন্তু প্রশ্ন হল, কবে হবে এই অনুষ্ঠান? কী প্ল্যান তাঁর? এই সব বিষয় নিয়ে bangla.ajtaak.in-কে বিশদে জানালেন হুমায়ুন নিজেই।

লক্ষ কণ্ঠে কোরান পাঠ কবে?লক্ষ কণ্ঠে কোরান পাঠ কবে?
সায়ন নস্কর
  • কলকাতা,
  • 09 Dec 2025,
  • अपडेटेड 2:24 PM IST
  • ৬ তারিখ বাবরি মসজিদের শিলান্যাস করেছেন মুর্শিদাবাদের তৃণমূলের সাসপেন্ডেড বিধায়ক হুমায়ুন কবীর

৬ তারিখ বাবরি মসজিদের শিলান্যাস করেছেন মুর্শিদাবাদের তৃণমূলের সাসপেন্ডেড বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। এরই মাঝে তিনি লক্ষ কণ্ঠে কোরান পাঠের টার্গেট নিয়েছেন। কিন্তু প্রশ্ন হল, কবে হবে এই অনুষ্ঠান? কী প্ল্যান তাঁর? এই সব বিষয় নিয়ে bangla.ajtaak.in-কে বিশদে জানালেন হুমায়ুন নিজেই।

তিনি বলেন, '৬ তারিখ বাবরি মসজিদের শিলান্যাস করেছি। ওটার আনুষ্ঠানিকভাবে কনস্ট্রাকশনের কাজ, বিল্ডিংয়ের কাজ শুরু হবে ফেব্রুয়ারির ১০ তারিখের আগে। ৭ তারিখ এসআইআর-এর ফাইনাল ভোটার লিস্ট পাবলিশ হবে। সেটার মধ্যে ডেট দেখে নিয়ে, ভাল বার দেখে নিয়ে করা হবে কোরান পাঠ।'

কবে দিন ঘোষণা করবেন?

এই প্রসঙ্গে হুমায়ুন বলেন, 'এখনই কিছু বলছি না। আজ থেকে আরও ১ সপ্তাহ বাদে তারিখ এবং বার ঘোষণা করব।'

গীতা পাঠের কাউন্টার নয়

সম্প্রতি কলকাতায় গীতা পাঠ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আর সেই প্রসঙ্গে হুমায়ুন বলেন, 'আমি কাউন্টার করছি না। ৫ লক্ষ কণ্ঠে গীত পাঠ হয়েছে। ওই নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। ওনাদের ধর্মের বিষয়। একশোবার করুন। আমার কিছুই বলার নেই।'

কোথায় হবে?

হুমায়ুন কবীর জানালেন, 'যেখানে মসজিদের কনস্ট্রাকশন শুরু হবে, সেখানেই প্যান্ডেল করে এক লক্ষ মানুষের জন্য উপযুক্ত জায়গা তৈরি করা হবে। সেখানেই হবে কোরান পাঠ।'

অনুষ্ঠান সূচি কী?

হুমায়ুন কবীর জানান, 'আমাদের যে বাবরি মসজিদের ভিত্তি স্থাপন হয়েছে, যার মূল বিল্ডিং তৈরির কাজ শুরু হবে, তার ঠিক ২ আগে প্রথমে ১ লক্ষ মানুষের কোরান পাঠ হবে। কোরানের বাংলায় তর্জমা করে ব্যাখ্যা করা হবে। কোনটার কী মানে, সেটা বলা হবে। সাধারণ মানুষ জানে না। কোরানের বিজ্ঞ মানুষেরা আরবিতে বলবেন। তার বাংলায় তর্জমা হবে। প্রায় ৬-৭ ঘণ্টা সময় লাগবে। ১০টায় শুরু হবে। দুপুরে লাঞ্চ ব্রেক হবে ২ ঘণ্টা। তারপর আবার অনুষ্ঠান চলবে।'

তবে এখানেই শেষ হবে না অনুষ্ঠান। তার পরের দিনও চলবে। তিনি বলেন, 'আমার এই কাজে যারা সাহায্য করছে, অর্থ দিয়ে সাহায্য করছে, পাশে দাঁড়িয়ে সাহায্য করছে, সমস্ত লোককে তো আমি আর পারব না ডাকতে। তবে মনে হচ্ছে কোরান পাঠের পরের দিন এক লক্ষ বা তার বেশি মানুষকে ডেকে বনভোজন যেমন হয়, একই কায়দায় খাওয়াদাওয়া করানো হবে। তৃতীয় দিনে শুরু হবে কনস্ট্রাকশনের কাজ।'

Advertisement

তাঁর সাফ কথা, 'যারা সঙ্গী-সাথী, যারা হিতাকাঙ্খি, তাদের আমন্ত্রণ করে খাওয়াব। তৃতীয় দিনের দিন আনুষ্ঠানিকভাবে সকাল ১০টা থেকে ইঞ্জিনিয়ারদের উপস্থিতিতে কনস্ট্রাকশনের কাজ শুরু হবে।'

মসজিদের প্ল্যানিং কি হয়ে গিয়েছে?

এই প্রসঙ্গে হুমায়ুন জানালেন, কাজ চলছে। টোটাল ডিজাইন, প্ল্যান নকশা তৈরি হচ্ছে। সেই সঙ্গে বাজেটও করা হচ্ছে।

Read more!
Advertisement
Advertisement