ওর ছোটবেলা থেকেই ডায়েরি লেখার নেশা ছিল। প্রত্যেকদিন, পরের দিন কী করবে, কতটা পড়বে সব লিখত। ও প্রধানত রুটিন লিখে রাখত। আজ পর্যন্ত কলেজ থেকে কেউই যোগাযোগ করেননি। আমরা মেয়েকে ওনাদের দায়িত্বেই পাঠিয়েছিলাম। কিছুতেই শ্কত থাকতে পারছি না। আমরা স্বপ্নেও ভাবিনি এইরকম কিছু হবে। এতদিন ধরে আমরা যে স্বপ্ন দেখছিলাম সব স্বপ্ন নষ্ট করে দিয়েছে দুষ্কৃতীরা। এখন যদি বিচার পাই কিছুটা স্বস্তি পাব। আজতক বাংলার মুখোমুখি হয়ে মেয়ে ডায়রিতে কী কী লিখতেন সেই সবকিছু আজতক বাংলাকে একান্তে জানালেন আর জি করের অভয়ার মা।