সোমবার, ২৫ নভেম্বর ছিল তৃণমূলের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক। বৈঠকের দিকে নজর ছিল রাজনৈতিক মহলের। বলা ভাল, তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদককে বাড়তি কী দায়িত্ব দেওয়া হয়? কারণ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে মন্ত্রিসভায় গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়ার ব্যাপারে দাবি উঠেছিল তৃণমূলের অন্দরেই। প্রকাশ্যে এনিয়ে মুখ খুলতেও শুরু করেছিলেন তৃণমূলের শীর্ষ স্তরের নেতাদের একাংশ। কিন্তু সূত্রের খবর, বৈঠকে এনিয়ে কোনও আলোচনাই হয়নি। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক ছাড়াও বাড়তি দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে জাতীয় রাজনীতির মুখপাত্র হিসাবে। তাঁর টিমে রয়েছেন ডেরেক ও ব্রায়েন, সুস্মিতা দেব, কাকলি ঘোষ দস্তিদার, কীর্তি আজাদ ও সাগরিকা ঘোষ। তাহলে কি এবার থেকে জাতীয় রাজনীতির কোনও বিষয় ছাড়া রাজ্যের কোনও বিষয়ে মুখ খুলতে পারবেন না অভিষেক?এনিয়ে রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য জানান, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। তিনি অন্য কোনও বিষয়ে কথা বলতে পারবেন না, বিষয়টা তেমন নয়।’’ চন্দ্রিমা জানাচ্ছেন, দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক হিসাবে কোনও বিষয় ‘যুক্তিযুক্ত’ মনে হলে তা নিয়ে বলার অধিকার আছে অভিষেকের।