Advertisement

বিশ্ব

ভিনগ্রহীদের সঙ্গে মিলনে জন্ম আধুনিক মানুষের! 'ঈশ্বর'-তত্ত্ব বিজ্ঞানীদের

Aajtak Bangla
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 02 Jan 2022,
  • Updated 12:01 AM IST
  • 1/14

মানুষ কি ভিনগ্রহী? হ্যাঁ, মানুষ ভিনগ্রহের। চমকে গেলেন! ভিনগ্রহী ও পৃথিবীতে বসবাসকারী প্রাণীর সংমিশ্রণেই তৈরি হয়েছে আধুনিক মানুষ। আসলে মানুষ দোআঁশলা বা সঙ্কর প্রাণী। বিশেষজ্ঞদের দাবি, পড়শি সৌরমণ্ডল আলফা সেন্টাউরির ভিনগ্রহীদের সঙ্কর প্রাণী আধুনিক মানুষ। (ছবি সৌজন্যে- গেটি)              
 

  • 2/14

ইরানকে একটা সময় অল-উহায়মীর বলা হত। এখানেই ছিল সুমেরীয় শহর কিশ। প্রাচীন নথিপত্তর বলছে, ৩৫০০ খৃষ্ট পূর্বাব্দের শহর এটি। এখানে রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত ছিল। একদা এক রাজার নাম ছিল জুশুর। তাঁর পর যাঁরাই রাজা হতেন তাঁদের কুলাসিনা বেল বলা হত। (ছবি সৌজন্যে- গেটি)    

  • 3/14

কুলাসিনা বেলের স্থানীয় ভাষায় অর্থ সবাই দেবতা। পুরাতত্ত্ববিদদের মতে, হতে পারে তখন কোনও একজন রাজা ছিলেন না। কোনও একটা সত্ত্বা রাজ্য পরিচালনা করত না। (ছবি সৌজন্যে- গেটি)              
 

  • 4/14

একমাত্র মানুষেরই লেখার ক্ষমতা রয়েছে। এটাই প্রাণীর থেকে মানুষকে আলাদা করে দেয়। পাঁচ হাজার বছর ধরে চাকা থেকে পরমাণু, বিদ্যুৎ, কম্পিউটার থেকে স্মার্টফোন আবিষ্কার করেছে মানুষ। (ছবি সৌজন্যে- গেটি)              
 

  • 5/14

অন্য জীবদের তুলনায় অনেক বেশি তাড়াতাড়ি মানুষ এগিয়ে গিয়েছে। অকল্পনীয় বুদ্ধিমত্তা তার। শুধুমাত্র মানুষই কীভাবে বন্য সমাজ থেকে এতটা এগিয়ে গেল? অন্য প্রজাতিরা পারল না কেন? বুদ্ধিমত্তা থাকা প্রাণীরাও পারল না! এই প্রশ্ন বারবার ঘুরেফিরে এসেছে। (ছবি সৌজন্যে- গেটি)  

  • 6/14

একবার ভাবুন জঙ্গলে আপনাকে ছেড়ে দেওয়া হলে কি বাঁচবেন? কোনও কৌশল ছাড়া জঙ্গল বা জলে নিজেকে বাঁচানো অসম্ভব। বেশিরভাগ বিজ্ঞানীরাই মনে করেন, দুনিয়ার সব ধরনের পরিবেশে মানিয়ে নিতে পারে না মানুষ। নিজেদের গ্রহেই নানা ক্ষেত্রে তারা অক্ষম।  (ছবি সৌজন্যে- গেটি)  

  • 7/14

বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে যোগ রয়েছে শারীরিক গঠনেরও। একমাত্র মানুষের গঠনই বাকি প্রাণীদের চেয়ে অনেকটা আলাদা। উদাহরণ- ঘোড়ার শাবকের জন্ম হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সে উঠে পড়ে। কিন্তু মানব শিশু পারে না। তার শারীরিক গঠন ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়।  (ছবি সৌজন্যে- গেটি)  

  • 8/14

দু'পায়ে কেন হাঁটতে শুরু করে মানুষ? বিভিন্ন জিনিসকেও সে খতিয়ে বুঝতে পারে? একটি নতুন তত্ত্ব দিয়েছেন ডক্টর এলিস সিলভার। তিনি দাবি করেছেন, অন্য প্রাণীদের সঙ্গে এই গ্রহে বিকশিত হয়নি মানুষ। Humans are not from Earth: a scientific evaluation of the evidence বইয়ে এলিস লিখেছেন, আধুনিক মানুষের জন্ম এই গ্রহে হয়নি। (ছবি সৌজন্যে- গেটি)  

  • 9/14

মানুষ আসলে ভিনগ্রহী- এমনটাই বলা হয়েছে 'হিউম্যান আর নট ফ্রম আর্থ: আ সায়েন্টিফিক ইভ্যালুয়েশন অব দ্য এভিডেন্স।' তাতে বলা হয়েছে, পৃথিবীতে সব ধরনের আবহাওয়ায় বেঁচে থাকতে পারে না মানুষ। সূর্যের প্রখর রোদ, খারাপ আবহাওয়া, প্রচণ্ড শীত সহ্য করতে পারে না। নানা রোগের শিকার হয় তারা। মানুষের চেয়ে বেশি অসুখবিসুখ আর কোনও প্রাণীর নেই।  (ছবি সৌজন্যে- গেটি)  

  • 10/14

এলিস সিলভরের মতে, দু'পায়ে হাঁটার চেষ্টা করার জন্য কোটি কোটি বছর ধরে পিঠের ব্যথা সহ্য করেছে মানুষ। এতে স্পষ্ট হয়, কম মাধ্যাকর্ষণ শক্তির গ্রহে থাকত মানুষ। অথবা মানুষের পূর্বপুরুষ ও ভিনগ্রহীদের সঙ্গমের ফল আধুনিক মানুষ।  (ছবি সৌজন্যে- গেটি)  

  • 11/14

ডক্টর এলিসের অভিমত, পড়শি সৌরমণ্ডল আলফা সেন্টাউরির ভিনগ্রহীদের সঙ্গে মানুষের সঙ্কর হতে পারে। হতে পারে দুনিয়াকে জেল হিসেবে ব্যবহার করত ভিনগ্রহীরা।  (ছবি সৌজন্যে- গেটি)  

  • 12/14

বর্তমান কোনও প্রাণীর সঙ্গে মিল নেই মানুষের। তার উৎপত্তি অন্য কোথাও হয়েছে। ৬০ হাজার থেকে ২ লক্ষ বছর আগে আনা হয়েছে মানুষকে। আধুনিক মানুষ ভিনগ্রহের বাসিন্দা।  (ছবি সৌজন্যে- গেটি)  

  • 13/14

বিজ্ঞানী ও লেখক রবার্ট সেফর জানান, আধুনিক জিন বিশ্লেষণ পদ্ধতিতে স্পষ্ট হয়েছে, কোনও একটি জাতি থেকে মানুষের সৃষ্টি হয়নি। আফ্রিকার কোনও বানর প্রজাতির বংশধর নয়। মানুষ সঙ্কর প্রাণী। মানুষের শরীরে আরএইচ নেগেটিভ রক্তের রহস্যের এখনও সমাধান হয়নি। সবাই  আফ্রিকায় সৃষ্টি হলে রক্তের গ্রুপ আলাদা হত না।  (ছবি সৌজন্যে- গেটি)                

  • 14/14

পৃথিবীতে ৬১২ বানর প্রজাতি রয়েছে। কারও রক্তে আরএইচ নেগেটিভ রক্ত নেই। ফ্রান্সে সবচেয়ে বেশি মানুষের রক্ত আরএইচ নেগেটিভ পাওয়া যায়। ৩০ শতাংশের Rh নেগেটিভ রক্ত ও ৬০ শতাংশের আর নেগেটিভ আছে।  (ছবি সৌজন্যে- গেটি)  

Advertisement
Advertisement