Advertisement

Bangladesh Fire: ঢাকার বহুতলে ভয়াবহ আগুন, মৃত্যু ৪৩ জনের

বাংলাদেশের রাজধানী শহর ঢাকায় বহুতলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। গতরাতে বেইলি রোড এলাকার একটি বহুতলে আগুনে কমপক্ষে ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডে জখম হয়েছেন আরও ২২ জন। শুক্রবার এই খবর জানিয়েছেন বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন। জখমদের শারীরিক অবস্থা সঙ্কটজনক বলে জানা গিয়েছে। মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

ঢাকার বহুতলে আগুন।
Aajtak Bangla
  • ঢাকা,
  • 01 Mar 2024,
  • अपडेटेड 11:49 AM IST
  • ঢাকায় বহুতলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড।
  • কমপক্ষে ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
  • অগ্নিকাণ্ডে জখম হয়েছেন আরও ২২ জন।

বাংলাদেশের রাজধানী শহর ঢাকায় বহুতলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। গতরাতে বেইলি রোড এলাকার একটি বহুতলে আগুনে কমপক্ষে ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডে জখম হয়েছেন আরও ২২ জন। শুক্রবার এই খবর জানিয়েছেন বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন। জখমদের শারীরিক অবস্থা সঙ্কটজনক বলে জানা গিয়েছে। মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ওই বহুতলে আগুন লাগে। ওই বহুতলের প্রথম তলায় একটি রেস্তরাঁ রয়েছে। সেখান থেকেই আগুন লাগে বলে খবর। পরে বহুতলের অন্য অংশে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে। উপরের তলায় আরও রেস্তরাঁ ছিল। সেখানে একটি পোশাকের দোকানও ছিল। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের ১৩টি ইঞ্জিন।

বাংলাদেশ প্রশাসন সূত্রে খবর, ৭৫ জনকে ওই বহুতল থেকে উদ্ধার করা হয়। তাঁদের মধ্যে ৪২ জন সংজ্ঞাহীন অবস্থায় ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। অন্য একটি হাসপাতালে আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। যে ২২ জনের চিকিৎসা চলছে, তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। 

অগ্নিকাণ্ডে স্বভাবতই আতঙ্ক ছড়িয়েছে এলাকায়। প্রাণ বাঁচাতে অনেকে বহুতলের উপরে উঠে পড়েন। পরে তাঁদের দমকল বাহিনীর ল্যাডার দিয়ে নামানো হয়। 

বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, বেইলি রোডের যে ভবনে আগুন লেগেছে, সেটি সাততলা। প্রতিদিন সন্ধ্যায় ওই বহুতলের রেস্তরাঁগুলিতে ভিড় থাকে। অনেকেই পরিবারের সঙ্গে সেখানে খেতে যান। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, প্রথমে বহুতলের প্রথম এবং দ্বিতীয় তলে আগুন লাগে। তারপর সেই আগুন দ্রুত অন্যত্র ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় দমকল বাহিনী। রাত ১১টা ৫০ মিনিট নাগাদ দমকলের ১৩টি ইঞ্জিনের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। 

কীভাবে আগুন লাগল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। এই ঘটনায় তদন্ত শুরু হয়েছে বলে বাংলাদেশ প্রশাসন সূত্রে খবর। 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement