Advertisement

Anita Anand: ট্রুডো সরলেই কানাডার PM হতে পারেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মহিলা? চিনে নিন অনিতাকে

Canada PM: কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো পদত্যাগ করেছেন। এরপর থেকেই পরবর্তী প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে চলছে নানা জল্পনা। পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনিতা আনন্দের নামও উঠে আসছে। কে এই অনিতা আনন্দ? চলুন জেনে নেওয়া যাক।

এবার কানাডার PM অনিতা আনন্দ? এবার কানাডার PM অনিতা আনন্দ?
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 07 Jan 2025,
  • अपडेटेड 11:28 AM IST

Justin Trudeau Resignations: কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো গতকাল অর্থাৎ সোমবার তার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। প্রায় এক দশক তিনি এই পদে ছিলেন। এই সিদ্ধান্তের পর সারা বিশ্বের রাজনৈতিক মহলে তুমুল আলোচনা হচ্ছে। তার পরে কানাডার পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন তা নিয়ে এখন চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। নানা রকম জল্পনা চলছে গোটা বিশ্বেই। ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান রাজনীতিবিদ অনিতা আনন্দও এই দৌড়ে রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী পদে তাঁর  দাবি নিয়ে চলছে তুমুল আলোচনা। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, কানাডার পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে অনেকটাই এগিয়ে ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনিতা। তিনি  ছাড়াও, পিয়েরে পোইলিভের, ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড এবং মার্ক কার্নির মতো বড় নেতারাও এই দৌড়ে রয়েছেন। 

অনিতা আনন্দ কে?
অনিতা আনন্দ জাস্টিন ট্রুডোর দল লিবারেল পার্টির সঙ্গেও যুক্ত। বর্তমানে তিনি সরকারের পরিবহন ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পদে কর্মরত আছেন। অনিতার বয়স ৫৭ বছর। তিনি কুইন্স ইউনিভার্সিটি এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা লাভ করেন ও স্নাতক হন। অনিতা  ডালহৌসি বিশ্ববিদ্যালয়, টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়, ইয়েল, কুইন্স ইউনিভার্সিটি এবং ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটি থেকেও পড়াশোনা করেছেন। তিনি নোভা স্কটিয়ার কেন্টভিলে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম এসভি আনন্দ। মায়ের নাম এস.ভি. (অ্যান্ডি) আনন্দ, দুজনেই ছিলেন ভারতীয় চিকিৎসক। অনিতার দুই বোন আছে। গীতা আনন্দ ও সোনিয়া আনন্দ।২০১৯ সালে অনিতা তার রাজনৈতিক ইনিংস শুরু করেছিলেন। এর আগে তিনি অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি লিবারেল পার্টির একজন সাধারণ কর্মী হিসেবে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন।

ভারত-কানাডার সম্পর্ক কি এখন উন্নতি হবে?
অনিতা আনন্দ তার চমৎকার নেতৃত্ব, উন্নয়নমূলক কাজ এবং জনসেবার জন্য সুপরিচিত। অনিতা আনন্দ কানাডার প্রধানমন্ত্রী হলে ভারত-কানাডার সম্পর্কের উন্নতি হবে বলে মনে করা হচ্ছে। উল্লেখ্য,  জাস্টিন ট্রুডোর আমলে ভারত ও কানাডার সম্পর্ক তিক্ত হয়ে পড়ে।  নিজ্জর মামলার পর ট্রুডো সরকারের পক্ষ থেকে উগ্র ভারত-বিরোধী বক্তব্য এসেছিল। ভারত সরকার খালিস্তানি জঙ্গি  ও সমর্থকদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য ট্রুডো প্রশাসনকে অভিযুক্ত করেছিল।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement