Advertisement

হাসিনা-টানাপোড়েনের মাঝেই দিল্লিতে ঢাকার 'দূত', কী চাইছেন?

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়। কূটনৈতিক বিরোধ। সীমান্ত সমস্যা। একাধিক অস্থিরতার আবহেই ভারতে এসে পারস্পরিক সহযোগিতার আর্জি বাংলাদেশের। দিল্লিতে আয়োজিত ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইজারদের বৈঠকেই(CSC) এমনই বার্তা দিলেন বাংলাদেশের এনএসএ খলিলুর রহমান।

ভারতের এনএসএ অজিত ডোভালের আমন্ত্রণেই এই বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।ভারতের এনএসএ অজিত ডোভালের আমন্ত্রণেই এই বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 21 Nov 2025,
  • अपडेटेड 12:49 PM IST
  • একাধিক অস্থিরতার আবহেই ভারতে এসে পারস্পরিক সহযোগিতার আর্জি বাংলাদেশের।
  • দিল্লিতে আয়োজিত ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইজারদের বৈঠকেই(CSC) এমনই বার্তা দিলেন বাংলাদেশের এনএসএ খলিলুর রহমান।
  • সমুদ্রে নিরাপত্তা থেকে সন্ত্রাস দমন, সাইবার সিকিউরিটি থেকে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা রক্ষা, সবেতেই একযোগে কাজের বার্তা দিলেন।

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়। কূটনৈতিক বিরোধ। সীমান্ত সমস্যা। একাধিক অস্থিরতার আবহেই ভারতে এসে পারস্পরিক সহযোগিতার আর্জি বাংলাদেশের। দিল্লিতে আয়োজিত ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইজারদের বৈঠকেই(CSC) এমনই বার্তা দিলেন বাংলাদেশের এনএসএ খলিলুর রহমান। সমুদ্রে নিরাপত্তা থেকে সন্ত্রাস দমন, সাইবার সিকিউরিটি থেকে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা রক্ষা, সবেতেই একযোগে কাজের বার্তা দিলেন। উল্লেখ্য, ভারতের এনএসএ অজিত ডোভালের আমন্ত্রণেই এই বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।

বিশ্লেষকরা বলছেন, বাংলাদেশের পাকিস্তান প্রীতি নিয়ে নানা কথা রটছে। অন্যদিকে ভারতের সঙ্গে আফগানিস্তানের সুসম্পর্কও তাদের চোখে পড়েছে। এমতাবস্থায় ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ভাল রাখারই পক্ষে ঢাকা।এদিন খলিলুর রহমান বলেন, CSC-কে ভবিষ্যতে ‘ওপেন এবং ইনক্লুসিভ মাল্টিল্যাটারাল’ সংগঠনে পরিণত করতে হবে। সদস্য দেশগুলির পারস্পরিক বিশ্বাস, সম্মান আর উন্নতিই এই জোটের মূল লক্ষ্য হোক, বলেন তিনি।

পর্যবেক্ষকদের মতে, রাজনৈতিক অস্থিরতার আবহে এই প্রতিশ্রুতি বিশেষ অর্থবাহী। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আশ্রয়দান ও বাংলাদেশে তাঁর মৃত্যুদণ্ডের রায়কে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই ঢাকা-নয়াদিল্লি সম্পর্ক টানাপোড়েনের মধ্যে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতের কাছে হাসিনাকে প্রত্যর্পণের আবেদন পাঠানো হয়েছে। এহেন উত্তেজনার আবহেই নিরাপত্তা সহযোগিতার সুর বাংলাদেশের।

'বিভ্রান্তির রাজনীতি'
খলিলুর রহমান বলেন, সাইবার হুমকি, ভুল তথ্য ছড়ানো ও বিভ্রান্তি রোধে সব দেশের একসঙ্গে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। ভারতের তরফেও এই বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।

বিশ্লেষকদের ধারণা, দ্বিপাক্ষিক টানাপোড়েন থাকলেও ভারতকে আপাতত পাশে রাখাই মঙ্গল বলে মনে করছে ঢাকা। কারণ ভারতের সাহায্য ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার শান্তি ও অবাধ বাণিজ্যের প্রসার সম্ভব নয়।

Read more!
Advertisement
Advertisement