Advertisement

Jeshoreshwari Temple: মোদী পরিয়েছিলেন, বাংলাদেশের যশোরেশ্বরী মন্দির থেকে চুরি গেল কালীর মুকুট

বাংলাদেশের সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার শ্যামনগরের ঈশ্বরীপুর যশোরেশ্বরী মন্দির থেকে দেবী কালীর মুকুট চুরি হয়েছে। এই মুকুটটি দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

মোদী পরিয়েছিলেন, বাংলাদেশের যশোরেশ্বরী মন্দির থেকে চুরি গেল কালীর মুকুটমোদী পরিয়েছিলেন, বাংলাদেশের যশোরেশ্বরী মন্দির থেকে চুরি গেল কালীর মুকুট
Aajtak Bangla
  • নতুন দিল্লি,
  • 11 Oct 2024,
  • अपडेटेड 7:44 AM IST
  • হিন্দু পুরাণ অনুসারে, মন্দিরটি হিন্দু ধর্মের ৫২টি শক্তিপীঠের একটি
  • মোদী দেবীর মাথায় মুকুটটি পরিয়ে দেন

বাংলাদেশের সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার শ্যামনগরের ঈশ্বরীপুর যশোরেশ্বরী মন্দির থেকে দেবী কালীর মুকুট চুরি হয়েছে। এই মুকুটটি দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। মন্দিরের পুরোহিত দিলীপ মুখোপাধ্যায় জানান, সারাদিনের পুজো শেষ করে দুপুর ২টোর দিকে তিনি মন্দির থেকে বের হন। এর কিছুক্ষণ পর মন্দির পরিষ্কার করতে আসা কর্মীরা ভিতরে আসেন। কিছুক্ষণ পরেই তাঁরা লক্ষ্য করেন যে দেবীর মাথায় মুকুটটি নেই। 

মন্দিরটি হিন্দু ধর্মের ৫২টি শক্তিপীঠের একটি

হিন্দু পুরাণ অনুসারে, মন্দিরটি হিন্দু ধর্মের ৫২টি শক্তিপীঠের একটি। ২০২১ সালে প্রধানমন্ত্রী মোদী বাংলাদেশ সফরে গিয়েছিলেন। যশোরেশ্বরী মন্দিরও তিনি পরিদর্শন করেছিলেন। মোদী দেবীর মাথায় মুকুটটি পরিয়ে দেন। শ্যামনগর থানার পুলিশ আধিকারিক তাইজুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানিয়েছেন যে মন্দিরের সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করে চোরকে শনাক্ত করা হয়েছে। কয়েক প্রজন্ম ধরে মন্দিরের দেখভাল করছেন জ্যোতি চট্টোপাধ্যায়ের পরিবার। তিনি জানান যে মুকুটটি রুপোর তৈরি এবং সোনার জল ধরানো।

আরও পড়ুন

মন্দিরটি দ্বাদশ শতাব্দীর শেষভাগে আনারি নামে এক ব্রাহ্মণ তৈরি করেছিলেন। তিনি যশোরেশ্বরী পীঠের (মন্দির) জন্য ১০০টি দরজা সহ একটি মন্দির তৈরি করেছিলেন এবং পরবর্তীতে ১৩ শতকে লক্ষ্মণ সেন এটিকে সংস্কার করেন এবং অবশেষে ১৬ শতকে রাজা প্রতাপাদিত্য মন্দিরটি পুনর্নির্মাণ করেন। যশোরেশ্বরী নামের অর্থ যশোরের দেবী।

হিন্দু পুরাণ অনুসারে ৫২টি পীঠের মধ্যে ঈশ্বরীপুর মন্দির হল সেই স্থান যেখানে দেবী সতীর হাতের তালু ও পায়ের পাতা পড়েছিল এবং দেবী যশোরেশ্বরী রূপে সেখানে বাস করেন এবং ভগবান শিব চন্দ রূপে আবির্ভূত হন। দেশ-বিদেশ থেকে সারা বছরই বহু মানুষ এই মন্দিরে যান। বছরে একবার মন্দির প্রাঙ্গণ ঘিরে একটি মেলাও হয়।

Read more!
Advertisement
Advertisement