Advertisement

Trump Jinping Meeting: পাল্টি খাচ্ছেন ট্রাম্প? হঠাৎ জিনপিংয়ের সঙ্গে মিটিংয়ের প্ল্যান US প্রেসিডেন্টের

দিন কয়েক আগেও চিনের সমালোচনা করছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বলছিলেন, 'চিন আমাদের থেকে ভারত ও রাশিয়াকে ছিনিয়ে নিল।' এতকিছুর পরেও, সেই চিনের সঙ্গেই আবার বৈঠকের প্ল্যান করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। আগামী অক্টোবরে দক্ষিণ কোরিয়া যাবেন ট্রাম্প।

চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনিপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসতে পারেন ট্রাম্প। ফাইল ছবি।চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনিপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসতে পারেন ট্রাম্প। ফাইল ছবি।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 07 Sep 2025,
  • अपडेटेड 3:03 PM IST
  • দিন কয়েক আগেও চিনের সমালোচনা করছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
  • এতকিছুর পরেও, সেই চিনের সঙ্গেই আবার বৈঠকের প্ল্যান করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
  • এর আগে রাশিয়ার তেল কেনার জন্য ভারতের উপর রীতিমতো গোঁসা করেন ট্রাম্প।

দিন কয়েক আগেও চিনের সমালোচনা করছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বলছিলেন, 'চিন আমাদের থেকে ভারত ও রাশিয়াকে ছিনিয়ে নিল।' এতকিছুর পরেও, সেই চিনের সঙ্গেই আবার বৈঠকের প্ল্যান করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। আগামী অক্টোবরে দক্ষিণ কোরিয়া যাবেন ট্রাম্প। এশিয়া প্যাসিফিক ইকোনমিক কোঅপারেশন সামিটে যোগ দেবেন। আর সেসবের ফাঁকেই চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনিপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসতে পারেন তিনি। যদিও এখনও এই বিষয়ে চূড়ান্ত সফরসূচি প্রকাশ করেনি হোয়াইট হাউজ। তবে ইতিমধ্যেই ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিমুখী নীতি নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা।

মাত্র এক সপ্তাহ আগের কথা। চিনের তিয়ানজিনে বসে এসসিও সামিটের আসর। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, শি জিনপিং ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের একসঙ্গে সৌজন্য বিনিময়ের ছবি ভাইরাল হয়। সেই ছবি দেখে কার্যত অস্বস্তিতে পড়ে যান ট্রাম্প। 'চিন এসে ভারত ও রাশিয়াকে নিয়ে গেল,' আক্ষেপও করেন তিনি।

তবে ট্রাম্পের এই দ্বিমুখী নীতি নতুন কিছু নয়
এর আগে রাশিয়ার তেল কেনার জন্য ভারতের উপর রীতিমতো গোঁসা করেন ট্রাম্প। বিভিন্ন ভারতীয় দ্রব্যে চড়া ট্যারিফও ঘোষণা করেন। কিন্তু পৃথিবীতে রুশ তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা চিন। সেই চিনের বিষয়ে কিন্তু কোনও উচ্চ-বাচ্য করতে দেখা যায়নি মার্কিন প্রেসিডেন্টকে।

চিনকে সামলে চলা?
বিশ্লেষকরা বলছেন, বাইরে থেকে যতই রাগ দেখান, চিন ছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পারতপক্ষে অচল। মার্কিন মুলুক উদ্ভাবন, বিনিয়োগ, ব্যবসা, লজিস্টিক্সে এগিয়ে থাকতে পারে। তবে বিপুল হারে ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের পরিকাঠামো সেদেশে নেই। চিনের মতো বিপুল হিউম্যান রিসোর্সও নেই আমেরিকার। ফলে সেদেশের বহু ব্যবসাই সরাসরি চিনের ম্যানুফ্যাকচারিং পরিকাঠামোর উপর নির্ভরশীল। আর সেটা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ভাল করেই জানেন। সেই কারণেই, সরাসরি চিনের বিরোধিতা করার পথে হাঁটেন না ট্রাম্প।

এই বিষয়ে আপনার বিশ্লেষণ কী? জানান কমেন্টে।

Read more!
Advertisement
Advertisement