Advertisement

Donald Trump: 'কেন সেনা চপারকে ঘোরানো হল না?', বিমান দুর্ঘটনায় 'ষড়যন্ত্র' দেখছেন ট্রাম্প

অফিসিয়াল বিবৃতিতে ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করেননি ট্রাম্প। বরং তা ঔপচারিক। তাঁর কথায়,'এটা ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা। আপৎকালীন দল দারুণ কাজ করেছে। পরিস্থিতির উপর নজর রাখছেন'।

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্য।বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্য।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 30 Jan 2025,
  • अपडेटेड 12:55 PM IST
  • এই ঘটনায় কন্ট্রোল টাওয়ারর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ট্রাম্প।
  • তবে অফিসিয়াল বিবৃতিতে ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করেননি ট্রাম্প।

ওয়াশিংটন বিমানবন্দরের কাছে সেনার চপারের সঙ্গে যাত্রিবাহী বিমানের দুর্ঘটনায় ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর প্রশ্ন, কেন হেলিকপ্টারটি উপর-নীচ করে অভিমুখ বদল করল না? কেনই বা কন্ট্রোল টাওয়ার কোনও নির্দেশ দিল না? 

মাঝ আকাশে আমেরিকান এয়ারলাইন্সের যাত্রিবাহী বিমানের সঙ্গে মার্কিন সেনার ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টারের সংঘর্ষে এখনও পর্যন্ত ১৮ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। এই ঘটনায় কন্ট্রোল টাওয়ারর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ট্রাম্প। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি লিখেছেন,'বিমানবন্দরের সঠিক পথেই যাচ্ছিল ওই যাত্রিবাহী বিমান। সেই অভিমুখেই অনেকক্ষণ ধরে যাচ্ছিল হেলিকপ্টারটি। রাতের আকাশ পরিষ্কার ছিল। বিমানের আলো স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিল। তা সত্ত্বেও কেন হেলিকপ্টারকে উপর-নীচ বা অন্যদিকে ঘোরানো হল না? কেনই বা বিমানটিকে দেখতে পেয়ে কন্ট্রোল টাওয়ার থেকে হেলিকপ্টারকে যথাবিহিত নির্দেশ দেওয়া হল না?'

তবে অফিসিয়াল বিবৃতিতে ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করেননি ট্রাম্প। বরং তা ঔপচারিক। তাঁর কথায়,'এটা ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা। আপৎকালীন দল দারুণ কাজ করেছে। পরিস্থিতির উপর নজর রাখছেন'।

মার্কিন সেনার তরফে বলা হয়েছে, প্রশিক্ষণ চলছিল ওই হেলিকপ্টারে। ৩ জন জওয়ান ছিলেন। দুর্ঘটনার পর পোটোম্যাক নদীতে উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে। তা আরও কঠিন করে দিয়েছে কনকনে ঠান্ডা। মার্কিন প্রশাসনিক কর্তারা বলছেন, দুই দশকে এটাই সম্ভবত ওয়াশিংটনে সবচেয়ে বড় দুর্ঘটনা।    

ভারতীয় সময় অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার সকালে আমেরিকার রিগান ওয়াশিংটন ন্যাশনাল এয়ারপোর্টে অবতরণ করছিল আমেরিকান এয়ারলাইন্সের ওই যাত্রিবাহী বিমানটি। মাঝ আকাশে সেনাবাহিনীর একটি ব্ল্যাক হক চপারের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় ওই যাত্রিবাহী বিমানের। যাত্রী নিয়ে পটোম্যাক নদীতে ভেঙে পড়ে সেটি। বিমানে যাত্রী ও বিমানকর্মী মিলিয়ে মোট ৬৪ জন ছিলেন। প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার সময় পর্যন্ত ১৮ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা। 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement