Advertisement

Donal Trump's Tariff: আরও ৭ দেশকে ট্রাম্পের 'শুল্ক-বোমা', ভারতের এই পড়শির পণ্যে ৩০%

এই দেশগুলির রাষ্ট্রনেতাদের কাছে পাঠানো সরকারি চিঠিতে শুল্ক সংক্রান্ত বিশদ বিবরণ দিয়েছেন ট্রাম্প। সর্বোচ্চ শুল্ক হার ৩০ শতাংশ। যা ইরাক, আলজেরিয়া এবং লিবিয়ার উপর আরোপ করা হয়েছে।

ডোনাল্ড ট্রাম্পডোনাল্ড ট্রাম্প
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 10 Jul 2025,
  • अपडेटेड 1:00 AM IST
  • আরও ৭টি দেশের পণ্যে নতুন শুল্ক হার ঘোষণা করলেন।
  • এই দেশগুলি হল- ফিলিপিন্স, ইরাক, মলডোভা, আলজেরিয়া, লিবিয়া, শ্রীলঙ্কা এবং ব্রুনেই।

বাণিজ্যচুক্তি নিয়ে ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনার মাঝেই 'শুল্ক বোমা' ফাটালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আরও ৭টি দেশের পণ্যে নতুন শুল্ক হার ঘোষণা করলেন। এই দেশগুলি হল- ফিলিপিন্স, ইরাক, মলডোভা, আলজেরিয়া, লিবিয়া, শ্রীলঙ্কা এবং ব্রুনেই।  শ্রীলঙ্কা, আলজিরিয়া ও লিবিয়ার পণ্যের উপর ৩০ শতাংশ ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এছাড়া ফিলিপিন্স, ইরাক, মলডোভা এবং ব্রুনেইয়ের উপর আরোপ করা হয়েছে ২৫ শতাংশ শুল্ক। এই নির্দেশ ১ অগাস্ট থেকে কার্যকর হবে। একদিন আগেই দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপান-সহ ১৪টি দেশের উপর শুল্ক আরোপ করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

কোন কোন দেশের উপর কত শুল্ক? 

ফিলিপিন্স: ২৫% 
ব্রুনেই: ২৫% 
আলজেরিয়া: ৩০% 
মলডোভা: ২৫% 
ইরাক: ৩০% 
লিবিয়া: ৩০%
শ্রীলঙ্কা: ৩০%

এই দেশগুলির রাষ্ট্রনেতাদের কাছে পাঠানো সরকারি চিঠিতে শুল্ক সংক্রান্ত বিশদ বিবরণ দিয়েছেন ট্রাম্প। সর্বোচ্চ শুল্ক হার ৩০ শতাংশ। যা ইরাক, আলজেরিয়া এবং লিবিয়ার উপর আরোপ করা হয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন,'আমরা আফ্রিকায় সাহায্যের থেকে বাণিজ্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। আফ্রিকার প্রচুর অর্থনৈতিক সম্ভাবনা রয়েছে। কঙ্গো এবং রুয়ান্ডার নেতারা আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে একটি শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আসবেন'।

এপ্রিলে 'পারস্পরিক শুল্ক' ঘোষণা করে স্থগিত করেছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ৯০ দিনের সেই সময়সীমা শেষ হচ্ছে বুধবারই। মঙ্গলবার ট্রাম্প স্পষ্ট করে দিয়েছেন, নতুন শুল্ক ১ অগাস্ট থেকে কোনও বিলম্ব ছাড়াই কার্যকর করা হবে।

তবে ভারত নিয়ে ট্রাম্পের অবস্থান স্পষ্ট নয়। কিন্তু ব্রিকস নিয়ে অখুশি মার্কিন প্রেসিডেন্ট। সোমবার তিনি হুঁশিয়ারি দেন, ব্রিক্‌স গোষ্ঠীতে থাকলে সেই দেশের উপর ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে। তাঁর মতে, এই গোষ্ঠী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষতি করতে চায়। ডলারকে দুর্বল করার জন্য এটা তৈরি হয়েছে।  প্রণিধানযোগ্য, ব্রাজিল, রাশিয়া, চিনের পাশাপাশি ভারতও রয়েছে ব্রিকসে। 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement