Advertisement

Gaza war: হামসরা যে দেহগুলি পাঠাচ্ছে, পণবন্দিদের মুখের সঙ্গে মিলছেই না, গুরুতর দাবি ইজরায়েলের

গাজা যুদ্ধের আবহে ফেরত পাওয়া চারটি মৃতদেহের মধ্যে অন্তত একটির পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। ইজরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বুধবার জানিয়েছে, হামাসের কাছ থেকে ফেরত পাওয়া এই চারটি কফিনের মধ্যে একটির সঙ্গে গাজায় হামাসের হাতে আটক কোনও অপহৃতর মিল পাওয়া যায়নি।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 15 Oct 2025,
  • अपडेटेड 3:30 PM IST
  • গাজা যুদ্ধের আবহে ফেরত পাওয়া চারটি মৃতদেহের মধ্যে অন্তত একটির পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে।
  • ইজরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বুধবার জানিয়েছে, হামাসের কাছ থেকে ফেরত পাওয়া এই চারটি কফিনের মধ্যে একটির সঙ্গে গাজায় হামাসের হাতে আটক কোনও অপহৃতর মিল পাওয়া যায়নি।

গাজা যুদ্ধের আবহে ফেরত পাওয়া চারটি মৃতদেহের মধ্যে অন্তত একটির পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। ইজরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বুধবার জানিয়েছে, হামাসের কাছ থেকে ফেরত পাওয়া এই চারটি কফিনের মধ্যে একটির সঙ্গে গাজায় হামাসের হাতে আটক কোনও পণবন্দিদের মিল পাওয়া যায়নি।

ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ফরেনসিক মেডিসিনে পরীক্ষার পর এই সিদ্ধান্তে এসেছে ইজরায়েলি কর্তৃপক্ষ। আইডিএফ জানিয়েছে, 'মৃত পণবন্দিদের ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য হামাসকে আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা নিতে হবে।' এই ঘটনায় পণবন্দিদের ফেরানো নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে।

মঙ্গলবার, গাজার উত্তরাঞ্চলে একটি সভাস্থলে রেড ক্রসের হাতে চারটি কফিন তুলে দেয় হামাস। পরে তা ইজরায়েলি বাহিনীর তত্ত্বাবধানে মধ্যরাতের কিছু পরে সীমান্ত অতিক্রম করে ঢোকে। কফিনগুলি ফরেনসিক শনাক্তকরণের জন্য পাঠানো হয়।

চারটি মৃতদেহের মধ্যে তিনজনের পরিচয় শনাক্ত করা গেছে। তাঁরা হলেন স্টাফ সার্জেন্ট তামির নিমরোদি, উরিয়েল বারুচ এবং এইটান লেভি। তবে চতুর্থ মৃতদেহটি একজন প্যালেস্টাইনের নাগরিকের বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।

এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইজরায়েল হামাসের বিরুদ্ধে চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। তাদের দাবি, মার্কিন-মধ্যস্থতায় স্বাক্ষরিত যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় সঠিকভাবে দেহাবশেষ ফেরত দেওয়ার কথা থাকলেও হামাস সেই চুক্তি মানছে না।

এর আগে, সোমবার গাজা যুদ্ধ বন্ধে একটি বৃহত্তর বন্দি বিনিময় চুক্তির অংশ হিসেবে জীবিত ২০ জন ইসরায়েলি পণবন্দি মুক্তির বিনিময়ে প্রায় ২০০০ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেয় ইজরায়েল। ওইদিনই নেসেটে ভাষণ দিতে গিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এটিকে 'একটি নতুন মধ্যপ্রাচ্যের ঐতিহাসিক ভোর' হিসেবে বর্ণনা করেন।

তবে বাস্তবতা অনেকটাই জটিল। এখনও পর্যন্ত হামাস আটটি মৃত পণবন্দিদের কফিন ফেরত দিয়েছে, এবং অনুমান করা হচ্ছে, গাজার ভেতরে কমপক্ষে ১৯ জন পণবন্দি মারা গেছেন, আর একজন এখনও নিখোঁজ। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের আকস্মিক হামলার পর শুরু হওয়া এই সংঘাত দুই বছরের বেশি সময় ধরে চলছে।
 

Advertisement

 

TAGS:
Read more!
Advertisement
Advertisement