Advertisement

Pakistan: পাকিস্তানে হিন্দু বিধবার শিরশ্ছেদ, গায়ের চামড়া ছাড়িয়ে নেওয়া হল

পাকিস্তান পিপলস পার্টির ওই নেতা বলেন, নিহতের শরীর ও মুখ থেকে চামড়া ছাড়ানো হয়েছে। টুইট বার্তায় কৃষ্ণা কুমারী বলেন, মহিলার নাম দয়া ভেল। ৪০ বছর বয়সী বিধবা। তাঁকে নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে। মাথা শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।

পাকিস্তানে হিন্দু মহিলাকে নৃশংস খুন!
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 29 Dec 2022,
  • अपडेटेड 2:21 PM IST
  • পাকিস্তানের সিনঝোরো শহরে বুধবার এক হিন্দু মহিলাকে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
  • চার সন্তানের মা ৪০ বছর বয়সী ওই মহিলার শিরশ্ছেদ করা হয়। শুধু তাই নয়, তাঁর স্তন কেটে ফেলা হয়েছিল।

পাকিস্তানের সিনঝোরো শহরে বুধবার এক হিন্দু মহিলাকে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। চার সন্তানের মা ৪০ বছর বয়সী ওই মহিলার শিরশ্ছেদ করা হয়। শুধু তাই নয়, তাঁর স্তন কেটে ফেলা হয়েছিল। পাকিস্তানের প্রথম মহিলা সেনেটর কৃষ্ণা কুমারী একটি টুইটে ওই ঘটনার উল্লেখ করেছেন।

পাকিস্তান পিপলস পার্টির ওই নেতা বলেন, নিহতের শরীর ও মুখ থেকে চামড়া ছাড়ানো হয়েছে। টুইট বার্তায় কৃষ্ণা কুমারী বলেন, মহিলার নাম দয়া ভেল। ৪০ বছর বয়সী বিধবা। তাঁকে নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে। মাথা শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। 

পিপিপির জিয়ালা অমর লাল ভেল দাবি করেছেন যে, বুধবার একটি কৃষি জমিতে বিকৃত ওই লাশ পাওয়া গেছে এবং পুলিশ মহিলার পরিবারের কাছ থেকে বিশদ তথ্য সংগ্রহ করেছে। একটি পোস্টমর্টেম করা হয়েছে এবং আরও তদন্ত চলছে।

 

— Krishna Kumari (@KeshooBai) December 29, 2022

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে অভিযোগ উঠছিল, হিন্দু কিশোরী বা তরুণীকে অপহরণ করে জোর করে ধর্মান্তরণ। এবং তার পর বিয়ে করা হচ্ছে পাকিস্তানে। পুলিশের কাছে গিয়ে কোনও সুবিচার পাচ্ছেন না পরিবারগুলি।

গত ২৪ সেপ্টেম্বর সিন্ধ প্রদেশের মিরপুরখাস এলাকার বাসিন্দা মীনা মেঘওয়ার নামে ১৪ বছরের এক হিন্দু কিশোরীকে নসরপুর থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ইসলামে ধর্মান্তরিত করে জোর করে বিয়ে করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। তার আগে ওই এলাকারই রাখি কুমারী নামে এক তরুণী গৃহবধূকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্মান্তরণ ও বিয়েতে বাধ্য করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। মীনার বাবা এবং রাখির স্বামী রবি পুলিশের কাছে গিয়েও ফল পাননি। দু’ক্ষেত্রেই পুলিশ যুক্তি দিয়েছিল মীনা এবং রাখি স্বেচ্ছায় বাড়ি ছেড়ে ধর্মান্তরিত হয়েছেন।

Advertisement

পাক সংখ্যালঘু সংগঠনগুলির অভিযোগ, বার বার এমন ঘটনা ঘটলেও নীরব থাকে পুলিশ-প্রশাসন। পাকিস্তানে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় মাত্র সাড়ে তিন শতাংশ। সম্প্রতি একটি পশ্চিমী সংবাদমাধ্যম জানিয়েছিল, মুসলিম মৌলবাদীদের ধারাবাহিক আক্রমণের শিকার হচ্ছেন পাক সংখ্যালঘুরা

 

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement