Advertisement

Prophet Muhammad Controversy: মহম্মদ-বিতর্ক, কুয়েত সহ ১০ ইসলামিক দেশে ভারতীয় পণ্য বয়কট

ইতিমধ্যেই দশটি ইসলামি দেশ ভারতীয় পণ্য বয়কট শুরু করেছে। কুয়েতে ভারতীয় পণ্য বয়কটের অভিযান শুরু হয়েছে। সে দেশের সুপারমার্কেট থেকে ভারতীয় পণ্য সরানো শুরু হয়ে গিয়েছে।

কুয়েতে ভারতীয় পণ্য বয়কটের অভিযান শুরু হয়েছে।কুয়েতে ভারতীয় পণ্য বয়কটের অভিযান শুরু হয়েছে।
Aajtak Bangla
  • নয়া দিল্লি,
  • 07 Jun 2022,
  • अपडेटेड 2:50 PM IST
  • ইতিমধ্যেই দশটি ইসলামি দেশ ভারতীয় পণ্য বয়কট শুরু করেছে।
  • কুয়েতে ভারতীয় পণ্য বয়কটের অভিযান শুরু হয়েছে।
  • সে দেশের সুপারমার্কেট থেকে ভারতীয় পণ্য সরানো শুরু হয়ে গিয়েছে।

বিজেপি নেতাদের নবী মহম্মদের বিরুদ্ধে করা দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্যের জেরে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ভারত-বিরোধিতার সুর ক্রমশ চড়ছে। বিতর্কিত মন্তব্যের পর নূপুর শর্মার বিরুদ্ধে বিজেপি কড়া ব্যবস্থা নিলেও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের মুখরক্ষা করা ক্রমশ কঠিন হয়ে পড়ছে। নবী মহম্মদের বিরুদ্ধে করা বিজেপি নেতাদের বিতর্কিত মন্তব্যে একাধিক দেশে ভারতীয় পণ্য বয়কট করা হচ্ছে।

ইতিমধ্যেই দশটি ইসলামি দেশ ভারতীয় পণ্য বয়কট শুরু করেছে। কুয়েতে ভারতীয় পণ্য বয়কটের অভিযান শুরু হয়েছে। সে দেশের সুপারমার্কেট থেকে ভারতীয় পণ্য সরানো শুরু হয়ে গিয়েছে। বিজেপি মনে করেছিল নূপুর শর্মা ও নবীন জিন্দালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পর এই প্রতিবাদ শান্ত হবে। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি!

এদিকে নবী মহম্মদ বিতর্ক মামলায় ভারতের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে দেশগুলো তাদের পণ্য বয়কটের ঘোষণা করেছে। লিবিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, জর্ডান, বাহরাইন ও আফগানিস্তান বিজেপি নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করেছে। অন্যদিকে কাতার, কুয়েত ও ইরানও বিজেপি নেতাদের সমালোচনা করেছে। মক্কা ও মদিনার মসজিদগুলোও নবী মহম্মদের অবমাননার তীব্র সমালোচনা করেছে। ওমানের বিদেশ মন্ত্রকের কর্মকর্তারা ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে দেখা করে বলেছেন, এ ধরনের বক্তব্য জনগণের ক্ষোভ বাড়িয়ে দিয়েছে। মালদ্বীপও বলেছে যে, বিজেপি নেতাদের বক্তব্য নিয়ে তাঁরা উদ্বিগ্ন।

আরও পড়ুন

এই বিতর্কে দেশের বিদেশ মন্ত্রক বলেছে যে, ভারত সরকার ওআইসি সচিবালয়ের অন্যায্য এবং সংকীর্ণ-মনা মন্তব্যকে স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করে। বিদেশ মন্ত্রক (এমইএ) স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, বিজেপি নেতাদের মন্তব্য কোনওভাবেই ভারত সরকারের মতামতকে প্রতিফলিত করে না। তবে ড্যামেজ কন্ট্রোলের যাবতীয় চেষ্টার পরেও ভারতের আন্তর্জাতিক বাজার আর ধর্মনিরপেক্ষ ভাবমূর্তি অনেকাংশেই ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।

Read more!
Advertisement
Advertisement