Advertisement

International Moon Day : চাঁদের মাটিতে গলফও খেলেছেন এক মহাকাশচারী, কে তিনি?

১৯৬৯-এর ১৬ জুলাই 'স্যাটার্ন ৫' রকেটে চেপে, চাঁদের উদ্দেশ্যে পাড়ি দিয়েছিল অ্যাপোলো ১১। তাতে ছিলেন নিল আর্মস্ট্রং, এডউইন (বাজ) অলড্রিন এবং মাইকেল কলিন্স। গন্তব্যে পৌঁছে আর্মস্ট্রং ও অলড্রিন একে একে চাঁদের বুকে নামলেও কলিন্স মহাকাশযানেই ছিলেন। 

প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 20 Jul 2022,
  • अपडेटेड 8:01 PM IST
  • আজ আন্তর্জাতিক চাঁদ দিবস
  • ১৯৬৯-এ প্রথম চাঁদে পা রাখে মানুষ
  • রইল চন্দ্র গবেষণার কিছু অজানা তথ্য

'কে প্রথম চাঁদে গেছে, বলতো নাম, নিল আর্মস্ট্রং', শুধু গানে কথায় না, বাস্তবেই ১৯৬৯ সালে ২০ জুলাই চাঁদের মাটিতে পা রেখে মানব সভ্যতা তথা মহাকাশ গবেষণার নয়া ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন এই মহাকাশকারী। ১৯৬৯-এর ১৬ জুলাই 'স্যাটার্ন ৫' রকেটে চেপে, চাঁদের উদ্দেশ্যে পাড়ি দিয়েছিল অ্যাপোলো ১১। তাতে ছিলেন নিল আর্মস্ট্রং, এডউইন (বাজ) অলড্রিন এবং মাইকেল কলিন্স। গন্তব্যে পৌঁছে আর্মস্ট্রং ও অলড্রিন একে একে চাঁদের বুকে নামলেও কলিন্স মহাকাশযানেই ছিলেন। 

নষ্ট হয়ে যায় রঙিন টেলিভিশন ক্যামেরা

সেই ছিল শুরু, তারপর থেকে একে একে বেশকয়েকজন মহাকাশচারী গিয়েছেন চাঁদে, আর সেখানে গিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা নিরিক্ষা ও কাজকর্ম করেছেন তাঁরা। পেট কনরাড ও অ্যালান বিন নামে ২ মহাকাশচারী চাঁদে রঙিন টেলিভিশন ক্যামেরা নিয়ে যান। কিন্তু অ্যালান ভুল করে ক্যামেরাটি সূর্যের দিকে তাক করায় সেটি বিকল হয়ে যায়। ১৯৭১ সালে অ্যালান শেফার্ড নামে এক মহাকাশচারী চাঁদে পাড়ি দেন। চাঁদে পাড়ি দেওয়ার সময় সঙ্গে করে গলফ ব্যাট ও ২টি বল নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। আর শুধু নিয়ে যাওয়াই নয়, চাঁদের মাটিতে দাঁড়িয়ে গলফ খেলেও ছিলেন অ্যালান। 

সংগ্রহ করা হয় পাথর

অ্যাপোলো ১৫ অভিযানে চাঁদে যান মহাকাশচারী ডেভিস স্কট। চাঁদে গিয়ে পদার্থের ভর ও গতিবেগের পরীক্ষাও করেন তিনি। স্কট ভারী হাতুড়ি ও হালকা পালক একই সঙ্গে ওপর থেকে ফেলেন। কিন্তু চাঁদে যেহেতু বায়ুমণ্ডল নেই, তাই দুটি জিনিসকেই একসঙ্গে নিচে পড়তে দেখা যায়। ওই অভিযানে স্কটের সঙ্গে ছিলেন জেমস আরউইন নামে আরও এক মহাকাশচারী। স্কট ও আরউইন চাঁদ থেকে বিভিন্ন পাথর সংগ্রহ করে আনেন। অ্যাপোলো ১৭ অভিযানে চাঁদে যান জিন সারমন ও হারিসন স্মিথ নামে দুই মহাকাশচারী। তাঁরা পরীক্ষার জন্য সঙ্গে করে ৫টি ইঁদুর নিয়ে যান। অভিযান শেষে ইঁদুর-সহ জিন ও স্মিথ পৃথিবীতে ফিরে আসেন। প্রসঙ্গত পৃথিবীর এই উপগ্রহকে নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন দেশ, যেখানে পিছিয়ে নেই ভারতও।  

Advertisement

আরও পড়ুনঅবাক কাণ্ড! ১৫ দিনে ৩ বার সাপের কামড় খেয়েও বহাল তবিয়তে 'মৃত্যুঞ্জয়' বালক

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement