Advertisement

Kazakhstan: কাজাখস্তানে বিমান দুর্ঘটনায় ৩৮ জন নিহত, জীবিত উদ্ধার ২৯ জন

কাজাখস্তানের আকতাউ শহরের কাছে এক ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ৩৮ জন নিহত হয়েছেন এবং ২৯ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। আজারবাইজানীয় এমব্রেয়ার ১৯০ মডেলের বিমানটি বাকু থেকে রওনা হয়ে রাশিয়ার গ্রোজনি শহরের দিকে যাচ্ছিল। জরুরি অবতরণের চেষ্টা করার সময় আকতাউ শহরের বিমানবন্দরের ৩ কিলোমিটার দূরে এটি বিধ্বস্ত হয়।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 26 Dec 2024,
  • अपडेटेड 7:33 AM IST
  • কাজাখস্তানের আকতাউ শহরের কাছে এক ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ৩৮ জন নিহত হয়েছেন এবং ২৯ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
  • আজারবাইজানীয় এমব্রেয়ার ১৯০ মডেলের বিমানটি বাকু থেকে রওনা হয়ে রাশিয়ার গ্রোজনি শহরের দিকে যাচ্ছিল।

কাজাখস্তানের আকতাউ শহরের কাছে এক ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ৩৮ জন নিহত হয়েছেন এবং ২৯ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। আজারবাইজানীয় এমব্রেয়ার ১৯০ মডেলের বিমানটি বাকু থেকে রওনা হয়ে রাশিয়ার গ্রোজনি শহরের দিকে যাচ্ছিল। জরুরি অবতরণের চেষ্টা করার সময় আকতাউ শহরের বিমানবন্দরের ৩ কিলোমিটার দূরে এটি বিধ্বস্ত হয়।

বিধ্বস্তের কারণ নিয়ে প্রাথমিক ধারণা
রাশিয়ার বিমান চলাচল পর্যবেক্ষণ সংস্থা জানিয়েছে, প্রাথমিক তথ্যে দেখা যাচ্ছে যে পাখির আঘাতের কারণে বিমানটিতে জরুরি অবস্থা সৃষ্টি হয়েছিল। তবে দুর্ঘটনার সঠিক কারণ এখনও নিশ্চিত করা যায়নি। আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ জানিয়েছেন, খারাপ আবহাওয়ার কারণে বিমানটি গতিপথ পরিবর্তন করে আকতাউ বিমানবন্দরে অবতরণের চেষ্টা করেছিল। তবে তিনি এই ঘটনার সম্পূর্ণ তদন্তের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেছেন।

মৃত ও আহতদের পরিচয়
বিমানটিতে মোট ৬৭ জন যাত্রী ছিলেন। তাদের মধ্যে ৪২ জন ছিলেন আজারবাইজানের নাগরিক। এছাড়াও, ১৬ জন রাশিয়ান নাগরিক, ৬ জন কাজাখ এবং ৩ জন কিরগিজস্তানের নাগরিক ছিলেন। দুর্ঘটনার ফলে ৩৮ জন নিহত হয়েছেন এবং ২৯ জন জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

আরও পড়ুন

ভিডিওতে ধরা পড়েছে ভয়াবহ মুহূর্ত
সোশ্যাল মিডিয়ায় দুর্ঘটনার আগে এবং পরে বেশ কিছু ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। এক ভিডিওতে দেখা যায়, বিমানটি মাটিতে ধাক্কা মারার পরেই আগুন ধরে যায়। জীবিতদের সহযাত্রীদের ধ্বংসাবশেষ থেকে টেনে বের করতে দেখা গেছে।

আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া
আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ এই দুর্ঘটনাকে "মহা ট্র্যাজেডি" বলে বর্ণনা করেছেন এবং নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। রুশ বার্তা সংস্থা ইন্টারফ্যাক্স জানিয়েছে, কাজাখস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী কানাত বোজুমবায়েভ দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং উদ্ধার অভিযানের তদারকি করেছেন।

উদ্ধার কাজ ও তদন্ত চলমান
বিমান বিধ্বস্তের পরপরই উদ্ধার অভিযান শুরু হয়। আহতদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং উদ্ধারকাজ এখনও চলছে। বিমান বিধ্বস্তের কারণ অনুসন্ধানে আজারবাইজান, কাজাখস্তান ও রাশিয়া যৌথভাবে তদন্ত শুরু করেছে।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement