Advertisement

বিদেশে ২,৩০০ কোটি টাকা নিয়ে পাড়ি নেতার মেয়ের, কী কী কিনলেন ?

কাজাকিস্তানে চলমান হিংসা সংঘর্ষের মধ্যে প্রেসিডেন্ট নুরসুলতান নাজারবায়েভের কন্যা লন্ডনে পাড়ি দিয়েছেন বলে জানা গেছে। তাঁর কন্যার ৪১ বছর বয়সী আলিয়া নাজারবায়েভ। আলিয়া ৩১২ মিলিয়ন ডলার সম্পত্তি নিয়ে দেশের বাইরে স্থানান্তর করে গেছেন। আলিয়া নিজের জন্য বিলাসবহুল প্রাসাদ এবং প্রাইভেট জেটের মতো বিলাসবহুল জীবন কাটাচ্ছেন সেখানে।

আলিয়া নাজারবায়েভআলিয়া নাজারবায়েভ
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 10 Jan 2022,
  • अपडेटेड 1:09 PM IST
  • বিদেশে ২,৩০০ কোটি টাকা নিয়ে পাড়ি নেতার মেয়ের
  • আলিয়া ৩১২ মিলিয়ন ডলার সম্পত্তি নিয়ে দেশের বাইরে স্থানান্তর করে গেছেন
  • নিজের জন্য বিলাসবহুল প্রাসাদ এবং প্রাইভেট জেটের মতো বিলাসবহুল জীবন কাটাচ্ছেন সেখানে

কাজাকিস্তানে (Kazakhstan Violence) চলমান হিংসা সংঘর্ষের মধ্যে প্রেসিডেন্ট নুরসুলতান নাজারবায়েভের (Nursultan Nazarbayev) কন্যা লন্ডনে পাড়ি দিয়েছেন বলে জানা গেছে। তাঁর কন্যার ৪১ বছর বয়সী আলিয়া নাজারবায়েভ (Aliya Nazarbayeva)। আলিয়া ৩১২ মিলিয়ন ডলার সম্পত্তি নিয়ে দেশের বাইরে স্থানান্তর করে গেছেন। নিজের জন্য বিলাসবহুল প্রাসাদ এবং প্রাইভেট জেটের মতো বিলাসবহুল জীবন কাটাচ্ছেন সেখানে।

'ডেইলি মেইল'-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আলিয়া নাজারবায়েভ একজন মহিলা ব্যবসায়ী। তিনি সম্প্রতি, ১৩৩ কোটি টাকা খরচ করে নিজের জন্য একটি বিলাসবহুল প্রাইভেট জেট কিনেছেন। শুধু তাই নয়, লন্ডনে ৬৪ কোটি টাকায় একটি বিলাসবহুল প্রাসাদও কিনেছেন আলিয়া।

এর আগে আলিয়া নাজারবায়েভ দুবাইয়ে এক বিলিয়নের বেশি টাকার সম্পত্তি কিনেছিলেন। এসব সামনে আসে যখন আলিয়া তাঁর আর্থিক উপদেষ্টার পদ থেকে বরখাস্ত করে দেন। তার অসততা, অর্থের অপব্যবহার, জালিয়াতির ষড়যন্ত্র, অর্থনৈতিক আইন লঙ্ঘন এবং অন্যায্য সমৃদ্ধির অভিযোগ করেছিলেন।

আরও পড়ুন

আলিয়া নাজারবায়েভ কে?

আলিয়া নজরবায়েভ হলেন ৪১ বছর বয়সী নুরসুলতান নাজারবায়েভার কনিষ্ঠ কন্যা, যিনি ২৮ বছর ধরে ২০১৯ সাল পর্যন্ত দেশের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তিন বছর আগে পদত্যাগ করার পরও নুরসুলতান তার পরিবারে ক্ষমতা ধরে রেখেছেন বলে মনে করা হয়।

কাজাকিস্তানে তোলপাড়

কাজাকিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি একেবারেই টলমল করছে। এলপিজি অর্থাৎ তরল পেট্রোলিয়াম গ্যাসের দাম বৃদ্ধি নিয়ে বিক্ষোভ চলছে। এত বড়  বিক্ষোভ চলছে যে সরকারের অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিকে পদত্যাগ করতে হয়েছে। তা সত্ত্বেও আন্দোলনকারীরা রাজপথে অবস্থান করছে এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ অব্যাহত রয়েছে। কাজাকিস্তানে জাতীয় সংকটের পরিপ্রেক্ষিতে রাশিয়াকে সেনাবাহিনী পাঠাতে হয়েছিল। হিংসার ঘটনায় এখনও পর্যন্ত শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে।

Read more!
Advertisement
Advertisement