Advertisement

Hafiz Saeed Son: 'কাশ্মীর মুসলিমদের, কেড়ে নেবোই,' হুমকি মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড জঙ্গি হাফিজ সইদের ছেলের

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে 'শয়তান' বলে আক্রমণ করল ২৬/১১ মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড লস্কর-ই-তইবার জঙ্গি হাফিজ সইদের ছেলে হাফিজ তালহা সইদ। শুধু তাই নয়, কাশ্মীর কেড়ে নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছে সে। বুধবার কাশ্মীর সংহতি দিবসে এমনই এক উস্কানিমূলক বক্তব্য রেখেছে হাফিজের ছেলে। বলেছে, 'যে কোনও মূল্যে ভারতের কাছ থেকে কাশ্মীরকে মুক্ত করব।'

হাফিজ সইদের ছেলে হাফিজ তালহা সইদের হুঁশিয়ারি।হাফিজ সইদের ছেলে হাফিজ তালহা সইদের হুঁশিয়ারি।
Aajtak Bangla
  • ইসলামাবাদ,
  • 06 Feb 2025,
  • अपडेटेड 10:40 AM IST
  • প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে 'শয়তান' বলে আক্রমণ।
  • জঙ্গি হাফিজ সইদের ছেলে হাফিজ তালহা সইদের কটাক্ষ।
  • কাশ্মীর কেড়ে নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছে সে।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে 'শয়তান' বলে আক্রমণ করল ২৬/১১ মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড লস্কর-ই-তইবার জঙ্গি হাফিজ সইদের ছেলে হাফিজ তালহা সইদ। শুধু তাই নয়, কাশ্মীর কেড়ে নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছে সে। বুধবার কাশ্মীর সংহতি দিবসে এমনই এক উস্কানিমূলক বক্তব্য রেখেছে হাফিজের ছেলে। বলেছে, 'যে কোনও মূল্যে ভারতের কাছ থেকে কাশ্মীরকে মুক্ত করব।'

মোদীকে আক্রমণ হাফিজের ছেলের

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আক্রমণ করে তালহা বলেছে, 'প্রধানমন্ত্রী মোদীকে হুঁশিয়ারি দিয়ে জানাতে চাই যে, কাশ্মীর মুসলিমদের। আপনার থেকে কাশ্মীর আমরা কেড়ে নেব। এটা পাকিস্তান মুসলিম ইন্ডিয়ার অংশ হবে শীঘ্রই।' এদিকে, বুধবারই কাশ্মীর ইস্যুতে ভারতের সঙ্গে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রী। 

অন্য দিকে, তালহা বলেছে, 'আমার বাবার ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে মোদীর কারসাজিতেই।' হাফিজ সইদকে যাতে জেল থেকে ছাড়া হয়, পাক সরকারের কাছে সেই দাবিও জানিয়েছে তালহা। তার প্রশ্ন, 'হাফিজ সইদ দোষী নয়। কেন তাকে জেলে থাকতে হবে?'

প্রসঙ্গত, ২৬/১১ মুম্বই হামলার মূলচক্রী হাফিজ। এই মামলায় ১৬৬ জনের মৃত্য়ু হয়েছিল। নিহতদের মধ্যে ৬ জন আমেরিকার নাগরিক ছিলেন। লস্কর-এ-তৈবার প্রতিষ্ঠাতা হাফিজ। তার সংগঠনকে জঙ্গি সংগঠন হিসাবে ঘোষণা করেছে আমেরিকা। হাফিজকে ধরার জন্য ১০ মিলিয়ন ডলার অর্থ পুরস্কার ঘোষণা করেছে আমেরিকা। ২০১৯ সাল থেকে জেলে রয়েছে হাফিজ। জঙ্গিদের আর্থিক মদতের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে তাকে।
 

Read more!
Advertisement
Advertisement