Advertisement

Sushila Karki: মোদীকে নমস্কার জানিয়েছিলেন, সেই সুশীলা কার্কি নেপালের প্রধানমন্ত্রী হতেই এক্স পোস্ট নমোর, কী লিখলেন?

শুক্রবার রাতেই নেপালের নয়া প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন সুশীলা কার্কি। ৭২ বছর বয়সী এই রাজনীতিবিদের রয়েছে গভীর ভারত যোগ। তাঁর শপথের পরই এক্স পোস্ট করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

সুশীলা কার্কি, নরেন্দ্র মোদী সুশীলা কার্কি, নরেন্দ্র মোদী
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 13 Sep 2025,
  • अपडेटेड 9:30 AM IST
  • নেপালের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী পদে সুশীলা কার্কি
  • এক্স পোস্ট করে কী লিখলেন নরেন্দ্র মোদী?
  • মোদীকে সর্বপ্রথম নমস্কার জানিয়েছিলেন সুশীলা

অশান্ত নেপালের দায়িত্ব নিলেন সুশীলা কার্কি। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথগ্রহণ করলেন তিনি। পদে বসার সঙ্গে সঙ্গেই নেপালের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানালেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। 

শনিবার সকালে এক্স হ্যান্ডল পোস্টে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, 'মাননীয়া সুশীলা কার্কিকে নেপালের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার জন্য শুভেচ্ছা জানাই। নেপালের মানুষের শান্তি, উন্নতি এবং সমৃদ্ধির লক্ষ্যে ভারত সর্বদাই দৃঢ় ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।'

নেপালের ইতিহাসে প্রথম মহিলা হিসাবে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হয়েছিলেন তিনি। সেই সুশীলা কার্কিই এবার দেশের প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে। শুক্রবার রাত ৯টা ১৫ মিনিটে নেপালের প্রেসিডেন্ট রামচন্দ্র পৌডেলের কাছে শপথবাক্য পাঠ করেন ৭২ বছরের সুশীলা। পরবর্তী রাষ্ট্রনেতা হিসেবে সুশীলার নামেই সিলমোহর ফেলেন নেপালের জেন জি আন্দোলনকারীরা। আপাতত তিনি অন্তর্বর্তী সরকার চালাবেন। 

বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী সুশীলা কার্কির রয়েছে গভীর ভারত যোগ। পেশাগত জীবন একজন শিক্ষিকা হিসাবে শুরু করেছিলেন সুশীলা। পরবর্তী কালে তিনি বিচারব্যবস্থায় যোগ দিয়েছিলেন। নির্ভীক, যোগ্য এবং সৎ ব্যক্তিত্ব হিসাবে পরিচিতি রয়েছে তাঁর। গরমের রাতে বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলের ছাদে শুয়ে থাকার স্মৃতি আজও অটুট সুশীলার মনে। তিনি বলেন, 'আমি এখনও আমার শিক্ষক, সহপাঠীদের মনে করি। গঙ্গার ধারে হস্টেল ছিল। গরমকালে রাতে আমরা ছাদেই ঘুমোতাম।'

ভারত-নেপাল সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই নয়া প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'প্রথমেই আমি মোদীজিতে নমস্কার জানাব। ওঁর সম্পর্কে ভাল ধারণা আছে। ভারত সব সময় নেপালকে সাহায্য করেছে। তবে হাঁড়ি-কলসি একসঙ্গে থাকলে শব্দ হয়ই। দেশের সম্পর্কেও তাই হয়। নেপাল-ভারতের মানুষ একে অপরের আত্মীয়, পরিচিত। এত ভালবাসা, এত শুভেচ্ছা,এটাই আমাদের শক্তি।' তবে তাঁর সংযোজন,'অনেক দিন ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ হয়নি। আন্তর্জাতিক বিষয়ে নীতি তৈরি হয় বসে আলোচনা করে।'

 

Read more!
Advertisement
Advertisement