Advertisement

Bangladesh quota movement: বাংলাদেশে অশান্তি ঠেকাতে দেখামাত্রই গুলির নির্দেশ, আজ সুপ্রিম কোর্টের রায়

রবিবার চাকরিতে কোটা নিয়ে রায় দিতে পারে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট। বাংলাদেশে সরকারি চাকরিতে সংরক্ষণ নিয়ে হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছিল, তার বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করে শেখ হাসিনার সরকার। সেই আপিলের শুনানি রবিবার হবে।

কোটা নিয়ে আজ রায় দেবে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, অশান্তি ঠেকাতে 'শুট অ্যাট সাইট' অর্ডার
Aajtak Bangla
  • নতুন দিল্লি,
  • 21 Jul 2024,
  • अपडेटेड 10:16 AM IST
  • রবিবার চাকরিতে কোটা নিয়ে রায় দিতে পারে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
  • দেশব্যাপী কারফিউ জারি করা হয়েছে

রবিবার চাকরিতে কোটা নিয়ে রায় দিতে পারে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট। বাংলাদেশে সরকারি চাকরিতে সংরক্ষণ নিয়ে হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছিল, তার বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করে শেখ হাসিনার সরকার। সেই আপিলের শুনানি রবিবার হবে। আর সেই কারণে দেশব্যাপী কারফিউ জারি করা হয়েছে। যে কোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হলে পুলিশকে 'শুট অ্যাট সাইট' অর্থাৎ দেখা মাত্রই গুলি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে বেশ কয়েকদিন ধরেই উত্তাল বাংলাদেশ। এখনও পর্যন্ত ১৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। রাস্তায় নেমেছে সেনা।

সিভিল সার্ভিসের চাকরিতে কোটা বাতিল করা হবে কি না সে বিষয়ে রবিবার রায় দেবে সুপ্রিম কোর্ট। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের আবেদনের পর গত মাসে হাইকোর্ট কোটা পুনর্বহাল করেছিল। এর প্রতিবাদেই জ্বলছে বাংলাদেশ। সারা বাংলাদেশে কঠোর কারফিউ জারি করা হয়েছে। দেশের প্রতিটি বড় শহরে টহল দিচ্ছে সেনা। প্রয়োজনীয় কাজ করার জন্য শনিবার বিকেলে কারফিউ সংক্ষিপ্তভাবে প্রত্যাহার করা হয়েছিল। ক্ষমতাসীন আওয়ামি লিগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, কারফিউ লঙ্ঘনকারীদের ওপর গুলি চালানোর ক্ষমতা পুলিশকে দেওয়া হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শুরু হওয়া বিক্ষোভ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে, পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষের ফলে বেশ কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তা-সহ অন্তত ১৩৩ জন নিহত হয়েছেন। সংঘর্ষের কারণে অনির্দিষ্টকালের জন্য সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অশান্তির আবহে সে দেশে ট্রেন পরিষেবা পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম প্রথম আলো সূত্রে খবর, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে ট্রেন চলাচল। বাংলাদেশে পড়তে যাওয়া অনেক ভারতীয় ইতিমধ্যেই দেশে ফিরে এসেছে। বাকিরাও কয়েকদিনের মধ্যে দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement