Advertisement

Trump Peace Plan: ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনায় সম্মতি রাষ্ট্রসঙ্ঘের, কী এই প্ল্যান?

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের 'গাজা পিস প্ল্যান'কে সম্মতি দিল রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদ। তাদের তরফে গাজায় শান্তি ফেরাতে '২০ পয়েন্ট রোডম্যাপ'কে মান্যতা দেওয়া হল। সিকিউরিটি কাউন্সিলের ভোটের পরই এই শান্তি পরিকল্পনাকে 'অ্যাপ্রুভ' করা হয়েছে। যার ফলে এখন থেকে এই পিস প্ল্যান শুধু আমেরিকার বিষয় রইল না। বরং এটি আন্তজার্তিক স্বীকৃতি পেয়ে গেল।

ট্রাম্পের প্ল্যানট্রাম্পের প্ল্যান
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 18 Nov 2025,
  • अपडेटेड 7:10 AM IST
  • মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের 'গাজা পিস প্ল্যান'কে সম্মতি দিল রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদ
  • তাদের তরফে গাজায় শান্তি ফেরাতে '২০ পয়েন্ট রোডম্যাপ'কে মান্যতা দেওয়া হল
  • সিকিউরিটি কাউন্সিলের ভোটের পরই এই শান্তি পরিকল্পনাকে 'অ্যাপ্রুভ' করা হয়েছে

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের 'গাজা পিস প্ল্যান'কে সম্মতি দিল রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদ। তাদের তরফে গাজায় শান্তি ফেরাতে '২০ পয়েন্ট রোডম্যাপ'কে মান্যতা দেওয়া হল। সিকিউরিটি কাউন্সিলের ভোটের পরই এই শান্তি পরিকল্পনাকে 'অ্যাপ্রুভ' করা হয়েছে। যার ফলে এখন থেকে এই পিস প্ল্যান শুধু আমেরিকার বিষয় রইল না। বরং এটি আন্তজার্তিক স্বীকৃতি পেয়ে গেল।

এটি এমন একটি পরিকল্পনা যার মাধ্যমে গাজার যুদ্ধ থামানো সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর সেখানে আন্তর্জাতিক সেনা নামানো হবে বলেও খবর। পাশাপাশি নতুন করে তৈরি করা হবে যুদ্ধ বিধ্বস্ত গাজাকে। এমনকী নতুন সরকার তৈরিতেও করা হবে সাহায্য।

ইতিমধ্যেই ইজরায়েল এবং হামাস চুক্তির প্রথম দফায় সম্মতি জানিয়েছে। তার ফলে আপাতত ২ বছরের জন্য বন্ধ থাকবে যুদ্ধ। পাশাপাশি পণবন্দিদেরও ফেরানোর কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে। দুই পক্ষই এই কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।

যদিও এতদিন পর্যন্ত গাজায় শান্তি ফেরানোর বিষয়টা শুধুই আমেরিকার প্ল্যান ছিল। তবে সোমবারে এই ২০ দফা প্ল্যানের সঙ্গে সহমত পোষণ করেছে ইউনাইটেড নেশন। যার ফলে এটি একটি আন্তর্জাতিক অর্ডারে পরিণত হল। এই কারণে অদূর ভবিষ্যতে গাজায় শান্তি ফিরবে। রোজ রোজ মৃত্যুর খবর আসবে না বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

কী প্রোপোজাল?

নিজেদের অ্যানেক্সে ট্রাম্পের এই ব্লুপ্রিন্টকে ছাপিয়েছে সিকিউরিটি কাউন্সিল। সেখানে রাষ্ট্রসঙ্ঘের সদস্যদের 'বোর্ড অব পিস' বা সহজ ভাষায় বললে শান্তির স্বার্থে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান হয়েছে।

এক্ষেত্রে একটি অন্তর্বতী দল তৈরি হবে। তারা গাজায় অর্থনৈতিক পরিস্থিতি শুধরে ফেলার চেষ্টা লেগে পড়বেন। শুধু তাই নয়, যুদ্ধ বিধ্বস্ত গাজায় নামানো হবে আন্তর্জাতিক বাহিনী। এই বাহিনী সেখানকার পরিস্থিতি সামলাবে। চলবে নিরস্ত্রীকরণ প্রক্রিয়া। পাশাপাশি সেনা পরিকাঠামো তৈরি করা হবে বলেই জানা যাচ্ছে।

হামাস কী বলল?

এই যুদ্ধের যুযুধান পক্ষ হামাস অবশ্য রাষ্টসঙ্ঘের এই নতুন পদক্ষেপে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে। তাদের মতে, এই পদক্ষেপ প্যালেস্টাইন মানুষের চাহিদা এবং অধিকারারে পরিপন্থী। বিশেষত, তারা গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী নামানোর বিপক্ষে মত দিয়েছে। তাদের মতে, এর ফলে সমস্যা আরও বাড়তে পারে। এখন দেখার পরিস্থিতি ঠিক কোন দিকে যায়। হামস শান্তি পরিকল্পনা থেকে বেরিয়ে আসে কি না। আর তেমনটা হলে ইজরায়েল ও আমেরিকা কী করে। 

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement