Advertisement

Twitter Layoffs: চাকরি আছে না গেছে? মাস্কের মেল-আতঙ্কে প্রমাদ গুনছেন কর্মীরা, Twitter ডাউন

Twitter Layoffs: এলন মাস্ক আজ পরে প্রায় ৫০ শতাংশ কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সংস্থার মেল মারফৎ এই বিষয়টি নিশ্চিত হতেই বেশ কিছু ব্যবহারকারীর কাছে কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছে টুইটার। শুক্রবার কর্মীদের অফিসে আসতেও নিষেধ করা হয়েছে।

এলন মাস্ক আজ পরে প্রায় ৫০ শতাংশ কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।এলন মাস্ক আজ পরে প্রায় ৫০ শতাংশ কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
Aajtak Bangla
  • নয়া দিল্লি,
  • 04 Nov 2022,
  • अपडेटेड 11:33 AM IST
  • এলন মাস্ক আজ পরে প্রায় ৫০ শতাংশ কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
  • সংস্থার মেল মারফৎ এই বিষয়টি নিশ্চিত হতেই বেশ কিছু ব্যবহারকারীর কাছে কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছে টুইটার।
  • শুক্রবার কর্মীদের অফিসে আসতেও নিষেধ করা হয়েছে।

Twitter Layoffs: এলন মাস্ক আজ পরে প্রায় ৫০ শতাংশ কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সংস্থার মেল মারফৎ এই বিষয়টি নিশ্চিত হতেই বেশ কিছু ব্যবহারকারীর কাছে কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছে টুইটার। প্রায় এক ঘন্টারও বেশি সময় ধরে টুইটার ওয়েবসাইট অশংখ্য ব্যবহারকারীদের জন্য ডাউন রয়েছে।

সংস্থাটি তার সমস্ত কর্মীদের একটি ইমেল পাঠিয়ে জানিয়েছে যে, তাদের চাকরি থাকবে কিনা, তা তাদের মেইল করে জানানো হবে। পাশাপাশি শুক্রবার কর্মীদের অফিসে আসতেও নিষেধ করা হয়েছে।

আরও পড়ুন

এলন মাস্ক ৪৪ বিলিয়ন ডলারের চুক্তিতে টুইটার কিনে নেন। ২৭ অক্টোবর ২০২২-এ তিনি এই সংস্থার দায়িত্ব নেন। আর এর পরই কোম্পানির শীর্ষ পদে থাকা কর্মকর্তাদের চাকরিচ্যুত করা হয়। এর মধ্যে রয়েছেন কোম্পানির প্রাক্তন সিইও পরাগ আগরওয়াল এবং সিএফও নেড সেগাল।

এদিকে ৫০ শতাংশ কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রস্তুতি শুরু হতেই  ডাউন Twitter ওয়েব পরিষেবা। সমস্যা হচ্ছে অ্যাপ থেকেও। DownDetector-এর থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ৯৪ শতাংশ ইউজার টুইটার ওয়েবে সমস্যার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি, ৬ শতাংশ টুইটার মোবাইল অ্যাপের ইউজার কিছু সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।

দীর্ঘদিন ধরে মিডিয়ায় দাবি করা হচ্ছিল যে ইলন মাস্ক টুইটারে প্রায় ৫০% কর্মীকে ছাঁটাই করতে পারেন। সেই আশঙ্কাই এখন সত্যি হতে চলেছে। কোম্পানিকে লোকসান থেকে বাঁচাতে, লাভ বাড়াতে কোম্পানির পক্ষ থেকে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে জানানো হয়েছিল। টুইটারের এই বিপুল সংখ্যাক কর্মী-ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্তের কু-প্রভাব শুধু আমেরিকায় নয়, গোটা বিশ্বেই পড়তে চলেছে বলে আশঙ্কা করছেন কর্মসংস্থান বাজার সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞরা। এ সিদ্ধান্তের পর প্রযুক্তি খাতে বড় ধরনের কর্মসংস্থান সংকট দেখা দিতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে।

Read more!
Advertisement
Advertisement