Advertisement

US Tarrifs: ভারতের উপর ২৭% শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প, তুললেন 'বন্ধু' মোদীর প্রসঙ্গও

অবশেষে ভারতের উপর আমদানি শুল্ক চাপাল আমেরিকা। বুধবার ভারত-সহ বিভিন্ন দেশের উপর পাল্টা বা পারষ্পরিক শুল্ক আরোপ করেছে আমেরিকা। ভারতের পণ্যের উপর ২৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন ট্রাম্প। ভারতের উপর শুল্প আরোপ করার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্বের কথা তোলেন ট্রাম্প। একইসঙ্গে তাঁর গলায় শোনা যায় অনুযোগের সুর। 

ডোনাল্ড ট্রাম্প।ডোনাল্ড ট্রাম্প।
Aajtak Bangla
  • ওয়াশিংটন,
  • 03 Apr 2025,
  • अपडेटेड 10:20 AM IST
  • অবশেষে ভারতের উপর আমদানি শুল্ক চাপাল আমেরিকা।
  • বুধবার ভারত-সহ বিভিন্ন দেশের উপর পাল্টা বা পারষ্পরিক শুল্ক আরোপ করেছে আমেরিকা।
  • ভারতের পণ্যের উপর ২৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন ট্রাম্প।

অবশেষে ভারতের উপর আমদানি শুল্ক চাপাল আমেরিকা। বুধবার ভারত-সহ বিভিন্ন দেশের উপর পাল্টা বা পারষ্পরিক শুল্ক আরোপ করেছে আমেরিকা। ভারতের পণ্যের উপর ২৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন ট্রাম্প। ভারতের উপর শুল্প আরোপ করার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্বের কথা তোলেন ট্রাম্প। একইসঙ্গে তাঁর গলায় শোনা যায় অনুযোগের সুর। 

কী বলেছেন ট্রাম্প?

ট্রাম্প বলেছেন, 'ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সম্প্রতি আমেরিকায় এসেছিলেন। তিনি আমার খুব ভালো বন্ধু। কিন্তু, এই সফরে আমি প্রধানমন্ত্রী মোদীকে বলেছিলাম, আপনি আমাদের সঙ্গে ঠিকমতো আচরণ করছেন না। ভারত সবসময় আমেরিকা থেকে ৫২ শতাংশ শুল্ক নেয়। তাই  আমরা তাদের অর্ধেক ২৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করব।'

ভারতে কী প্রভাব পড়তে পারে?

SBI-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, এই শুল্ক থেকে ভারতের খুব বেশি ক্ষতি হবে না। ভারতের রফতানি ৩-৩.৫ শতাংশ কমতে পারে। নির্মাণ ও সেবা খাতে রফতানি বাড়ালে এর প্রভাব কমবে। 

ডিসকাউন্টেড পারস্পরিক শুল্ক ঘোষণার আগে, বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল সম্প্রতি ওয়াশিংটনে গিয়েছিলেন। যেখানে তিনি দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেন, যাতে এসব শুল্ক থেকে অব্যাহতি চাওয়া হয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই শুল্কের সবচেয়ে খারাপ প্রভাব পড়তে পারে টেক্সটাইল শিল্প, পোশাক ও জুয়েলারি ক্ষেত্রে। ২০২৩-২৪ সালে আমেরিকার ভারত থেকে প্রায় ৩ লক্ষ কোটি টাকা মূল্যের টেক্সটাইল রফতানিতে ২৮ শতাংশ শেয়ার ছিল, যা প্রায়  ৮৫ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। ২০১৬-১৭ এবং ২০১৭-১৮ সালে টেক্সটাইল শিল্পে মোট রফতানিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অংশ ছিল ২১ শতাংশ, ২০১৯-২০ সালে ২৫ শতাংশ এবং ২০২২-২৩ সালে ২৯ শতাংশে পৌঁছেছে।

Read more!
Advertisement
Advertisement