Advertisement

Vladimir Putin Viral News: বিদেশ গেলে পুতিনের মল, মূত্র সুটকেসে ভরে নেন দেহরক্ষীরা! আজব নিয়মের কারণ জানেন?

আলাস্কায় ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের। আর সেই হাই ভোল্টেজ বৈঠকেই এক আজব খবর পেলেন সাংবাদিকরা। আমেরিকার সংবাদমাধ্যমের দাবি, পুতিনের দেহরক্ষীদের কয়েকজনের দায়িত্বই ছিল রুশ প্রেসিডেন্টের মল মূত্র সংগ্রহ করা।

স্যুটকেসের ছবিটি প্রতীকী।স্যুটকেসের ছবিটি প্রতীকী।
Aajtak Bangla
  • ওয়াশিংটন,
  • 18 Aug 2025,
  • अपडेटेड 7:04 PM IST
  • আলাস্কায় ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের।
  • আর সেই হাই ভোল্টেজ বৈঠকেই এক আজব খবর পেলেন সাংবাদিকরা।
  • আমেরিকার সংবাদমাধ্যমের দাবি, পুতিনের দেহরক্ষীদের কয়েকজনের দায়িত্বই ছিল রুশ প্রেসিডেন্টের মল মূত্র সংগ্রহ করা।

Vladimir Putin: আলাস্কায় ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের। আর সেই হাই ভোল্টেজ বৈঠকেই এক আজব খবর পেলেন সাংবাদিকরা। আমেরিকার সংবাদমাধ্যমের দাবি, পুতিনের দেহরক্ষীদের কয়েকজনের দায়িত্বই ছিল রুশ প্রেসিডেন্টের মল মূত্র সংগ্রহ করা। আরও অবাক করা বিষয়টি হল, একটি বিশেষ স্যুটকেসে ভরে সেই মল মূত্র মস্কোয় ফেরতও নিয়ে গিয়েছেন তাঁরা। শুনে নিশ্চয় বেজায় অবাক হচ্ছেন। সেক্ষেত্রে জানিয়ে রাখি, এই ধরনের কাজ কিন্তু মোটেও নতুন কিছু নয়। বহু বছর ধরেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের দেহরক্ষীরা এই দায়িত্ব পালন করে আসছেন। এর পিছনে উদ্দেশ্য একটাই, অন্য কোনও দেশ যেন তাঁর মল সংগ্রহ করে স্বাস্থ্যসংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করতে না পারে। কারণ মল মূত্র টেস্ট করলেই তিনি কোনও ওষুধ খান কিনা, কোনও অসুস্থতা আছে কিনা সবই জানা যাবে। তার পাশাপাশি ডিএনএ স্যাম্পেল সংগ্রহের ব্যাপারও আছে।

দ্য এক্সপ্রেস ইউএস এর রিপোর্ট অনুযায়ী, সাংবাদিক মিখাইল রুবিন ও রেজিস জঁতই এই বিষয়টি প্রথম খেয়াল করেন। তাঁদের লেখা ফরাসি পত্রিকা প্যারিস ম্যাচ এ দাবি করা হয়েছে যে, পুতিনের ফেডারেল প্রোটেকশন সার্ভিস (FPS) দেহরক্ষীরা তাঁর যাবতীয় বর্জ্য একটি বিশেষ ব্যাগে জমা করেন। পরে তা স্যুটকেসে ভরে মস্কোয় ফেরত নিয়ে যান।

কবে থেকে এই নিয়ম?
রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৭ সালের মে মাস থেকেই নাকি এই নিয়ম চালু হয়েছে। ফ্রান্স সফরের সময়ও দেহরক্ষীরা সেই নতুন নিয়ম মেনে মল সংগ্রহ শুরু করেন। শুধু তাই নয়, সাংবাদিক ফারিদা রুস্তামোভা এও দাবি করেন, ২০১৮ সালে ভিয়েনা সফরের সময়ও একই ঘটনা ঘটেছিল। অনেকে অবশ্য বলছেন, ১৯৯৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই পুতিন এই অভ্যাস বজায় রেখেছেন।

পুতিনের স্বাস্থ্য নিয়ে জল্পনা
কিন্তু মল মূত্রয় কী এমন আছে? এমন কোন গোপন বিষয় থাকতে পারে যা গোটা বিশ্ব জানলে সমস্যা হবে? এমনিতই ভ্লাদিমির পুতিনের স্বাস্থ্য নিয়ে গত কয়েক বছরে নানা জল্পনা ছড়িয়েছে। ২০২৪ সালের নভেম্বরে কাজাখস্তানের এক সাংবাদিক বৈঠকে তাঁর পা কাঁপতেও দেখা যায়। তার আগের বছর বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কোর সঙ্গে বৈঠকের সময়ও তাঁকে দেখে অনেকের অসুস্থ মনে হয়েছিল।

Advertisement

২০২৫ সালের মার্চে আরও বড় বিতর্ক ছড়ায়। দাবি করা হয়, কুর্স্ক ফ্রন্টলাইনে সফরের সময় পুতিন নিজের বডি ডাবল ব্যবহার করেছিলেন। ছবি দেখেই অনেকেই বলেছিলেন, তাঁর ওজন কম লাগছে। মুখমণ্ডলও নাকি আলাদা লাগছে বলে কেউ কেউ দাবি করেন। তবে কি সেই গোপন বিষয় লুকিয়ে রাখতেই এই আয়োজন? জল্পনা সাংবাদিকদের একাংশের।

রাশিয়া যদিও একাধিকবার এই ধরনের সব জল্পনা উড়িয়ে দিয়েছে। এই বিষয়ে আপনার প্রতিক্রিয়া কী? জানান কমেন্টে। 

Read more!
Advertisement
Advertisement