Advertisement

Sunita Williams Return: ৯ মাস মহাকাশে কী খেয়ে কাটালেন সুনীতারা? রান্না করেননি...

Sunita Williams Return: ২৮৬ দিন পর মহাকাশ স্টেশনে কাটানোর পর পৃথিবীতে ফিরেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভুত মার্কিন মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস ও তাঁর সঙ্গী বুচ উইলমোর। বুধবার ভারতীয় সময় ভোর ৩টে ২৭ মিনিট নাগাদ তাঁদের নিয়ে ইলন মাস্কের সংস্থা স্পেসএক্সের মহাকাশযান ফ্লোরিডার সমুদ্রে অবতরণ করে। মহাকাশ সংস্থার চিকিৎসকেরা তাঁদের খাদ্যাভাস এবং স্বাস্থ্যের উপর নজর রাখছিলেন।

৯ মাস মহাকাশে কী খেয়ে কাটিয়েছেন সুনীতা-বুচ?৯ মাস মহাকাশে কী খেয়ে কাটিয়েছেন সুনীতা-বুচ?
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 19 Mar 2025,
  • अपडेटेड 9:54 AM IST
  • ২৮৬ দিন পর মহাকাশ স্টেশনে কাটানোর পর পৃথিবীতে ফিরেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভুত মার্কিন মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস ও তাঁর সঙ্গী বুচ উইলমোর।

২৮৬ দিন পর মহাকাশ স্টেশনে কাটানোর পর পৃথিবীতে ফিরেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভুত মার্কিন মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস ও তাঁর সঙ্গী বুচ উইলমোর।  বুধবার ভারতীয় সময় ভোর ৩টে ২৭ মিনিট নাগাদ তাঁদের নিয়ে ইলন মাস্কের সংস্থা স্পেসএক্সের মহাকাশযান ফ্লোরিডার সমুদ্রে অবতরণ করে। মহাকাশ সংস্থার চিকিৎসকেরা তাঁদের খাদ্যাভাস এবং স্বাস্থ্যের উপর নজর রাখছিলেন। তবে এতদিন মহাকাশে থেকে সুনীতা ও বুচ কী খাওয়া-দাওয়া করেছেন তা নিয়ে সকলের মনেই কৌতুহল রয়েছে। 

স্টারলাইন মিশনের সঙ্গে যুক্ত এক বিশেষজ্ঞ দ্য পোস্টকে কিছুদিন আগেই সুনীতা ও বুচের খাওয়া-দাওয়া নিয়ে কথা বলেন। সেই বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন যে তাঁরা মহাকাশে থাকলেও বিভিন্ন ধরনের খাবারই খাচ্ছেন। তাঁদের খাওয়া-দাওয়ার মধ্যে নিরামিষ-আমিষ দুধরনের খাবারই ছিল। আর কী কী খেতেন তাঁরা? ওই বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন, গুঁড়ো দুধের সঙ্গে সিরিয়াল, পিৎজ্জা, চিংড়ির ককটেল, রোস্ট চিকেন ও টুনা মাছও ছিল তাঁদের খাদ্য তালিকায়। 

ছবি সৌজন্যে: ইনস্টাগ্রাম

আমিষ ও ডিমের খাবারগুলি, পৃথিবী থেকেই রান্নার পর তা প্যাক করে মহাকাশে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল আর সেখানে শুধু গরম করে সেগুলো খেতে হয়েছে। NASA-র মতে, আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে প্রতিদিন প্রত্যেক মহাকাশচারীদের জন্য প্রায় ১.৭২ কিলো খাবার দেওয়া হয়। মহাকাশচারীদের এইসব খাবার অধিকাংশই হিমায়িত করে অথবা শুকনো বা প্যাকেটজাত করে পাঠানো হয়। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ফুড ওয়ার্মার ব্যবহার করে এইসব খাবারগুলিকে পুনরায় গরম করা হয়। 

তবে মিশনের জরুরি অবস্থার জন্য খাবার সংরক্ষণ করার সুবিধাও রয়েছে। আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন, মহাকাশচারীদের মূত্র ও ঘামকেও খাওয়ার যোগ্য মিষ্টি জলে রূপান্তরিত করে দেয়। যার ফলে খুব কম বর্জ্য উৎপন্ন হয়। ন’মাস মহাকাশে কাটানোর পর পৃথিবীতে ফেরার পর নভশ্চর সুনীতা উইলিয়ামস এবং তাঁর সঙ্গী বুচ উইলমোরের শারীরিক অবস্থার কিছুটা অবক্ষয় হয়েছে ঠিকই। কিন্তু তাঁরা সুস্থ। স্পেসএক্সের ক্যাপসুল থেকে হাসিমুখে বেরিয়ে আসেন দু’জনে। তবে তাঁরা এখনই বাড়ি ফিরতে পারবেন না। কাটাতে হবে নাসার বিশেষ বিশ্রামাগারে। তাঁদের নিয়ে আসা হয়েছে হিউস্টন জনসন স্পেস সেন্টারে। সেখানকার ক্রু-কোয়ার্টারই সুনীতাদের বর্তমান ঠিকানা।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement