Advertisement

MPOX Virus: আবার মহামারি? নতুন ভাইরাসের সংক্রমণে জনস্বাস্থ্যে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করল WHO

mpox ভাইরাসটি প্রথমবার ধরা পড়েছিল ১৯৭০ সালে কঙ্গোতে। তখনই প্রতিবেশী দেশগুলিতে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে দিয়েছিল এই ভাইরাস। তারপর তা পৌঁছে যায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে। ২০২২ সালেও ভারতে mpox ভাইরাস ধরা পড়েছিল। WHO জানিয়েছে, mpox ভাইরাস ১১৬টি দেশে ছড়িয়েছে। 

জনস্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করল বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা
Aajtak Bangla
  • জেনেভা,
  • 15 Aug 2024,
  • अपडेटेड 4:15 PM IST
  • MPOX ভাইরাসের কোনও ভ্যাকসিন আছে?
  • MPOX সম্পর্কে আরও তথ্য
  • কীভাবে ছড়াতে পারে MPOX ভাইরাস?

আবার COVID 19-এর মতো মারণ ভাইরাস আসছে? নতুন ভাইরাস নিয়ে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে দিল বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। ঠিক যেমন ভাবে বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্যে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছিল Corornavirus-এর সময়। এবার ভাইরাসের নাম mpox। 

mpox ভাইরাসটি প্রথমবার ধরা পড়েছিল ১৯৭০ সালে কঙ্গোতে। তখনই প্রতিবেশী দেশগুলিতে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে দিয়েছিল এই ভাইরাস। তারপর তা পৌঁছে যায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে। ২০২২ সালেও ভারতে mpox ভাইরাস ধরা পড়েছিল। WHO জানিয়েছে, mpox ভাইরাস ১১৬টি দেশে ছড়িয়েছে। 

MPOX ভাইরাসের কোনও ভ্যাকসিন আছে?

জানা যাচ্ছে, MPOX ভাইরাসে বর্তমানে দুটি ভ্যাকসিন বা টিকা রয়েছে। সেগুলি হল, JYNNEOS ও ACAM2000। এই দুটি ভ্যাকসিন WHO অনুমোদিত। বহু দেশই মান্যতা দিয়েছে এই দুটি টিকাকে। MPOX-এর  Imvamune ও Imvanex ভ্যাকসিন এফডিএ থেকেও অনুমোদন প্রাপ্ত। JYNNEOS ACAM2000-এর তুলনায় কম গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।  LC-16 ভ্যাকসিনও WHO দ্বারা অনুমোদিত। এটি জাপানের কেএম বায়োলজিক্স দ্বারা উত্পাদিত, এটি ভ্যাক্সিনিয়া ভাইরাসের লিস্টার স্ট্রেইনের একটি দুর্বল, আংশিকভাবে প্রতিলিপি করা সংস্করণ এবং একটি তৃতীয় প্রজন্মের গুটিবসন্তের ভ্যাকসিন।

MPOX সম্পর্কে আরও তথ্য

MPOX-এর আগে নাম ছিল মাল্টিপক্স। পরে WHO নাম পরিবর্তন করে দেয়। এটি পক্সভিরিডে পরিবারের অর্থোপক্সভাইরাসগণের অন্তর্গত। এই ভাইরাস পরিবার গুটিবসন্ত, কাউপক্স, ভ্যাক্সিনিয়া এবং আরও অনেক কিছুর মতো অন্যান্য রোগ সৃষ্টি করেছে।

কীভাবে ছড়াতে পারে MPOX ভাইরাস?

এটি যেহেতু zoonotic রোগ। অর্থাত্‍ পশুদের থেকে মানুষের শরীরে ছড়ায় যে রোগ, তাই মানুষের থেকে মানুষের শরীরে ছড়াতে হলে স্পর্শ দরকার। অর্থাত্‍ এমপক্স আক্রান্ত ব্যক্তি কাউকে ছুঁলে ছড়িয়ে পড়তে পারে। ইউএস সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনস (CDC) জানাচ্ছে, মুখের লালা, কফ, পায়ুদ্বার, যোনিপথ দিয়েও সংক্রমণ হতে পারে এই ভাইরাসের।
 

Advertisement

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement