Advertisement

Pori Moni: ধাক্কাধাক্কিতে পড়ে গেলেন , আজও কাঠগড়ায় কাঁদলেন পরীমনি

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় বৃহস্পতিবারও জামিন মঞ্জুর হল না অভিনেত্রী পরীমনির। উল্টে নায়িকার তৃতীয় দফার রিমান্ড মঞ্জুর করল আদালত। এদিনও আদালতে অঝোরে কাঁদলেন নায়িকা।

আজও জামিন মঞ্জুর হল না পরীমনির
Aajtak Bangla
  • ঢাকা,
  • 19 Aug 2021,
  • अपडेटेड 4:41 PM IST
  • আজও জামিন মঞ্জুর হল না পরীমনির
  • তবে দাদুর সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেয়েছেন
  • এদিনও নায়িকাকে অঝোরে কাঁদতে দেখা যায় আদালতে

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় বৃহস্পতিবারও জামিন মঞ্জুর হল না অভিনেত্রী পরীমনির। উল্টে নায়িকার তৃতীয় দফার রিমান্ড মঞ্জুর করল আদালত। ঢাকা মহানগর হাকিম আতিকুল ইসলাম শুনানি শেষে তাঁর আরও একদিনের হেফাজতের নির্দেশ দেন। বৃহস্পতিবার সকালে  গাজীপুরের কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে আনা হয়েছিল পরীকে। বেলা ১১টা নাগাদ তাঁকে তোলা হয় কাঠগড়ায়। এদিন কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে অঝোরে কাঁদতে থাকেন ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী। বারবার চোখের জল মুছতে দেখা যায় পরীকে।

 

 

পরীমনিকে প্রথমদফায় ৪ চার দিনের ও দ্বিতী দফায় দুদিনে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল সিআইডি। এদিন তাঁর তৃতীয় দফার হেফাজত হয়েছে। এদিন রিমান্ড ও জামিন শুনানির সময় পরীমনির আইনজীবী মজিবুর রহমান বলেন, "এ মামলায় তাকে (পরীমনি) বার বার রিমান্ডে নেওয়ার গ্রাউন্ড নেই। তার বিরুদ্ধে যা অভিযোগ সেটার শাস্তি সর্বোচ্চ পাঁচ বছর। যে যে কারণে রিমান্ডে নেওয়া হয় তার কোনোটিই এ মামলায় নেই। ফলে স্বীকারোক্তি আদায় করতেই তাকে বার বার রিমান্ডে নেওয়া হচ্ছে। আপনি (বিচারক) সেই সুযোগ দেবেন না।" তবে শুনানি শেষে  ঢাকা মহানগর হাকিম আতিকুল ইসলাম নায়িকার একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এ নিয়ে তৃতীয় দফায় তার রিমান্ড মঞ্জুর করা হলো। 

 

 

দাদুর সাথে কথা হল পরীর
গতবার আদালতে গিয়েও নাতনির সঙ্গে কথা বলতে পারেননি পরীমনির শতায়ু দাদু। এবার অবশ্য শেষমেশ সেই সুযোগ জুটলো। এ দিন সকাল ৮টা ২৫ মিনিটে পরীমনিকে গাজীপুরের কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করা হয়।  এ সময় আদালতে ছুটে আসেন তার দাদু  শামসুল হক। শুনানি শেষে পরীমনি বিচারককে বলেন, আমার দাদু ও ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলতে চাই। এরপর বিচারক অনুমতি দিলে দুপুর ১২টা ২৫ মিনিটে পরীমনির দাদু  কাঠগড়ার বাইরে থেকে তার সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় পাশে ছিলেন পরীমনির দুই খুড়তুতো  ভাই। ১২টা ২৭ মিনিটে তাদের কথা শেষ হয়। রীমনির খুড়তুতো ভাই মেহেদী জানান, পারিবারিক বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে।

Advertisement

আরও পড়ুন: পরীমনির মুক্তি চাইছেন হিরো আলম, দিলেন অকাট্য যুক্তি

আরও পড়ুন: সাকলায়েনের আগে আর কত 'সম্পর্ক' পরীমনির?

আদালতে পড়ে যান পরীমনি
পরীমনিকে দেখতে আদালত চত্বরে এদিনও বহু মানুষ ভিড় করেছিলেন। শুনানি শেষে দুপুরে  সিএমএম আদালতের আট তলা ভবন থেকে পরীমনিকে বের করা হয়।  তার আগেই  নীচে গারদ থানার সামনে কয়েকশ' মানুষ ও সাংবাদিকরা পরীমনির জন্য অপেক্ষায় ছিলেন।  এর ফলে ভিড়ে হাঁটার মতো পরিস্থিতিও ছিল না। এর মধ্যেই পরীমনিকে পুলিশ কঠোর নিরাপত্তা দিয়ে গারদ থানায় নেওয়ার জন্য রওনা দেয়।  পুলিশবেষ্টিত হয়ে হাঁটার সময় পরীমনি হুড়োহুড়িতে ধাক্কা খেয়ে পড়ে যান।  এতে নায়িকার হাতে ও পায়ে পায়ে ব্যথা লেগেছে বলে জানা যাচ্ছে।  

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement