Advertisement

Chinmoy Krishna Das : চিন্ময় দাসের হাঁপানি-ডায়াবেটিস রয়েছে, জেনেও আগাম জামিনের শুনানির আবেদন নাকচ বাংলাদেশের কোর্টের

সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের আগাম জামিনের আর্জির শুনানির আবেদন খারিজ। বুধবার এই আবেদন খারিজ করেন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা আদালতের বিচারপতি মহম্মদ সাইফুল ইসলাম।

Chinmoy Krishna Das
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ও ঢাকা ,
  • 11 Dec 2024,
  • अपडेटेड 10:12 PM IST
  • সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের আগাম জামিনের আর্জির শুনানির আবেদন  খারিজ
  • বুধবার এই আবেদন খারিজ করেন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা আদালতের বিচারপতি মহম্মদ সাইফুল ইসলাম

সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের আগাম জামিনের আর্জির শুনানির আবেদন  খারিজ। বুধবার এই আবেদন খারিজ করেন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা আদালতের বিচারপতি মহম্মদ সাইফুল ইসলাম। চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের হাঁপানি, ডায়াবেটিস রয়েছে একথা বলা হয় তাঁর আইনজীবীর তরফে। তারপরও আগাম জামিনের আর্জির শুনানির আবেদন মঞ্জুর করা হয়নি। 

বাংলাদশের সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জন্য আইনি সহায়তা চাইতে গিয়েছিলেন। তবে সেই আবেদন খারিজ করে দেয় আদালত। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী দাবি করেন, চিন্ময়ের পক্ষের আইনজীবীর ওকালতনামা না থাকায় আবেদন নাকচ করা হয়েছে।

এর আগে চিন্ময়ের পক্ষে চট্টগ্রাম আদালতে কোনও আইনজীবী মামলা লড়তে প্রস্তুত ছিলেন না। কারণ, মৌলবাদীরা 'আইনজীবীদের প্রকাশ্যে মারধর করার' হুমকি দিয়েছিল।

এদিন আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষ জানান, বুধবার তিনি আবেদন করতে গেলে আদালতের বাইরে তাঁকে হয়রানির শিকার হতে হয়। তাঁর উপর হামলাও হয়। শুনানির সময় কয়েকশো আইনজীবী আদালত কক্ষে জড়ো হলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। গত ৩ ডিসেম্বর জামিনের শুনানি  হয়েছিল। তবে সেদিন চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না। কারণ তাঁর উপর হামলা করেছিল দুষ্কৃতীরা। আহত রমেন রায় হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি ছিলেন।

প্রসঙ্গত, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গত ২৫ নভেম্বর রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে গ্রেফতার করে ঢাকা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ। ইন্ডিয়া টুডে-কে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে ওই সন্ন্যাসী জানিয়েছিলেন, তিনি হিন্দুদের উপর যে অত্যাচার হচ্ছে তার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছিলেন। সেই কারণে, তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহীতার মামলা করা হয়। চট্টগ্রাম আদালতে দাসের জামিনের আবেদন করেছিলেন অ্যাডভোকেট ঘোষ। চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের ডায়াবেটিস, হাঁপানি ও অন্য সমস্যা রয়েছে-একথা তিনি বলেন আদালতকে। তারপরও আগাম জামিনের আবেদন খারিজ করা হয়। 

তাঁর উপর হামলা করা হয়েছে এই অভিযোগ করে রবীন্দ্র ঘোষ বলেন, 'আমাকে ৪০ জন লোকের কারণে হয়রানির শিকার হতে হয়েছে। আমি সন্দেহ হামলাকারীরা আইনজীবী নয়। বাইরের লোক আদালতে এসে পরিকল্পিতভাবে এই কাজ করেছে।' 
 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement