Advertisement

Md yunus facebook post: বিমান দুর্ঘটনায় অনুদান 'ভিক্ষা' চাইলেন ইউনূস, চরম ট্রোলিংয়ে ডিলিট করতে হল পোস্ট

ঢাকার মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনার পর শোকের আবহে তীব্র রাজনৈতিক বিতর্ক শুরু হয়েছে। সোমবার বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান ঢাকার মাইলস্টোন স্কুলে পড়ে গেলে মৃত্যু হয় অন্তত ৩২ জনের, আহত বহু। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সরকারের ব্যর্থতা নিয়ে সরব বিরোধী শিবির।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 23 Jul 2025,
  • अपडेटेड 11:22 AM IST
  • ঢাকার মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনার পর শোকের আবহে তীব্র রাজনৈতিক বিতর্ক শুরু হয়েছে।
  • সোমবার বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান ঢাকার মাইলস্টোন স্কুলে পড়ে গেলে মৃত্যু হয় অন্তত ৩২ জনের, আহত বহু।

ঢাকার মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনার পর শোকের আবহে তীব্র রাজনৈতিক বিতর্ক শুরু হয়েছে। সোমবার বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান ঢাকার মাইলস্টোন স্কুলে পড়ে গেলে মৃত্যু হয় অন্তত ৩২ জনের, আহত বহু। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সরকারের ব্যর্থতা নিয়ে সরব বিরোধী শিবির।

মঙ্গলবার বিকেলে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ ইউনূস তাঁর অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট করেন। সেখানে তিনি ‘প্রধান উপদেষ্টা ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল’-এ অনুদান দেওয়ার আহ্বান জানান, যাতে দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারকে সাহায্য করা যায়।

কিন্তু এই পোস্ট ঘিরেই শুরু হয় তীব্র সমালোচনা। সামাজিক মাধ্যমে প্রশ্ন তোলা হয়, 'একটি রাষ্ট্রের কি এতটাই অর্থের অভাব যে হতাহতদের জন্য নাগরিকদের কাছে ভিক্ষা চাইতে হচ্ছে?' আওয়ামী লীগ সরাসরি অভিযোগ তোলে, 'জাতীয় বিপর্যয়ের সময় সরকার তার ব্যর্থতা ঢাকতে জনগণের উপর বোঝা চাপাচ্ছে।' নেটিজেনদের একাংশের দাবি, ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা সরকারের নিজস্ব উদ্যোগেই হওয়া উচিত ছিল।

সমালোচনার ঝড় উঠতেই পোস্টটি হঠাৎ মুছে ফেলা হয়। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমের দাবি, পোস্টটি ইউনূসের অফিসিয়াল অ্যাকাউন্ট থেকে করা হয়েছিল এবং তাঁর প্রেস সেক্রেটারি তা শেয়ার করেছিলেন।

এদিকে ঢাকায় মাইলস্টোন স্কুল ও সচিবালয় ভবনের বাইরে মঙ্গলবার বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। পড়ুয়ারা শিক্ষা উপদেষ্টা ও সচিবের পদত্যাগের দাবি তোলে। আইন ও শিক্ষা উপদেষ্টা এবং ইউনূসের প্রেস সেক্রেটারি ঘটনাস্থলে গিয়ে ক্ষোভের মুখে পড়েন। আওয়ামী লীগের অভিযোগ, হতাহতের সংখ্যা গোপন রাখা হচ্ছে এবং বিক্ষোভকারীদের দমন করতে সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ারশেল এমনকি গুলি চালানো হয়েছে। শোকের মাঝেই এই বিতর্ক বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন অস্থিরতার ইঙ্গিত দিচ্ছে।

Read more!
Advertisement
Advertisement