Advertisement

ফিল্ম বানাতে হাত খালি, করোনায় আয় বন্ধ সোনা-র

কণ্ঠস্বরও যেমন স্বকীয়। তেমনই তাঁর গানগুলিও শ্রোতাদের কানে অন্যরকম সুরেই বাজে। এ হেন সোনা করোনা কালে কর্মহীন। রোজগার বন্ধ তো বটেই, তার সঙ্গে জীবনের সমস্ত সঞ্চয় নিজের সিনেমা তৈরিতে খরচ করে ফেলেছেন। সম্প্রতি সোশাল পোস্টে এমনটাই জানালেন তিনি।

সোনা মহামাত্রসোনা মহামাত্র
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 24 May 2021,
  • अपडेटेड 5:43 PM IST
  • সোনা করোনা কালে কর্মহীন।
  • রোজগার বন্ধ তো বটেই, তার সঙ্গে জীবনের সমস্ত সঞ্চয় নিজের সিনেমা তৈরিতে খরচ করে ফেলেছেন।

আনকনভেনশনাল গান করতে জুড়ি নেই সোনা মহাপাত্র-র। কণ্ঠস্বরও যেমন স্বকীয়। তেমনই তাঁর গানগুলিও শ্রোতাদের কানে অন্যরকম সুরেই বাজে। এ হেন সোনা করোনা কালে কর্মহীন। রোজগার বন্ধ তো বটেই, তার সঙ্গে জীবনের সমস্ত সঞ্চয় নিজের সিনেমা তৈরিতে খরচ করে ফেলেছেন। সম্প্রতি সোশাল পোস্টে এমনটাই জানালেন তিনি।

নিজের হাসিমুখের একটি সেলফি পোস্ট করে সোনা লেখেন, 'Pain is inevitable, suffering is optional.. making happy whenever I can. My film #ShutUpSona is yet travelling to places around the world & winning festivals.All my savings went into this film, just before the pandemic broke & stopped us in our tracks with no means of income.' অর্থাৎ, 'যন্ত্রণা অনিবার্য, কিন্তু কষ্টটা অপশনাল... যখনই পারছি নিজেকে খুশি রাখার চেষ্টা করছি। আমার ছবি #ShutUpSona সারা বিশ্বের বিভিন্ন ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে দেখানো হচ্ছে, পুরস্কার পাচ্ছে। আমার সমস্ত সঞ্চয় এই সিনেমা তৈরি করতে গিয়ে খরচ হয়ে গিয়েছে। মহামারীর শুরুর ঠিক আগে এই সিনেমা তৈরি হয়েছি। তার পর থেকে মহামারী আমাদের বেলাইন করে দিয়েছে। রোজগারের কোনও পথ খোলা রাখেনি।'

 

আরও পড়ুন

দীপ্তি গুপ্ত পরিচালিত, ‘শাট আপ সোনা’ সোনা মহাপাত্রর জীবনের কিছু অন্তরঙ্গ ঘটনা নিয়ে তৈরি হয়েছে। সোনা জানিয়েছিলেন নিউ ইয়র্ক ইন্ডিয়ান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ছবিটি পুরষ্কারের জন্য মনোনীত হয়েছে। গত বছর এক সাক্ষাৎকারে সোনা জানান, কেন তিনি এই ছবিটি তৈরির কথা ভেবেছেন। সোনা বলেন, “আমি ফিল্মে শুধুমাত্র একটা মাধ্যম, একজন মহিলা শিল্পীর চোখ দিয়ে দেখা সর্বজনীন একটি গল্প। এই ফিল্মটি প্রযোজনা করতে কী বাধ্য করল? আমি মনে করি না যে অন্য কাউকে দিয়ে ছবিটি শুরু করা যেতে পারত।”

 

Read more!
Advertisement
Advertisement