Advertisement

Rukmini Maitra: 'সৌন্দর্য নয়, এটা নাকি আমার খুঁত', ছোট থেকে কেন হাসতেন না রুক্মিণী?

Rukmini Maitra: টলিপাড়ার দুই ডিম্পল সুন্দরীর মধ্যে অন্যতম হলেন রুক্মিণী মৈত্র। যাঁর টোল পড়া হাসির প্রেমে পড়েননি, এমন খুব কম মানুষই রয়েছেন। এমনিতে গ্ল্যামারের দিক থেকে রুক্মিণী সবার থেকেই এগিয়ে। তাঁর স্টাইল একেবারে অন্য ধরনের। তবে রুক্মিণীর সৌন্দর্যের ইউএসপি হল তাঁর এই টোল পড়া মিষ্টি হাসি।

রুক্মিণী মৈত্ররুক্মিণী মৈত্র
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 25 Nov 2025,
  • अपडेटेड 10:17 AM IST
  • টলিপাড়ার দুই ডিম্পল সুন্দরীর মধ্যে অন্যতম হলেন রুক্মিণী মৈত্র।

টলিপাড়ার দুই ডিম্পল সুন্দরীর মধ্যে অন্যতম হলেন রুক্মিণী মৈত্র। যাঁর টোল পড়া হাসির প্রেমে পড়েননি, এমন খুব কম মানুষই রয়েছেন। এমনিতে গ্ল্যামারের দিক থেকে রুক্মিণী সবার থেকেই এগিয়ে। তাঁর স্টাইল একেবারে অন্য ধরনের। তবে রুক্মিণীর সৌন্দর্যের ইউএসপি হল তাঁর এই টোল পড়া মিষ্টি হাসি। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে রুক্মিণী তাঁর গালে টোল পড়ার আসল রহস্য ফাঁস করলেন।

এমনিতে গ্ল্যামার কুইন রুক্মিণী হাসলেই হালকা টোল পড়ে। আর সেই হাসি যেন আরও সুন্দর হয়ে যায়। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে রুক্মিণী জানিয়েছেন যে তাঁর বাবার গালেও টোল পরত আর এটা তিনি জন্মসূত্রেই পেয়েছেন। যদিও রুক্মিণীর দাদা নায়িকাকে বহু বছর ধরে এটা বুঝিয়ে এসেছিলেন যে গালে টোল পরা কোনও সৌন্দর্য নয় বরং এটা তাঁর একটি ছোটবেলার খুঁত। আর সেটাই রুক্মিণী মনে-প্রাণে বিশ্বাস করে এসেছিলেন। ঠিক কী বলেছিলেন রুক্মিণীর দাদা তাঁর আদরের বোনকে?

ছবি সৌজন্যে: ইনস্টাগ্রাম

রুক্মিণী বলেন, আমার দাদা এতটা অসভ্য, বলা উচিত নয়, আমায় সারাজীবন, দাদার টোল নেই আার আছে। আমায় ছোট্টবেলা থেকে দাদা বলেছিল যে ছোটবেলায় নাকি আমার দাদা আমায় টেবিলে শুইয়ে রেখেছিল। আর দাদা ৬ বছর বয়সে যন্ত্রপাতি নিয়ে বিশাল কাজ করছিল। ওই টেবিল থেকে আমি দেখার জন্য আমার দাদা কী করছে, তখন মনে হয় আমার এক বছর কি একমাস বয়স হবে, আমি টেবিল থেকে দেখতে গিয়ে নাকি পড়ে যাই, এটা দাদার গল্প। স্ক্রু ড্রাইভার নাকি আমার গালের এদিক থেকে ওদিক চলে গেছে, তাই এটা হল আমার খুঁত। রুক্মিণী আরও বলেন যে তিনি ছোটবেলা থেকে এটা বিশ্বাস করতেন যে তাঁর টোল আছে কিন্তু দাদার নেই, তাহলে এটা নায়িকার খুঁত। আর সেই ভেবেই তিনি হাসতেন না। 

ছবি সৌজন্যে: ইনস্টাগ্রাম

রুক্মিণীর কথায়, যখন আমি মডেলিং শুরু করি তখন হাসতাম না, হাসার ভয়ে ফটোশ্যুট করতাম না। শুধু ব়্যাম্প শো করতাম, যেখানে আমার স্ট্রেইট ফেস থাকত। আমি হাসতাম না। তারপর আর একটু বড় হয়ে বুঝলাম এটা কোনও খুঁত নয়। রুক্মিণী জানিয়েছেন যে দীর্ঘদিন ধরে তিনি দাদার কথা শুনে মেনে এসেছিলেন যে তাঁর গালের টোল আসলে খুঁত। এই মুহূর্তে রুক্মিণী ব্যস্ত রয়েছেন তাঁর আগামী ছবি হাঁটি হাঁটি পা-এর প্রচার নিয়ে। যেখানে তাঁকে স্ক্রিন শেয়ার করতে দেখা যাবে চিরঞ্জিতের সঙ্গে।  

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement