Advertisement

Maldives Controversy: PM মোদীকে অপমান! মালদ্বীপ বয়কট সন্দীপ্তার, কী লিখলেন তিনি ?

Maldives Controversy: ভারত এবং প্রধানমন্ত্রীকে অপমান করার জেরে ভারতীয়দের রোষের মুখে পড়েছে মালদ্বীপের সরকার। বলিউড তথা টলিউড তারকাদের প্রিয় ডেস্টিনেশন বলা চলে এই মালদ্বীপকে। ছোটখাটো ভ্যাকেশন মানেই মালদ্বীপে চলে যাওয়া। তবে এই ঘটনার পর থেকে মালদ্বীপকে বয়কট করেছেন বলিউড ও ক্রিকেট জগতের বড় বড় তারকারা।

সন্দীপ্তা সেন
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 08 Jan 2024,
  • अपडेटेड 8:20 PM IST
  • ভারত এবং প্রধানমন্ত্রীকে অপমান করার জেরে ভারতীয়দের রোষের মুখে পড়েছে মালদ্বীপের সরকার।

ভারত এবং প্রধানমন্ত্রীকে অপমান করার জেরে ভারতীয়দের রোষের মুখে পড়েছে মালদ্বীপের সরকার। বলিউড তথা টলিউড তারকাদের প্রিয় ডেস্টিনেশন বলা চলে এই মালদ্বীপকে। ছোটখাটো ভ্যাকেশন মানেই মালদ্বীপে চলে যাওয়া। তবে এই ঘটনার পর থেকে মালদ্বীপকে বয়কট করেছেন বলিউড ও ক্রিকেট জগতের বড় বড় তারকারা। এবার সেই তালিকায় যোগ হল টলিউডের এক অভিনেত্রীর নামও। তিনিও অন্যদের সঙ্গেই মালদ্বীপে না গিয়ে নিজের দেশের দ্বীপগুলি ঘুরে দেখার আবেদন করেছেন তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া পেজে। 

টলিউড অভিনেত্রী সন্দীপ্তা সেন তাঁর সাম্প্রতিকতম পোস্টে সেরকমই ইঙ্গিত দিয়েছেন। তিনি ২০১৮ সালে ঘুরতে গিয়েছিলেন লাক্ষাদ্বীপ। সেখানকার কিছু ছবি তিনি শেয়ার করেন তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া পেজে। ক্যাপশনে লিখেছেন, আমি ২০১৮ সালে লাক্ষাদ্বীপ গিয়েছিলাম। তখন থেকেই ভাবি, কেন এই দ্বীপ মালদ্বীপের মতো তেমন জনপ্রিয় নয়! এখন চারপাশে যা ঘটছে, তা দেখে এ বার অন্তত সকলের নজরে এই দ্বীপগুলো পড়বে বলে আশা করি। আমাদের দেশ যে সত্যিই কত সুন্দর, তা আশা করি সবাই বুঝবেন এ বার। প্রসঙ্গত, বলিউড তারকাদের সোশ্যাল মিডিয়া পেজে ঢুঁ মারলেই দেখা যাবে মালদ্বীপের একাধিক ছবি ও ভিডিও। 

তবে পিছিয়ে নেই টলিউডও। দেবচন্দ্রিমা থেকে নুসরত, অদ্রিজা সহ বহু তারকাই মলদ্বীপে ভ্যাকেশনে গিয়েছেন। তবে বলিউডও এখন লাক্ষাদ্বীপের প্রচারে নেমেছে। সারা আলি খান থেকে জাহ্নবী কাপুর— সকলকেই এই দ্বীপগুলিতে যেতে উৎসাহ দিচ্ছেন। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি ভারতের ক্ষুদ্রতম কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাক্ষাদ্বীপে গিয়েছিলেন মোদী। সেই সফরের বেশ কিছু ছবি এবং ভিডিও সমাজমাধ্যমে ভাইরাল করা হয়। অভিযোগ, মালদ্বীপের ওই মন্ত্রীরা তেমনই কিছু ছবিতে মোদীকে ‘পুতুল’ এবং ‘জোকার’ বলে মন্তব্য করেন। ভারত-ইজরায়েল সম্পর্ক নিয়েও আপত্তিকর মন্তব্য করা হয়। পরে অবশ্য বিতর্কের মুখে পোস্টগুলি মুছে দেওয়া হয়।

Advertisement

মালদ্বীপ সরকার প্রথম দিকে বিষয়টিকে তেমন গুরুত্ব না দিলেও পরে সে দেশের বিরোধী দলগুলিও এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে সরকারের সমালোচনা শুরু করে। মালদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলি এবং আর এক প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট মহম্মদ নাসিদ মোদীর সমালোচনা করা মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি তোলেন। তাঁরা জানান, ভারত মালদ্বীপের গুরুত্বপূর্ণ ‘মিত্র’। সেই দেশের প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে এমন মন্তব্য দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে বড় প্রভাব ফেলতে পারে। এর পরই ঘরে-বাইরে চাপের মুখে মুইজু সরকার তিন মন্ত্রীকে সাসপেন্ড করার সিদ্ধান্ত নেয়।

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement