Advertisement

Madhumita Sarcar Trolled: শোকবার্তায় পেলের বদলে অন্য ফুটবলারের ছবি, তুমুল কটাক্ষের মুখে মধুমিতা

Madhumita Sarcar- Pele: ফুটবল সম্রাট পেলের মৃত্যুতে শোকের ছায়া গোটা বিশ্বে। পেলের অসংখ্য অনুগামী, সাধারণ মানুষ থেকে তারকারা শেয়ার করছেন তাঁকে নিয়ে শোকবার্তা। বাদ গেলেন না টলিউড অভিনেত্রী মধুমিতা সরকারও। আর সেখানেই ঘটল বিপত্তি।

টলিউড অভিনেত্রী মধুমিতা সরকার (ছবি: ফেসবুক)টলিউড অভিনেত্রী মধুমিতা সরকার (ছবি: ফেসবুক)
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 30 Dec 2022,
  • अपडेटेड 7:10 PM IST

বৃহস্পতিবার গভীর রাতে প্রয়াত ফুটবল সম্রাট পেলে (Pele)। দীর্ঘদিন ধরে তিনি ভুগছিলেন নানা রোগে। অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। ক‍্যান্সার তো ছিলই, সঙ্গে যোগ হয়েছিল কিডনির সমস্যাও। মৃত‍্যুকালে কিংবদন্তি ফুটবলারের বয়স হয়েছিল ৮২ বছর। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া গোটা বিশ্বে। পেলের অসংখ্য অনুগামী, সাধারণ মানুষ থেকে তারকারা শেয়ার করছেন তাঁকে নিয়ে শোকবার্তা। বাদ গেলেন না টলিউড অভিনেত্রী মধুমিতা সরকারও (Madhumita Sarcar)। আর সেখানেই ঘটল বিপত্তি।

পেলের দুটি ছবি শেয়ার করে মধুমিতা ক্যাপশনে লেখেন, 'রেস্ট ইন পিস লেজেন্ড'। সঙ্গে হ্যাশট্যাগে অভিনেত্রী লেখেন পেলের নাম। আসলে নায়িকার শেয়ার করা দুটি ছবির মধ্যে একটি পেলের হলেও, অন্যটি ছিল ভিনিশিয়াস জুনিয়রের (Vincius Junior)। ভুলবশত ব্রাজিল, রিয়েল মাদ্রিদ খেলোয়াড়ের ছবি শেয়ার করার পরই নেটিজেনরা কটাক্ষ শুরু করেন অভিনেত্রীকে। 

 

আরও পড়ুন

যদিও পরে এই ভুল পোস্টটি নিজের সোশ্যাল পেজ থেকে মুছে, পেলের জন্য অন্য একটি পোস্ট করেন মধুমিতা। কিন্তু ততক্ষণে আগের পোস্টটি ভাইরাল হয়ে যায়। ফলস্বরূপ, নতুন পোস্টে এসেও নায়িকাকে ট্রোল করা শুরু করেন নেটিজেনদের একাংশ। এমনকী কুরুচিকর মন্তব্যে ভরে যায় মধুমিতার কমেন্ট বক্স। যদিও তাঁকে সমর্থন করে অনেকে লিখেছেন, মানুষ মাত্রই ভুল হয়।  

 

বর্তমানে মধুমিতা ব্যস্ত আছেন তাঁর আসন্ন মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি 'দিলখুশ'-র প্রচার নিয়ে। রাহুল মুখোপাধ্যায় পরিচালিত ও এসভিএফ প্রযোজিত এই ছবিতে মধুমিতা জুটি বেঁধেছেন সোহম মজুমদারের সঙ্গে। তাঁর নতুন ওয়েব সিরিজ 'জাতিস্মর'-র শ্যুট শুরু হয়েছে সম্প্রতি। হইচই-র এই সিরিজে নায়িকা জুটি বেঁধেছেন রোহন ভট্টাচার্যর সঙ্গে। এছাড়াও হাতে রয়েছে বেশ কয়েকটি কাজ। 

Advertisement

প্রসঙ্গত, ১৯৪০ সালের ২৩ অক্টোবর ব্রাজিলের মিনাস গ্রেইয়াসে দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহন করেছিলেন অ্যারিন্টোস দ্য নাসিমেন্টো এডসন বা পেলে। বাবার কাছেই ফুটবলের হাতেখড়ি। সে সময় দারিদ্র এতটাই প্রবল যে একটা বল কেনার সামর্থ্য ছিল না। কাপড় এবং কাগজ দিয়ে বল বানিয়ে ফুটবল চর্চা চলত বাবা এবং ছেলের। পরিবারের প্রয়োজনে চায়ের দোকানেও কাজ করতে হয়েছে ভবিষ্যতের ফুটবল সম্রাটকে। এভাবেই খেলতে খেলতে ১৫ বছর বয়সে সাওপাওলোর স্যান্টোস ক্লাবে সুযোগ পান। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। একটা- দুটো নয়, তিনটে বিশ্বকাপ জিতেছেন। জিতেছেন অসংখ্য ট্রফি।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement