Advertisement

Aparajita Adhya: সি বিচে হট প্যান্টে VIDEO পোস্ট অপরাজিতার, 'চেহারাটাও হট বানাতে হয়,' ট্রোলিংয়ের শিকার

পোস্টটি করেই বডি শেমিংয়ের শিকার হলেন অপরাজিতা। ইনস্টায় ট্রোল চলছে, 'হট প্যান্ট পরার জন্য চেহারাটাও হট বানাতে হয়।' যদিও ট্রোলারদের পাত্তাই দেননি অভিনেত্রী।

অপরাজিতা আঢ্যঅপরাজিতা আঢ্য
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 24 Mar 2023,
  • अपडेटेड 12:46 PM IST

সম্প্রতি মাকে হারিয়েছেন। জন্মদিনে মায়ের অসুস্থতার জন্যই একেবারে অনাড়ম্বর ভাবে কাটিয়েছেন দিনটা। তারপর থেকে দীর্ঘদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনও হাসিখুশি পোস্ট দেখা যায়নি 'চিনি' অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য (Aparajita Adhya)। দীর্ঘদিন পর ইনস্টাগ্রামে অপরাজিতাকে (Aparajita Adhya News) দেখা গেল একেবারে অন্য মুডে। সি বিচে গেরুয়া হট প্যান্টে সেই চেনা একগাল হাসিতে দেখা গেল টলিউডের সবার 'অপাদি'-কে। অপরাজিতার এই পোস্ট ইতিমধ্যেই ভাইরাল। কিন্তু পোস্টটি করেই বডি শেমিংয়ের শিকার হলেন অপরাজিতা। ইনস্টায় ট্রোল চলছে, 'হট প্যান্ট পরার জন্য চেহারাটাও হট বানাতে হয়।' যদিও ট্রোলারদের পাত্তাই দেননি অভিনেত্রী।

ইনস্টায় অপরাজিতার হট প্যান্ট পরা ছবি নিয়ে যেমন ট্রোল চলছে, তেমনই বডি শেমিংয়ের প্রতিবাদেও সরব হয়েছেন একদল ইউজার। অপরাজিতাকে বডি শেমিং করে এক ইউজার লিখেছেন, 'কী বিশ্রী! ভিডিয়ো পোস্ট করার আগে এক বার দেখেছেন নিজেকে?' আরেকজন লিখছেন, 'পাগল হয়ে গিয়েছেন? হট প্যান্ট পরার জন্য চেহারাটাও হট বানাতে হয়। আবার হাত-পা ছুড়ছেন?'

আরও পড়ুন

ট্রোলারদের পাল্টা দিয়ে এক মহিলা ইউজারের পোস্ট, 'ওঁর পয়সায় ওঁর ইচ্ছে। উনি কিনেছেন উনি পরেছেন। আপনাদের কী সমস্যা? নিজেরা পরতে পারছেন না বলে হিংসে হচ্ছে?' সব মিলিয়ে অপরাজিতা আঢ্যর পোস্ট ঘিরে শোরগোল সোশ্যাল মিডিয়ায়। 

গত ২৭ ফেব্রুয়ারি মা-কে হারান অপরাজিতা আঢ্য। ইনস্টাগ্রামে লিখেছিলেন, ‘মা আজ সকাল ৯.৩০ চলে গেলেন। অখন্ড শাসন দন্ড ত্রস্ত হলো তার.... মার আত্মার শান্তি হোক। যারা পরিচিত সবার নম্বর আমার কাছে নেই তাদের সকলকে এই পোস্টটির মাধ্যমে জানালাম।’

কেরিয়ারের শুরুর দিকে অপরাজিতার সঙ্গে সর্বদা শ্যুটিং সেটে থাকতেন তাঁর মা। একটি  টক শো-তে অপরাজিতা জানিয়েছিলেন, 'আমার মা তখন সাড়ে সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা। বাবা বাড়িতে নেই। হঠাৎ একদিন মায়ের প্রচন্ড শরীর খারাপ হয়। মা বোঝেন হাসপাতালে যেতে হবে। তখনও এত ট্যাক্সির রমরমা ছিল না। মা বাসে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েই কোনওমতে মেডিক্যাল কলেজে পৌঁছন। সঠিক সময়ের অনেক আগে আমার জন্ম। তারপর সাড়ে ৩ মাসের লড়াই। মা যখন আমাকে বাড়ি নিয়ে এলেন, এত লড়াই করে যে মেয়ে বেঁচেছে, তার নাম রাখলেন অপরাজিতা।'

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement