Advertisement

করোনা

KMC Containment Zone: বাড়ছে সংক্রমিতের সংখ্যা, মাইক্রো কন্টেইনমেন্ট জোনের ভাবনা কলকাতা পুরসভার

সুদীপ দে
  • 25 Oct 2021,
  • Updated 2:18 PM IST
  • 1/7

পুজোর পর থেকে রাজ্যজুড়ে বাড়তে শুরু করেছে দৈনিক সংক্রামিতের সংখ্যা। এর মধ্যে পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ কলকাতা আর উত্তর ২৪ পরগনায়। বছর দেড়েক আগে করোনার প্রথম তরঙ্গে মূলত দক্ষিণ ও পূর্ব কলকাতায় ভাইরাসের সংক্রমণের বাড়বাড়ন্ত দেখা গিয়েছিল। এ বারও পুজোর পর প্রশাসনের চিন্তা বাড়িয়েছে শহরের দক্ষিণ ও পূর্ব প্রান্তের একাধিক একালা।

  • 2/7

গড়িয়া, ব্রহ্মপুর, পাটুলি, সন্তোষপুর, মুকুন্দপুর, কসবা, রুবি, গল্ফগ্রিন, বিজয়গড়, আজাদগড়, কুঁদঘাট, বেহালা, ঠাকুরপুকুর, জোকায় পুজোর পর থেকে করোনা সংক্রমিতের ঊর্ধ্বমুখী সংখ্যা চিন্তা বাড়িয়েছে কলকাতা পুরসভার স্বাস্থ্য কর্তাদের। দৈনিক মোট করোনা আক্রান্তের ৬০ শতাংশই শহরের দক্ষিণ ও পূর্বের চারটি জোনে রয়েছে। 

  • 3/7

করোনা সংক্রমণে নিয়ন্ত্রণ পেতে ‘মাইক্রো কন্টেইনমেন্ট জোন’ চিহ্নিত ও ঘোষণার কথা চিন্তা ভাবনা শুরু করেছে কলকাতা পুরসভা। আজ, সোমবার এই ‘মাইক্রো কন্টেইনমেন্ট জোন’ চিহ্নিত ও ঘোষণার বিষয়ে পুরভবনে বৈঠক হওয়ার কথা।

  • 4/7

জানা গিয়েছে, পুরসভার ৯৪, ৯৬, ৯৭, ৯৮, ১০০, ১০১, ১০৪, ১০৭, ১১০, ১১১, ১১২, ১১৩, ১১৪, ১২৪, ১২৫, ১৪৩ নম্বর ওয়ার্ডগুলিতে করোনায় দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। বরোভিত্তিক হিসাব অনুযায়ী, ১০ আর ১২ নম্বর বরোর করোনা পরিস্থিতি উদ্বেগ বাড়াচ্ছে পুর কর্তাদের।

  • 5/7

১০ নম্বর বরোর অন্তর্গত একাধিক ওয়ার্ডে প্রতিদিন ২০-২৫ জন করে আক্রান্ত হচ্ছেন। গত শনিবারের রিপোর্ট অনুযায়ী, গল্ফগ্রিন, বিজয়গড়, শ্রীকলোনি, আজাদগড়, বিদ্যাসাগর-সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় ৩৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।

  • 6/7

এ দিকে ১৬ নম্বর বরোর অন্তর্গত ঠাকুরপুকুর, বেহালা, জোকার বিস্তীর্ণ এলাকা-সহ দক্ষিণ ২৪ পরগনার মহেশতলা ও বিষ্ণুপুর লাগোয়া এলাকাতেও বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। এই বাড়ন্ত করোনা আক্রান্তের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আনতে ইতিমধ্যেই নবান্ন কন্টেইনমেন্ট জোন তৈরির নির্দেশ দিয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে আজ কলকাতা পুরসভায় মুখ্য প্রশাসক ফিরহাদ হাকিমের উপস্থিতিতে বৈঠক হওয়ার কথা।

  • 7/7

তবে কলকাতায় ‘মাইক্রো কন্টেইনমেন্ট জোন’ কার্যকর করার ক্ষেত্রে বেশ কিছু সমস্যাও রয়েছে। যেমন, কোনও একটি আবাসনে বা পাড়ায় একাধিক কোভিড কেস পাওয়া গেলে ওই এলাকা বা আবাসনটিকে কন্টেইনমেন্ট করা যেতেই পারে। কিন্তু সে ক্ষেত্রে ওই পাড়া বা আবাসনের অন্যান্য পরিবারগুলিকে সমস্যায় পড়তে হবে। এর আগেও যে কারণে সমস্যা হয়েছে। তাই এ বার যথাযথ পরিকল্পনা রূপায়নের জন্যই বৈঠকে বসা হচ্ছে।

Advertisement
Advertisement