Advertisement

গলায় চেন বেঁধে সঙ্গমের পর পার্টনারের মুন্ডু কাটল মহিলা

ওই যুবতীর নাম টেলর এস। তার বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে খুন, দেহ লোপাট ও থার্ড ডিগ্রি যৌন উৎপীড়নের অভিযোগ আনা হয়েছে। নিহতের দেহ গ্রিন বে শহরের একটি বাড়ি থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। তদন্তকারীরা জানাচ্ছে, নিহত ব্যক্তিকে শেষবার টেলরের সঙ্গেই দেখা গিয়েছিল।

অভিযুক্ত যুবতীঅভিযুক্ত যুবতী
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 02 Mar 2022,
  • अपडेटेड 4:52 PM IST
  • শারীরিক সম্পর্কের পর খুন
  • পার্টনারকে খুন যুবতীর
  • গ্রেফতার আমেরিকার যুবতী

শারীরিক সম্পর্কের পর পার্টনারের গলায় বাঁধা চেন দিয়েই তাঁকে শ্বাসরোধ করে খুনের অভিযোগ উঠল এক মহিলার বিরুদ্ধে। আর শুধু তাই নয়, খুনের পর পার্টনারে দেহটি টুকরো টুকরো করে ফেলে সে। তারপর পার্টনারের কাটা মাথা বালতিতে ভরে ফেলে দেয় এবং বাকি অংশ গুলি আলাদা আলাদা করে লুকিয়ে ফেলে। শারীরিক সম্পর্কের আগে দুজনেই মাদক নেয় এবং নেশাগ্রস্থ অবস্থাতেই গলায় চেন পরে। 

ঘটনাটি ঘটেছে আমেরিকার উইসকনসিন এলাকায়। সেখানকার গ্রিন বে শহরের পুলিশ বছর ২৪-এর এক যুবতীকে গ্রেফতার করেছে। ওই যুবতীর নাম টেলর এস। তার বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে খুন, দেহ লোপাট ও থার্ড ডিগ্রি যৌন উৎপীড়নের অভিযোগ আনা হয়েছে। নিহতের দেহ গ্রিন বে শহরের একটি বাড়ি থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। তদন্তকারীরা জানাচ্ছে, নিহত ব্যক্তিকে শেষবার টেলরের সঙ্গেই দেখা গিয়েছিল। পুলিশ আর জানাচ্ছে, যখন ওই যুবতীকে প্রথমবার দেখা যায়, তখন তার হাতে ও কাপড়ে রক্ত লেগেছিল। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ যখন টেলরের গাড়িতে তল্লাশি চালায় তখন মৃতের পা ও দেহের অন্যান্য আরও কিছু অংশ উদ্ধার হয়। 

ঘটনাস্থল থেকে মাদক ব্যবহার ও রক্ত পরিষ্কার করার প্রমাণ মিলেছে বলে জানা যাচ্ছে। যখন পুলিশ টেলরকে জিজ্ঞাসা করে যে কী হয়েছে? উত্তরে টেলর বলে, 'এটা ভাল প্রশ্ন।' টেলর পুলিশকে জানায় যে সে নেশাগ্রস্থ ছিল। পুলিশ মনে করছে তারা মেথামফেটামাইন নামের একটি মাদক সেবন করেছিল। তারপর টেলরের পার্টনার নিজের গলায় চেন বেঁধে নেয় ও তাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক হয়। তারপর নেশার ঘোরেই পার্টনারকে খুন করে টেলর।  

আরও পড়ুন


 

Read more!
Advertisement
Advertisement