Advertisement

মালদায় অফিসে পিস্তল হাতে বসে TMC নেত্রী! ভাইরাল

জেলার প্রথম সারির নেত্রীর আগ্নেয়াস্ত্র হাতে ছবি ভাইরাল হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই বেশ অস্বস্তিতে পড়েছে তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব। রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরি জানান, ঘটনার তদন্ত করে দেখবে পুলিশ।

এই ছবি ভাইরাল হয়েছে। (ছবির সত্যতা যাচাই করেনি আজতক বাংলা) এই ছবি ভাইরাল হয়েছে। (ছবির সত্যতা যাচাই করেনি আজতক বাংলা)
মিল্টন পাল
  • মালদা,
  • 07 Dec 2021,
  • अपडेटेड 1:52 PM IST
  • অফিসের মধ্যে আগ্নেয়াস্ত্র হাতে বসে পুরাতন মালদা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি
  • এই ছবি ভাইরাল হয়েছে
  • যদিও ওই ছবির সত্যতা যাচাই করেনি আজতক বাংলা

অফিসের মধ্যে আগ্নেয়াস্ত্র হাতে বসে পুরাতন মালদা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তথা মালদা জেলা মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী মৃণালিনী মণ্ডল। এই ছবি সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। যা নিয়ে তুঙ্গে রাজনৈতিক তরজা। যদিও ওই ছবির সত্যতা যাচাই করেনি আজতক বাংলা। 

এই ঘটনা সামনে আসতেই তৃণমূলের বিরুদ্ধে আসরে নেমেছে BJP। তাদের অভিযোগ, গত ১১ বছরে রাজ্যের পাশাপাশি মালদা জেলাকে বারুদের স্তূপের উপর দাঁড় করিয়ে দিয়েছে শাসকদল। এই ঘটনা তাই প্রমাণ করল। 

আরও পড়ুন

জেলার প্রথম সারির নেত্রীর আগ্নেয়াস্ত্র হাতে ছবি ভাইরাল হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই বেশ অস্বস্তিতে পড়েছে তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব। রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরি জানান, ঘটনার তদন্ত করে দেখবে পুলিশ।
                   
প্রসঙ্গত, মৃণালিনী মণ্ডল মাইতির বিতর্ক জড়ানো এই প্রথম নয়। এর আগে বিডিও অফিসের মধ্যে সরকারি কর্মীকে মারধর থেকে শুরু করে একাধিক অভিযোগ উঠেছিল তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে। এবারে সরকারি অফিসের মধ্যেই আগ্নেয়াস্ত্র হাতে তাঁর ছবি ভাইরাল হওয়ার ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে জেলাজুড়ে। 

আরও পড়ুন : বাদাম বাদাম দাদা...' বাংলা কাঁপাচ্ছেন VIRAL 'বাদামকাকু', রইল তাঁর গল্প
         
এই বিষয়ে জেলা BJP সভাপতি গোবিন্দ চন্দ্র মণ্ডল বলেন, '১১ বছরে গোটা রাজ্যের পাশাপাশি মালদা কেউ বারুদের স্তূপে দাঁড় করিয়েছে শাসকদল। এখন পিস্তল পাওয়া গিয়েছে, খুঁজলে বোমও পাওয়া যাবে। চাকরি চলে যাবে ভয়ে পুলিশ প্রশাসন চুপ করে আছে।'

 রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরি বলেন, 'সরকারি চেয়ারে বসে এই ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে খেলা করাটা সঠিক নয়। আগ্নেয়াস্ত্রটি খেলনা না আসল সেটা পুলিশ অনুসন্ধান করে বলবে। তবে আমি যেটা ছবিতে দেখলাম তাতে মনে হচ্ছে এটা অরিজিনাল আগ্নেয়াস্ত্র। জনগণের কাছে এর ফলে ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। যদিও এই বিষয়ে বারবার মৃণালিনী মণ্ডল মাইতিকে ফোন করা হলেও তাঁর কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement