Advertisement

Narendrapur: মোবাইলে আসক্ত অন্তঃসত্ত্বার স্ত্রী-র পেটে লাথি, গ্রেফতার অভিযুক্ত স্বামী

স্ত্রীর অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার করা পছন্দ করতেন না স্বামী। মাঝেমধ্যে এ নিয়ে অশান্তি লেগেই থাকত  দম্পতির মধ্যে। স্ত্রীর থেকে মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়ারও চেষ্টা করেন স্বামী। যার জেরে অশান্তি হয় দু'জনের মধ্যে। এই অশান্তি চলাকালীনই হঠাৎ ঘটে যায় দুর্ঘটনা।

গ্রেফতার স্বামী মহম্মদ আজহারউদ্দিনগ্রেফতার স্বামী মহম্মদ আজহারউদ্দিন
স্বপন কুমার মুখার্জি
  • নরেন্দ্রপুর,
  • 19 Feb 2025,
  • अपडेटेड 3:20 PM IST

স্ত্রীর অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার করা পছন্দ করতেন না স্বামী। মাঝেমধ্যে এ নিয়ে অশান্তি লেগেই থাকত  দম্পতির মধ্যে। স্ত্রীর থেকে মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়ারও চেষ্টা করেন স্বামী। যার জেরে অশান্তি হয় দু'জনের মধ্যে। এই অশান্তি চলাকালীনই হঠাৎ ঘটে যায় দুর্ঘটনা।

অভিযোগ, তখনই রাগের বসে গর্ভবতী স্ত্রীর পেটে লাথি মারে অভিযুক্ত। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার নরেন্দ্রপুর থানা এলাকার লস্করপুরে। ধৃতের বিরুদ্ধে বধূ নির্যাতনের মামলা রুজু করে মামলা শুরু করেছে পুলিশ। অভিযুক্তকে মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি পেশ করা হয় বারুইপুর মহকুমা আদালতে।

জানা গিয়েছে সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে এই ঝগড়া শুরু হয়। স্ত্রীর অতিরিক্ত মোবাইল ফোন দেখা পছন্দ করতেন না স্বামী। এ নিয়ে বেশ কয়েকবার কথা অশান্তিও হয়েছিল দু'জনের মধ্যে। সোমবার পরিস্থিতি চরমে ওঠে। ঝগড়া চালাকালীন গর্ভবতী স্ত্রীয়ের পেটে সজোরে লাথি মারার অভিযোগ ওঠে স্বামীর বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত স্বামী মহম্মদ আজহারউদ্দিনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। 

জানা গিয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেই স্ত্রীয়ের সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল আজহারউদ্দিনের। প্রথমে বন্ধুত্ব হয়েছিল। পরে বিয়ে পর্যন্ত গড়ায় সেই সম্পর্ক। স্ত্রী মথুরাপুরের বাসিন্দা। প্রেমের বিয়ে হলেও সেই বিয়ে সুখের হয়নি বলে দাবি স্থানীয়দের। জানা গিয়েছে সোমবার ঝগড়ার সময় হঠাৎই স্ত্রীর পেটে লাথি মারে স্বামী আজহারউদ্দিন। এরপর স্ত্রী অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে স্থানীয় মানুষই হাসপাতালে নিয়ে যান। আক্রান্ত মহিলার পরিবারকেও খবর দেওয়া হয়। স্ত্রীয়ের বাপের বাড়ির লোকজনই স্বামী আজহারউদ্দিন বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযুক্তের কড়া শাস্তি দাবি করেছেন তাঁরা।

Read more!
Advertisement
Advertisement