Advertisement

Shraddha Walker Murder Case Updates : খুনের ১৪ দিন আগে বন্ধুর সঙ্গে শ্রদ্ধার চ্যাট প্রকাশ্যে, কী কথা হয়েছিল?

দিল্লি পুলিশ আফতাবের নার্কো টেস্ট করতে পারে বলেও জানা যাচ্ছে। একদিকে যেমন আফতাবের অতীত জানার চেষ্টা করা হচ্ছে, অন্যদিকে শ্রদ্ধার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কেও জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীর। এরই মাঝে প্রকাশ্যে এসেছে গত ৪ মে, অর্থাৎ মৃত্যুর ১৪ দিন আগের শ্রদ্ধার চ্যাট।

শ্রদ্ধা ওয়ালকার হত্যকাণ্ডশ্রদ্ধা ওয়ালকার হত্যকাণ্ড
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 16 Nov 2022,
  • अपडेटेड 8:18 PM IST
  • শ্রদ্ধা ওয়ালকারের চ্যাট প্রকাশ্যে
  • বন্ধুর সঙ্গে হয়েছিল কথা
  • জেনে নিন কথপোকথন

শ্রদ্ধা ওয়ালকার হত্যাকাণ্ডে ক্রমশই ঘন হচ্ছে রহস্যের জাল। যত সহজে ও ঠান্ডা মাথায় জেরায় উত্তর দিচ্ছে অভিযুক্ত আফতাব আমিন পুনাওয়ালা ততই জটিল হচ্ছে রহস্য। যে কারণে দিল্লি পুলিশ আফতাবের নার্কো টেস্ট করতে পারে বলেও জানা যাচ্ছে। একদিকে যেমন আফতাবের অতীত জানার চেষ্টা করা হচ্ছে, অন্যদিকে শ্রদ্ধার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কেও জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীর। এরই মাঝে প্রকাশ্যে এসেছে গত ৪ মে, অর্থাৎ মৃত্যুর ১৪ দিন আগের শ্রদ্ধার চ্যাট। সেই চ্যাট অনুযায়ী, নিজের কোনও বন্ধুকে টেক্সট করেছিলেন শ্রদ্ধা। সেই চ্যাটে যা ছিল তার বঙ্গানুবাদ করলে যা দাঁড়ায় তা হল - 

শ্রদ্ধা - বন্ধু, আমার সাহায্য চাই
বন্ধু - কী হয়েছে, বল
শ্রদ্ধা - তুমি কি আমায় আমার প্রথম রিল সম্পর্কে ফিডব্যাক দিতে পার, তাতে কি কোনও পরিবর্তনের প্রয়োজন রয়েছে?
বন্ধু - শুধু এটুকুই?
শ্রদ্ধা - হ্যাঁ 

এই কথোপকথনেরই ১৪ দিন পর খুন করা হয় শ্রদ্ধা ওয়ালকারকে। ঘটনাটি আপাতভাবে দেখতে যেমন লাগছে, ভিতর থেকে ঠিক তেমনটা নয়, প্রাথমিক তদন্ত থেকে অন্তত তেমনটাই মনে করছেন পুলিশ আধিকাররিকরা। কারণ যেভাবে শান্ত মাথায় আফতাব সমস্ত প্রশ্নের জবাব দিচ্ছে, সেটাই সবথেকে বেশি ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের। একইসঙ্গে আদালতে আফতাবের অপরাধ প্রমাণ করা নিয়েও চিন্তায় রয়েছেন তদন্তকারীর।   

আরও পড়ুন

কতদূর পৌঁছেছে পুলিশের তদন্ত?
গত ১৩ নভেম্বর থেকে পুলিশের হেফাজতে রয়েছে আফতাব। অত্যন্ত শান্ত মাথায় তদন্তকারীদের প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছে সে। আফতাবের বয়ানের ভিত্তিতে এখনও পর্যন্ত পর্যন্ত শ্রদ্ধার দেহের ১০টি অংশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সেইগুলি মূলত শিড়দাঁড়া ও তার নিচের দিকের অংশ। এছাড়া বাড়ির রান্নাঘরে প্লেটে রক্তের দাগও পাওয়া গিয়েছে। সেই রক্ত কার, তা জানতে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তবে যে করাত দিয়ে শ্রদ্ধার দেহ টুকরো টুকরো করা হয়েছে তা এখনও উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। মেলেনি শ্রদ্ধার ফোনও। সেক্ষেত্রে গোটা রহস্যের জাল ভেদ করা এখন পুলিশের সামনে বড়সড় চ্যালেঞ্জ বলেই মনে করা হচ্ছে। 
 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement