Advertisement

Siliguri Mainaguri : ময়নাগুড়ি থেকে উদ্ধার ৪ লেঙ্গুর, দাম ১ কোটি টাকার বেশি!

Siliguri Mainaguri: অসম থেকে শিলিগুড়িগামী বাস থেকে উদ্ধার হয়েছে ৪টি বিদেশি প্রাণী। শিলিগুড়িতে বিদেশী প্রাণী পাচার করা হবে বলে আগে থেকে খবর ছিল। সেই তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে এই সাফল্য মিলেছে। সেগুলো লেঙ্গুর বলে জানা গিয়েছে।

ময়নাগুড়ি থেকে এই প্রাণঈগুলো উদ্ধার হয়েছে ময়নাগুড়ি থেকে এই প্রাণঈগুলো উদ্ধার হয়েছে
Aajtak Bangla
  • শিলিগুড়ি,
  • 12 May 2022,
  • अपडेटेड 5:25 PM IST
  • অসম থেকে শিলিগুড়িগামী বাস থেকে উদ্ধার হয়েছে ৪টি বিদেশি প্রাণী
  • শিলিগুড়িতে বিদেশী প্রাণী পাচার করা হবে বলে আগে থেকে খবর ছিল
  • সেই তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে এই সাফল্য মিলেছে

Siliguri Mainaguri: অসম থেকে শিলিগুড়িগামী বাস থেকে উদ্ধার হয়েছে ৪টি বিদেশি প্রাণী। শিলিগুড়িতে বিদেশী প্রাণী পাচার করা হবে বলে আগে থেকে খবর ছিল। সেই তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে এই সাফল্য মিলেছে। সেগুলো লেঙ্গুর বলে জানা গিয়েছে।

হাইওয়েতে দেখা যায় বাস
কাস্টমস প্রিভেন্টিভ কমিশনারের জলপাইগুড়ি প্রিভেন্টিভ ইউনিটের অফিসাররা পাচার ঠেকাতে পেরেছেন। খবর পেয়ে তাঁরা ময়নাগুড়ি এলাকার দিকে যান। আর তারপর সেগুলো উদ্ধার হয়। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর ময়নাগুড়ি এলাকায় হাইওয়েতে ওই বাসটিকে দেখা গেল। সেখান থেকে উদ্ধার হয়েছে প্রাণী। বাসটির নম্বর- এএস১৯সি-৯৩৭ (AS19C-937)।

বাসটিকে ময়নাগুড়ি এলাকায়  আটক করা হয়েছিল। বাসটি ভাল করে তল্লাশি করে চারটি বাঁদর উদ্বার হয়। সেগুলো তিনটি খাঁচাতে রাখা ছিল। প্রাণীগুলো বিদেশি বলে মনে করা হচ্ছে। তদন্তকারীদের ধারণা সেগুলোকে চীন, ব্যাংকক বা অস্ট্রেলিয়া থেকে পাচার করে আনা হয়েছিল। 

আরও পড়ুন

এবং মধ্যপ্রাচ্যের কোনও দেশে পাঠানোর জন্য পরিকল্পনা করা হচ্ছিল। সেগুলো বাসের নীচের অংশে রাখা হয়েছে। ওই প্রাণীগুলো মালিকানা সম্পর্কে জানতে চাইলে কেউ দাবি করতে এগিয়ে আসেননি।

বাসের চালক, খালাসি পলাতক
সে সময় বাসের চালক ও খালাসী অন্ধকারের সুযোগ নিয়ে পালিয়ে যায়। যেহেতু বাসটি যাত্রীতে ভর্তি ছিল, যাত্রীদের নিরাপত্তা এবং নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে জলপাইগুড়ি কাস্টমস অফিসাররা স্থানীয় এক চালকের ব্যবস্থা করেন। এবং তারপর ওই প্রাণীগুলো-সহ বাসটিকে শিলিগুড়িতে নিয়ে আসা হয়।

এরপর কাস্টমস অফিসাররা শিলিগুড়ির সালুগাড়ার নর্থ বেঙ্গল ওয়াইল্ড পার্ক, বেঙ্গল সাফারির ডিরেক্টরের অফিসে যোগাযোগ করেন। কাস্টমস অফিসাররা প্রাণীগুলোকে বেঙ্গল সাফারিতে নিয়ে যান। তাদের কাছে বাঁদরগুলো হস্তান্তরিত করা হয়েছে।

Advertisement

আনুমানিক বাজারমূল্য
সেই কাজ সারার আগে উল্লিখিত প্রাণীগুলোকে কাস্টমস অ্যাক্ট, ১৯৬২-এর ধারা ১১০-এর অধীনে জব্দ করা হয়। সেগুলোর আনুমানিক বাজারমূল্য ১ কোটি ১০ লক্ষ টাকা। বন্যপ্রাণী সুরক্ষা আইন, ১৯৭২ লঙ্ঘন করে ভারতে বন্যপ্রাণীর অবৈধ আমদানির জন্য সেগুলো আটক করা হয়। বন দফতরের আধিকারিকরদের তরফ থেকে আনুমানিক মূল্যের ব্য়াপারে নিশ্চিত করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত চলছে। কে বা কারা এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত, তা দেখা হচ্ছে। 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement