Advertisement

Murshidabad TMC Leader Murder: CBI নয়, CID তদন্তই চান নওদায় মৃত TMC নেতার স্ত্রী, FIR ১০ জনের বিরুদ্ধে

নওদার তৃণমূল ব্লক সভাপতি সফিউল জামান, জেলা পরিষদের সদস্য সহ ১০ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করলেন নিহত মতিরুল ইসলামের স্ত্রী। নদিয়ার তৃণমূলের নেতা মতিরুল বিশ্বাসের স্ত্রী রিনা খাতুন বিশ্বাস নদিয়া জেলার নারায়ণপুর ২ নম্বর অঞ্চলের প্রধান।

নিহত তৃণমূল নেতা মতিরুল বিশ্বাস
Aajtak Bangla
  • নওদা,
  • 25 Nov 2022,
  • अपडेटेड 3:26 PM IST

প্রথমে CBI তদন্তের দাবি। আজ অর্থাত্‍ শুক্রবার মুর্শিদাবাদের নওদায় নিহত তৃণমূল নেতার স্ত্রী বললেন, তিনি CID তদন্ত চান। এদিন নওদার তৃণমূল ব্লক সভাপতি সফিউল জামান, জেলা পরিষদের সদস্য সহ ১০ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করলেন নিহত মতিরুল ইসলামের স্ত্রী। নদিয়ার তৃণমূলের নেতা মতিরুল বিশ্বাসের স্ত্রী রিনা খাতুন বিশ্বাস নদিয়া জেলার নারায়ণপুর ২ নম্বর অঞ্চলের প্রধান।
 
এদিন তেহট্টের বিধায়ক তাপস সাহা নিহত তৃণমূল নেতা মতিরুল ইসলামের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে নওদা থানার উদ্দেশ্যে রওনা দেন। তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরেই এই পরিণতির অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন তেহট্টের তৃণমূল বিধায়ক।
তাপস সাহার বক্তব্য, গত বিধানসভা নির্বাচনে তিনি নারায়ণপুর ১ ও ২ থেকে লিড পেয়েছিলেন। ২০ হাজার ভোটের লিড।  তৃণা সাহা ভৌমিক জেলা পরিষদের সদস্যা বিজেপির হয়ে ভোট করিয়েছিলেন। তিনি মতিরুলকে বলেছিলেন চুপচাপ বসে থাকতে। সেই থেকেই শত্রুতা।  ইটভাটার দখল নিয়েই বিবাদের জেরে খুন বলে অভিযোগ করছেন সংখ্যালঘু সেলের সম্পাদক।

আরও পড়ুন: পঞ্চায়েত ভোটের আগে ফের খুন, মুর্শিদাবাদে গুলি-বোমায় নিহত নদিয়ার TMC নেতা

আরও পড়ুন: Murshidabad: নওদায় TMC সাংসদের গাড়ির ধাক্কা মৃত ৬ বছরের শিশু

বৃহস্পতিবার ব্যক্তিগত কাজে মুর্শিদাবাদের নওদায় গিয়েছিলেন নদিয়ার তৃণমূল নেতা মতিরুল ইসলাম। ছেলে নওদার একটি বেসরকারি স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে হস্টেলে থেকে পড়াশোনা করে। তাকে দেখতে মাঝেমধ্যেই নওদায় যেতেন মতিরুল। পুলিশের অনুমান, দুষ্কৃতীরা মতিরুলের গতিবিধি সম্পর্কে আগে থেকেই খোঁজ খবর রাখছিল।

সন্ধ্যায় বাইকে বাড়ি ফিরছিলেন। সেই সময় দুষ্কৃতীরা তাঁর পথ আটকায়। প্রথমে তাঁকে লক্ষ্য করে বোমা ছোড়া হয়। তারপর এলোপাথাড়ি গুলি করা হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ওই তৃণমূল নেতাকে উদ্ধার করে প্রথমে আমতলা গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement