Advertisement

পার্ক স্ট্রিটের কাছে অযথা হর্নের প্রতিবাদ করতেই ছুরির কোপ যুবকের মুখে

পার্ক স্ট্রিট এবং রফি আহমেদ কিদোয়াই রোডের সংযোগস্থলে একটি স্কুলে মাকে ছাড়তে যান শাহাজ নামে এক যুবক। শাহাজের মা ওই স্কুলের শিক্ষিকা। মাকে নামানোর জন্য শাহাজ গাড়ি দাঁড় করাতেই পিছন থেকে একনাগাড়ে হর্ন বাজাতে শুরু করে জিশান ওরফে নাভেদ আলম নামে এক স্কুটারচালক।

প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 14 Jul 2022,
  • अपडेटेड 1:55 PM IST
  • প্রতিবাদ করায় আক্রান্ত
  • যুবকের মুখে ছুরির কোপ
  • পড়লো ১১টি সেলাই

শহর কলকাতার বুকে আক্রান্ত প্রতিবাদী। স্কুলের সামনে লাগাতার হর্ন বাজানোর প্রতিবাদ করায় যুবককে ছুরি দিয়ে কোপ মারার অভিযোগ। ঘটনাটি ঘটেছে পার্ক স্ট্রিট এবং রফি আহমেদ কিদোয়াই রোডের সংযোগস্থলে। ১১টি সেলাই পড়েছে আক্রান্ত যুবকের মুখে। ঘটনায় অভিযুক্তকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ। 

পুলিশ সূত্রে খবর, পার্ক স্ট্রিট এবং রফি আহমেদ কিদোয়াই রোডের সংযোগস্থলে একটি স্কুলে মাকে ছাড়তে যান শাহাজ নামে এক যুবক। শাহাজের মা ওই স্কুলের শিক্ষিকা। মাকে নামানোর জন্য শাহাজ গাড়ি দাঁড় করাতেই পিছন থেকে একনাগাড়ে হর্ন বাজাতে শুরু করে জিশান ওরফে নাভেদ আলম নামে এক স্কুটারচালক। কিছুক্ষণের মধ্যেই গাড়ি নিয়ে এগিয়ে যান শাহাজ। এরপর সামনে যানজটে গাড়ি আটকালে সেখানেও পিছনে গিয়ে হর্ন দিতে থাকে ওই স্কুটারচালক। সেই ঘটনার প্রতিবাদ করেন শাহাজ। অভিযোগ, এরপরেই শাহাজের গাড়ির পথ আটকায় জিশান। যার জেরে শাহাজ গাড়ি থেকে নামতেই উভয়ের বচসা শুরু বয়। অভিযোগ, তখনই জিশান ছুরি বের করে শাহাজের মুখে চালিয়ে দেয়। 

ঘটনার পর অবশ্য পালাতে পারেনি জিশান। স্থানীয়রাই ধরে ফেলেন তাকে। এরপর খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে গ্রেফতার করে জিশানকে। তার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩২৬ ধারায় (অস্ত্র দিয়ে আঘাত) মামলা রুজু করা হয়েছে। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, জিশানও কাউকে স্কুলে ছাড়তে গিয়েছিল। তখনই এই কাণ্ড ঘটায় সে। 

অন্যদিকে রক্তাক্ত অবস্থায় এলগিন রোডের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় শাহাজকে। সেখানে তাঁর মুখে ১১টি সেলাই পড়ে। এতগুলি সেলাই পড়ায় শাহাজের কথা বলতে অসুবিধা হচ্ছে বলে সংবাদমাধ্যমকে জানান তাঁর মা। 

আরও পড়ুনUGC-র বড় পদক্ষেপ, CBSE দ্বাদশের রেজাল্টের অপেক্ষার মধ্যেই পড়ুয়াদের জন্য সুখবর

 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement