Advertisement

দেশ

নিখোঁজ কনস্টেবলের খোঁজ মিলল ন'মাস পর, কিন্তু এ কী করছেন তিনি!

Aajtak Bangla
  • বারাণসী,
  • 05 Sep 2021,
  • Updated 8:18 AM IST
  • 1/8

প্রায় ৯ মাস আগে রায়পুর পুলিশের একজন মহিলা কনস্টেবল, নাম অঞ্জনা সহিস। নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিলেন। চাকুরিরত পুলিশ কনস্টেবলকে খোঁজা হয়েছিল অনেক। কিছুতেই হদিশ মেলেনি। তার পরে তার খোঁজ মিলল। কিন্তু এমনভাবে, যা দেখে চমকে গিয়েছেন গোটাছত্তিসগড় ও  উত্তরপ্রদেশ দুই রাজ্য়ের মানুষ এবং তাঁর সহকর্মী ও পরিবারের লোকজন।
 

  • 2/8

ন মাস পরে তাঁর খোঁজ মিলেছে উত্তরপ্রদেশের বৃন্দাবনে। একটি ফুটপাতে তাঁকে ফুল বিক্রি করতে দেখা গিয়েছে। যা দেখে অবাক সকলেই। জানা গিয়েছে, পরিবার-পরিজন এবং সিনিয়র আধিকারিকদের উপর অতিষ্ঠ হয়ে তিনি সবকিছু ছেড়ে ছুড়ে চলে গিয়েছিলেন।

  • 3/8

অঞ্জনা সহিসকে বৃন্দাবনে ফুল বিক্রি করতে দেখা গিয়েছে। জানার পরই ছত্রিশগড় পুলিশের একটি দল তাকে আনতে সেখানে পৌঁছে যায়। কিন্তু ওই মহিলা তাদের সঙ্গে যেতে অস্বীকার করেন। এরপর রায়পুর পুলিশকে খালি হাতেই তাঁকে না নিয়ে ফিরে যেতে হয়।

  • 4/8

আসলে রায়পুর শহরে চাকুরিরত অঞ্জনাকে ৯ মাস আগে রায়পুরের সিআইডি বিভাগে বদলি করে দেওয়া হয়। যার পর থেকেই তাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। বহু খোঁজ-খবর, তল্লাশি চালিয়ে তার কোনও রকম খোঁজ মেলেনি।

  • 5/8

এরপর তার মা, ২১ অগাস্ট তার মেয়ের নিখোঁজের ডায়েরি করেন থানায়। পুলিশ অঞ্জনাকে এই কারণেই খুঁজে উঠতে পারেনি তার কারণ তিনি তার নিজের মোবাইল ফোনটি বন্ধ করে দিয়েছিলেন। শুধু বন্ধ করে দেওয়াই নয়, তা থেকে সিম খুলে তাকে সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয় করে দেন। পুলিশ তার ব্যাঙ্ক থেকে এটিএম এর ট্রানজেকশন করতে দেখে লোকেশন সম্পর্কে জানতে পারে। তার পরই তাকে খুঁজতে খুঁজতে বৃন্দাবন পৌঁছে যায় দলটি।

  • 6/8

পুলিশের প্রাথমিক ধারণা ছিল, তিনি হয়তো কোন ট্র্যাপে পড়ে অথবা কোন চক্রের দ্বারা অপহৃত হয়েছেন। কিন্তু সেখানে গিয়ে তাঁরা তাকে বহাল তবিয়তে ফুল বিক্রি করতে দেখে তাজ্জব হয়ে যান। মহিলা কনস্টেবলটি সেখানে কৃষ্ণ মন্দিরের বাইরে ফুল বিক্রি করছিলেন।

  • 7/8

পুলিশ যখন তাঁদের সঙ্গে তাকে আসতে বলেন, তখন ঐ কনস্টেবল অঞ্জনা জানিয়ে দেন আমি ফিরব না। এখন এখানেই আমার ভালো লাগছে। সুতরাং আমি বাড়ি যেতে চাই না। ওই কনস্টেবল জানিয়ে দেন, আমার কোনও পরিবার নেই। আমার কোনও আত্মীয়-স্বজন নেই।

 

  • 8/8

জানা গিয়েছে অঞ্জনা সহিস চাকরির সময় তার কিছু সিনিয়র আধিকারিকদের ওপর ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন এবং তার সহকর্মীর সঙ্গে এ নিয়ে আলোচনাও করেছিলেন। তাঁকে রায়পুর থেকে সিআইডিতে বদলি করে দেওয়া হয়েছিল। তারপরই তিনি উধাও হয়ে যান।

Advertisement
Advertisement