Advertisement

AAP MLA : দিল্লি বিধানসভায় তুলকালাম কাণ্ড, নোটের বান্ডিল নিয়ে হাজির বিধায়ক

ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। না নিলে প্রাণে মেরে ফেলা হতে পারে। দিল্লি বিধানসভায় শোরগোল ফেলে দিলেন আপ বিধায়ক। স্পিকার বিষয়টিকে অত্যন্ত গুরুতর আখ্যা দিয়ে পিটিশন কমিটির কাছে পাঠিয়েছেন।

আপ বিধায়ক।আপ বিধায়ক।
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 18 Jan 2023,
  • अपडेटेड 8:38 AM IST
  • ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। না নিলে প্রাণে মেরে ফেলা হতে পারে।
  • দিল্লি বিধানসভায় শোরগোল ফেলে দিলেন আপ বিধায়ক।

ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। না নিলে প্রাণে মেরে ফেলা হতে পারে। দিল্লি বিধানসভায় শোরগোল ফেলে দিলেন আপ বিধায়ক। স্পিকার বিষয়টিকে অত্যন্ত গুরুতর আখ্যা দিয়ে পিটিশন কমিটির কাছে পাঠিয়েছেন। দিল্লির রিথালার আম আদমি পার্টি (এএপি) বিধায়ক মহিন্দর গোয়েল বুধবার দিল্লি বিধানসভায় একটি শহরের সরকারি হাসপাতালে দুর্নীতির অভিযোগে নোটের বান্ডিল নিয়ে হাজির হন বিধানসভায়।

বিধায়ক রোহিণীর বাবা সাহেব আম্বেদকর হাসপাতালে নার্সিং স্টাফ নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ করেছেন। তিনি দাবি করেন, ঠিকাদাররা তাকে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা করেছে। তাঁর বক্তব্য, আমি যে টাকা দেখিয়েছি তা আমাকে ঘুষ হিসাবে দেওয়া হয়েছিল। টোকেন মানি হিসাবে ৩ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছিল। আমি ৫ জানুয়ারী থেকে এই দুর্নীতির বিষয়টি উত্থাপন করেছি। আমি ডিসিপি, সিএস এবং এলজির কাছে অভিযোগ করেছি। তারা চুক্তি করার চেষ্টা করেছিল। ডিসিপির কাছে অভিযোগ করা সত্ত্বেও, এর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বিধায়ক আরও বলেন, আমার সুরক্ষা দরকার। আমার জীবন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে

বাবাসাহেব অম্বেডকর হাসপাতালে ঠিকা কর্মী নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ করতে গিয়ে বুধবার দিল্লি বিধানসভায় দাঁড়িয়ে বিধায়ক আশঙ্কা প্রকাশ করেন, এর পিছনে প্রভাবশালী ক্ষমতাবানেরা রয়েছেন। ওই আপ নেতা আরও জানিয়েছেন, আম্বেদকার হাসপাতালে নানা ভাবে দুর্নীতি হচ্ছে। আর যখনই এই বিষয়ে গর্জে উঠছি তো তখনই সেটিং করার কথা বলা হচ্ছে বলে দাবি ওই আপ নেতার। আর তা করলে সঙ্গে সঙ্গে ১৫ লাখ টাকা ঘুষের চলে এল বলে দাবি তাঁর। তবে এই কেলেঙ্কারিতে অনেকেই জড়িত বলে দাবি। তাঁর।

আরও পড়ুন

সম্প্রতি এই বিষয়ে হাসপাতালে ধর্মঘট ডাকা হয়। এমনকি তা নিয়ে মারপিঠের ঘটনাও ঘটে বলে অভিযোগ।আর এই বিষয়ে ডিসিপিকে অভিযোগ জানিয়েছিলেন বলে দাবি ওই আপ নেতার। শুধু তাই নয়, রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং রাজ্যপালের কাছেও অভিযোগ করেন বলে জানিয়েছেন মাহিন্দর গোয়েল। তাঁর আরও অভিযোগ, এই বিষয়ে পুলিশকে জানানোর পরেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement