Advertisement

Arvind Kejriwal : কোমায় চলে যেতে পারেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল, চাঞ্চল্যকর দাবি AAP-এর

দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল কোমায় চলে যেতে পারেন। এমনকী তাঁর প্রাণহানিও হতে পারে। চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন আপ নেতা তথা রাজ্যসভার সাংসদ সঞ্জয় সিং।

Arvind Kejriwal
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 15 Jul 2024,
  • अपडेटेड 7:14 PM IST
  • দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল কোমায় চলে যেতে পারেন
  • এমনকী তাঁর প্রাণহানিও হতে পারে
  • চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন আপ নেতা তথা রাজ্যসভার সাংসদ সঞ্জয় সিং

দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল কোমায় চলে যেতে পারেন। এমনকী তাঁর প্রাণহানিও হতে পারে। চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন আপ নেতা তথা রাজ্যসভার সাংসদ সঞ্জয় সিং। তিহার জেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভালো রয়েছেন কেজরিওয়াল। তাঁর স্বাস্থ্যও ঠিক আছে। তা নিয়ে সরব হন সঞ্জয় সিং। 

সঞ্জয় সিং আরও অভিযোগ করেন, জেলে থাকাকালীন অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সাড়ে আট কেজি ওজন কমেছে। তাঁর রক্তে শর্করার মাত্রা ৫০ মিলিগ্রাম/ডিএলের নিচে নেমে গেছে। জেল কর্তৃপক্ষ একজন অভিযুক্তর মেডিকেল রিপোর্ট সামনে এনে অপরাধ করেছেন বলেও দাবি করেন সঞ্জয় সিং। 

রাজ্যসভার ওই সাংসদ আরও বলেন, 'AIIMS-এর ডাক্তারদের একটি দল অরবিন্দ কেজরিওয়ালের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করছে। তারা জানতে পেরেছে, কেজরিওয়াল ওজন দ্রুত কমছে। তিনি হাইপোগ্লাইসেমিয়ায় ভুগছেন। তাঁর রক্তে শর্করার মাত্রা পাঁচবার 50 mg/dL-এর নিচে নেমে গেছে। এতে তিনি অজ্ঞান হয়ে যেতে পারেন। এমনকী তিনি কোমায় চলে যেতে পারেন। মৃত্যুর আশঙ্কাও রয়েছে।' 


এরপরই কেন্দ্রীয় সরকারকে আক্রমণ করে সঞ্জয় সিং বলেন, 'ষড়যন্ত্র করে অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। যেদিন তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, সেদিন তাঁর ওজন ছিল ৭০ কেজি। যা এখন নেমে এসেছে ৬১.৫ কেজিতে। প্রধানমন্ত্রী মোদীর কাছে অনুরোধ করছি, কেজরিওয়ালের জীবন নিয়ে তিনি যেন ছেলেখেলা না করেন। যদি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর কিছু হয়ে যায় তখন কিন্তু কেন্দ্র তার উত্তর দিতে পারবে না।' 

প্রসঙ্গত, গত সোমবার তিহাড় জেল কর্তৃপক্ষ অরবিন্দ কেজরিওয়ালের স্বাস্থ্যের বিষয়ে AAP-এর অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে জানায়, 
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর স্বাস্থ্য ক্রমাগত পর্যবেক্ষণ করা হয়। পেশাদার চিকিৎসকরা তা করে থাকেন। কারা কর্তৃপক্ষের তরফে আরও জানানো হয়, আদালতের নির্দেশ মোতাবেক বাড়িতে রান্না করা খাবার দেওয়া হয় বন্দীকে। ডাক্তারের পরামর্শ মতো তিনি ডায়েটও মেনে চলেন।' 
 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement