Advertisement

Anil Ambani: ৭২৪ কোটির দেনা! অনিল আম্বানিকে 'প্রতারক' হিসেবে চিহ্নিত করল এই ব্যাঙ্ক

ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ২০১৬ সালের অগাস্টে মূলধন এবং পরিচালন ব্যয়ের পাশাপাশি দায় পরিশোধের জন্য RCOM-কে ৭০০ কোটি টাকার ঋণ অনুমোদন করেছিল। ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে যে ২০১৬ সালের অক্টোবরে শর্ত লঙ্ঘন করে এফডি-তে বিনিয়োগ করা হয়েছিল।

৭২৪ কোটির দেনা! অনিল আম্বানিকে 'প্রতারক' হিসেবে চিহ্নিত করল এই ব্যাঙ্ক৭২৪ কোটির দেনা! অনিল আম্বানিকে 'প্রতারক' হিসেবে চিহ্নিত করল এই ব্যাঙ্ক
Aajtak Bangla
  • মুম্বই,
  • 24 Aug 2025,
  • अपडेटेड 4:50 PM IST
  • RCOM-কে ৭০০ কোটি টাকার ঋণ অনুমোদন করেছিল
  • ২০১৬ সালের অক্টোবরে শর্ত লঙ্ঘন করে এফডি-তে বিনিয়োগ করা হয়েছিল

SBI-এর পর, রিলায়েন্স কমিউনিকেশনস (RCOM)-এর ঋণ অ্যাকাউন্টকে জালিয়াতি হিসেবে ঘোষণা করেছে এখন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। শুধু তাই নয়, ২০১৬ সালে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ তুলে কোম্পানির প্রাক্তন ডিরেক্টর অনিল আম্বানির (Anil Ambani) নামও এতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। রবিবারই এ কথা শেয়ার বাজারকে জানিয়ে দিয়েছে ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। এই বছরের শুরুতে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (SBI)-র পর ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়াও (BOI) একই ধরনের এই পদক্ষেপ নিয়েছে। ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে যে তারা কোম্পানি, অনিল আম্বানি (কোম্পানির প্রাক্তন ডিরেক্টর) এবং মঞ্জরি অশোক কক্কর (কোম্পানির প্রাক্তন ডিরেক্টর) এর ঋণ অ্যাকাউন্ট জালিয়াতি হিসেবে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

৭০০ কোটি টাকার ঋণ

ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ২০১৬ সালের অগাস্টে মূলধন এবং পরিচালন ব্যয়ের পাশাপাশি দায় পরিশোধের জন্য RCOM-কে ৭০০ কোটি টাকার ঋণ অনুমোদন করেছিল। ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে যে ২০১৬ সালের অক্টোবরে শর্ত লঙ্ঘন করে এফডি-তে বিনিয়োগ করা হয়েছিল। এই ঋণটি ২০১৭ সালের ৩০ জুন এনপিএ হয়ে যায়, যা এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২৪.৭৮ কোটি টাকা।

ব্যাঙ্ক লিখেছে, 'ব্যাঙ্ক ঋণগ্রহীতা এবং জামিনদারদের সঙ্গে বকেয়া অর্থ পরিশোধের জন্য যোগাযোগ করে। তবে, তারা বকেয়া অর্থ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে এবং এতে অবহেলা করেছে।'

রিলায়েন্স টেলিকম লিমিটেডকে নোটিশ

রিলায়েন্স কমিউনিকেশনসের সহযোগী সংস্থা রিলায়েন্স টেলিকম লিমিটেড (আরটিএল) ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া থেকে একটি নোটিশ পেয়েছে। যেখানে তাদের এবং প্রাক্তন ডিরেক্টর গ্রেস থমাস এবং অন্যান্য ব্যক্তির ঋণ অ্যাকাউন্টকে 'জালিয়াতি' হিসাবে দেখানো হয়েছে।

অনিল আম্বানির বাড়িতে সিবিআই হানা

উল্লেখ্য, সিবিআই-এর কাছে এসবিআই-র দায়ের করা অভিযোগের পর এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, যেখানে অভিযোগ করা হয়েছে যে আরকম এবং অনিল আম্বানির জালিয়াতির কারণে ২,৯২৯.০৫ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। অভিযোগের পর, সিবিআই শনিবার আরকম এবং অনিল আম্বানির বাড়িতে অভিযান চালায়। আম্বানির মুখপাত্র সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে এসবিআই-এর দায়ের করা অভিযোগটি ১০ বছরেরও বেশি পুরনো বিষয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত। সেই সময় আম্বানি কোম্পানির নন-এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ছিলেন এবং দৈনন্দিন কাজে তাঁর কোনও ভূমিকা ছিল না।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement